স্ট্রেচমার্কস কেন হয়? এর প্রতিকার কি? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+34 টি ভোট
40,941 বার দেখা হয়েছে
করেছেন (32,140 পয়েন্ট)

4 উত্তর

+2 টি ভোট
করেছেন (123,400 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর
Anamika Sultana Sayida-

শুধু গর্ভবতী মহিলা না,নারী পুরুষ,ছেলে মেয়ে সবার গায়েই স্ট্রেস মার্ক হতে পারে।

মানুষ চিকন থেকে খুব বেশি মোটা হয়ে গেলে শরীরের কিছু অংশে ফাটা দাগ পরে।

আমার মোটা থেকে চিকন হয়ে গেলেও ফাটা দাগ পরে।

আবার শরীরের কোনো অঙ্গ বেশি নাড়াচাড়া করলে বা কোনো অঙ্গে বেশি স্ট্রেস পরলেও সেখানে ফাটা দাগ পরতে পারে।

হরমোনের কারণেও শরীরে ফাটা দাগ পরে।

দাগ গুলো দূর করার জন্য মার্কেটে অনেক প্রসাধনী পাওয়া যায়,ফার্মেসীতে অনেক ক্রিম পাওয়া যায় আবার কিছু হোম রেমিডির মাধ্যমেও ফাটা দাগ দূর করা যায়।
+4 টি ভোট
করেছেন (32,140 পয়েন্ট)

মানুষের ত্বকে কোনো কারণে টান পড়লে এ ধরনের দাগ পড়ে। গর্ভবতী মায়ের পেটের ভিতরে আস্তে আস্তে একটি শিশু বড় হতে থাকে, তাই পেটের ত্বকেও ধীরে ধীরে টান পড়ে বলে ত্বকে এ দাগগুলো পড়ে বলে অনেকের ধারণা। তবে এ দাগ (spot)পড়ার জন্য আসলে শরীরের (body) হরমোনাল ব্যালান্স দায়ী।

কিছু হরমোন ত্বকে টান পড়লেও যেন ত্বক(skin) ফেটে না যায় তার জন্য কাজ করে, শরীরে (body) সেসব হরমোনের উৎপাদন কম থাকলে এই দাগগুলো পড়ে। শুধুমাত্র মোটা মানুষের এ দাগ (spot)পড়ে বা নারীদেরই পড়ে তা কিন্তু নয়। অনেক হালকা পাতলা মানুষেরও এ দাগ (spot)হতে পারে। পুরুষদেরও হতে পারে।
নানা ধরনের লেজার বা সার্জারি চিকিৎসা আছে এই দাগ (spot)দূর করার জন্য। তবে সেসবে আছে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ভয়। নানা ধরনের প্রসাধনীও বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। যার কোনটা আসল কোনটা নকল সেই দুশ্চিন্তা তো আছেই তার ওপর এসব রাসায়নিক উপাদান দিয়ে তৈরি। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত হয় এমন কিছু প্রাকৃতিক উপাদান দিয়েই এই দাগ (spot)মুছে দেয়া সম্ভব। কিছু ক্ষেত্রে পুরোপুরি মুছে না গেলেও দাগ ত্বকের (skin) স্বাভাবিক রঙের সাথে মিশে যাবে। চলুন জেনে নেই মাতৃত্বজনিত দাগ দূর করার প্রাকৃতিক উপাদান কি কি এবং কীভাবে সেগুলো ব্যবহার করতে হবে।
ডিমের সাদা অংশ: কুসুম বাদে ডিমের সাদা অংশ ভাল করে ফেটিয়ে নিন। এবার তা স্ট্রেচ মার্কের উপর মাখিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট রাখার পর তা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এরপর অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে রাখুন সেই জায়গায়। ধীরে ধীরে হালকা হয়ে দাগ মিলিয়ে যাবে।
আলুর রস: ত্বকের যেকোনও সমস্যার জন্য আলুর রস খুব উপযোগী। স্ট্রেচ মার্কের উপর আলুর রস মাখিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। এভাবে কয়েক সপ্তাহ যত্ন নিলেই স্ট্রেচ মার্কের দাগ উঠে যাবে।
হলুদ ও সরষের তেল: হলুদ ও সরষের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। তারপর তা স্ট্রেচ মার্কের উপর লাগিয়ে রাখুন। সপ্তাহে ৩ বার লাগালে স্ট্রেচ মার্কের দাগ এক সময় মিলিয়ে যায়।
লেবু ও চিনি: লেবু টুকরো করে কেটে তার উপর চিনি যোগ করুন। এবার চিনিসহ লেবুটিকে স্ট্রেচ মার্কের উপর ঘষতে থাকুন। চিনি গলে গেলে ভাল করে ধুয়ে নিন। এই প্রক্রিয়াটি সপ্তাহে ৪ বার করতে পারলে হালকা হয়ে উঠে যাবে স্ট্রেচ মার্ক।

