মানুষের দেহে অজানা জীব এর প্রবেশ মানে যেকোনো ধরণের অণুজীব প্রবেশ করতে পারে, আর সেই অণুজীর রক্তের স্রোতের মাধ্যমে প্রবেশের জন্য তাকে অবশ্যই আণুবীক্ষণিক হতে হবে,তাই বিশালাকৃতির বলতে আণুবীক্ষণিকভাবে বিশাল আকৃতির চিন্তা করা যেতে পারে। এবার আসা যাক কাজের কথায়, অণুজীব মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কোনো পরিবর্তন করতে পারে না, বরং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমলেই বিভিন্ন ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া দ্বারা মানবদেহ আক্রান্ত হয়, আবার কিছু ভাইরাস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমানোর ক্ষমতা রাখে। যেমন এইচ.আই.ভি ভাইরাস, এইচ.আই.ভি ভাইরাস মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (অনাক্রম্যতা) নষ্ট করে দেয়, ফলে নানা সংক্রামক রোগ ও কয়েক রকম ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে রোগী মৃত্যু মুখে ঢলে পড়ে। এইচআইভি ভাইরাস শরীরে ঢোকার পর অনাক্রম্যতা কমতে কমতে এইডস ঘটাবার মত অবস্থায় পৌছতে অনেক বছর লাগে। তবে শরীরে এই ভাইরাস একবার সংক্রমিত হলে তা কমানো সম্ভব হলেও সম্পূর্ণ দূর করে এখনো সম্ভব নয় তাই শেষপর্ষন্ত সেই রোগীর এইডস হওয়া বন্ধ করা সম্ভব নয়।অর্থাৎ কোনো অণুজীব মানুয়ের রক্তে প্রবেশের দরুণ যেকোনো ধরণের ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে তার গঠন বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে। [ সোর্স: Wikipedia ]