Answered by :  Md Ashik Hossain

করেছেন
<a href="https://viagranat.com/">where can i buy over the counter sildenafil</a> <a href="https://inderala.com/">propranolol price uk</a> <a href="https://dapoxetinesale.com/">priligy generic canada</a> <a href="https://levitratabs.com/">buy vardenafil with paypal</a> <a href="https://pfzviagra.com/">can i buy viagra online in india</a> <a href="https://fluxetine.com/">prozac online without prescription</a> <a href="https://suhagramed.com/">suhagra 50 mg</a> <a href="https://trazodone5.com/">desyrel without prescription</a> <a href="https://fluoxetineproz.com/">buy fluoxetine india</a> <a href="https://diclofenacduo.com/">medicine voltaren 75mg</a>
করেছেন
করেছেন
what does viagra do http://menjojil.com/ <a href="http://menjojil.com/#">http://menjojil.com/</a> generic viagra online for sale
করেছেন
করেছেন
<a href="https://cytotecmed.com/">misoprostol tablets where to buy</a> <a href="https://ampicillinz.com/">buy ampicillin online</a> <a href="https://singulairtabs.com/">singulair pills over the counter</a> <a href="https://viagraedd.com/">mexico pharmacy viagra</a> <a href="https://viagraboom.com/">discount viagra for sale</a> <a href="https://levitratabs.com/">best price for levitra 20mg</a> <a href="https://zoloftlab.com/">zoloft online order</a> <a href="https://cephalexin100.com/">cephalexin 500 capsule</a> <a href="https://prazosin365.com/">prazosin 1 mg price</a> <a href="https://chloroquinehydroxy.com/">quineprox 60</a>
+2 টি ভোট
করেছেন (54,300 পয়েন্ট)
স্ট্রেচ মার্ক হওয়ার কারণ:

এই সমস্যা মুলত বাড়তি ওজনের কারনে হয়। শরীরের আয়তন বেড়ে গেলে ত্বক বাড়তি আয়তন ঢাকতে প্রসারিত হয়। ফলে এই দাগের সৃষ্টি হয়। আমাদের ত্বকের মধ্যে যে একটা টান টান ভাব থাকে তা কোলাজেন নামে এক তন্তু বা ফাইবারের কল্যাণে। এই কোলাজেন তন্তু ঠিকমতো তৈরি হতে না পারলে বা ভেঙে গেলে এই ধরনের দাগ দেখা যায়। সেক্ষেত্রে আদতে ত্বকের অন্তঃস্তর দুর্বল হয়ে যায় ও ফেটে ফেটে যায়। চামড়ায় অতিরিক্ত স্টেরয়েড ক্রিম লাগালে বা অ্যাড্রিনাল গ্রন্থির গোলমালের কারণেও অতিরিক্ত স্টেরয়েড বেরলে কোলাজেন তন্তুর সমস্যা হয়।

প্রতিকার ও করণীয়:

ত্বকে স্ট্রেচ মার্ক দেখা গেলে কয়েকটি জিনিস মেনে চলুন।

১) স্টেরয়েড জাতীয় ক্রিম মাখা বন্ধ করুন।

২) চিকিৎকের পরামর্শে ট্রেটিনয়েন জাতীয় ওষুধ মাখতে পারেন। তাতে দাগ কমে যায়।

ডার্মারোলার বা মাইক্রোনিডলিং বলে এক ধরনের পদ্ধতি আছে। এতে প্রথমে লোকাল অ্যানাস্থেটিক ক্রিম লাগিয়ে কিছুটা ত্বক অবশ করে রোলারটিকে চামড়ায় বোলানো বা ঘষা হয়। এতে মরা চামড়া দূর হয় ও নতুন কোষ জন্মগ্রহণ করে, রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং স্ট্রেচ মার্ক গঠন প্রতিহত করে। এর ফলে চার থেকে ছয় মাসের মধ্যে কিছু কোলাজেন নতুন করে তৈরি হয়। এতে স্ট্রেচ মার্ক পুরোপুরি চলে না গেলেও উন্নতি ঘটে।

সর্বাধুনিক ফ্র্যাকশনাল কার্বন ডাই অক্সাইড লেজার পদ্ধতিতেও খুব ভাল কাজ হয়। এতে লেসার রশ্মি ডারমিস বা অন্তঃস্তরে ঢোকে ও নতুন কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে। প্রেগন্যান্সির পরের স্ট্রেচ মার্কেরও অনেকটাই উন্নতি হয়। অনেক সময় স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে সার্জারিও করা হয় কারণ পূর্ববর্তী অস্ত্রোপচারের পরে শরীরে খুব চওড়া দাগ তৈরি হয় এবং ভেতরের চর্বিস্তর ফুলে বের হয়ে আসে। সে ক্ষেত্রে পুনরায় সার্জারি করে দাগটি সরু করে দেওয়া যায়।
0 টি ভোট
করেছেন (43,930 পয়েন্ট)
স্ট্রেচ মার্কস কি?

স্ট্রেচ মার্কস বা স্ট্রায়া হল সাদা বা গোলাপি রেখাকৃতি ক্ষতচিহ্ন যা ত্বকের উপর দেখা যায়। ত্বক যখন স্বাভাবিক স্থিতিস্থাপকতার (elasticity) চেয়ে বেশি প্রসারিত হয় তখন নিচে তার সহায়ক কোলাজেন (collagen) ও ইলাস্টিন (elastin) তন্তুগুলি ছিঁড়ে যায়। এরপরে ত্বক সেরে উঠলে এই ক্ষতচিহ্নগুলি দেখা যায়। স্ট্রেচ মার্কস সাধারণতঃ কাঁধে, পেটে, পায়ের গোছে, কোমরে ও উরুতে দেখা যায়। সময়ের সাথে এগুলি কমতে পারে, কিন্তু পুরোপুরি মেলায় না।

 

স্ট্রেচ মার্কসের প্রকারভেদ

স্ট্রেচ মার্কস কিভাবে তৈরি হয় ও কিরকম দেখতে হয় তার উপর নির্ভর করে দুই প্রকারের হতে পারে:

 

● স্ট্রায়া রুব্ৰা (striae rubrae): স্ট্রেচ মার্কস তৈরি হওয়ার প্রথমদিকে এই রূপ দেখা যায়। এগুলি হালকা লাল, সরু ও লম্বা রক্তশিরার মত দেখতে লাগে। বেশ কয়েক মাস বা বছর পরে এগুলি হালকা হয়ে সাদা স্ট্রায়া হয়ে যায়।

 

● স্ট্রায়া অ্যালবা (striae albae): এগুলি সাদা, ভাঁজ পড়া ও ত্বকের নীচে বসে যাওয়া দীর্ঘস্থায়ী স্ট্রেচ মার্কস। এদের রূপের উপর নির্ভর করে এদের স্ট্রায়া অ্যাট্রফিক্যান্স (atrophicans), স্ট্রায়া নাইগ্রা (nigrae), স্ট্রায়া সেরুলা (caerulea) ও স্ট্রায়া গ্র্যাভিডেরাম (gravidarum)- এগুলিতে বিভক্ত করে হয়।

 

স্ট্রেচ মার্কসের অন্যান্য প্রকার:

 

● স্ট্রায়া অ্যাট্রফিক্যান্স: এই স্ট্রেচ মার্কসগুলি পাতলা ত্বকের সাথে জড়িত। কুশিং&rsquo;স সিনড্রোম (Cushing&rsquo;s syndrome) জাতীয় অসুখ বা দীর্ঘদিন কর্টিকোস্টেরয়েড (corticosteroid) ব্যবহারের ফলে এগুলি দেখা যেতে পারে।

 

● স্ট্রায়া নাইগ্রা: সাধারণতঃ শ্যামবর্ণ ত্বকে দেখা যায়; এগুলি গাঢ় ছাই বা কালো রঙের হয়।

 

● স্ট্রায়া সেরুলা: এগুলি গাঢ় নীল-বেগুনী রঙের হয় এবং শ্যামবর্ণ ত্বকে দেখা যায়।

 

● স্ট্রায়া গ্র্যাভিডেরাম: গর্ভধারণ-সম্পর্কিত স্ট্রেচ মার্কস।

 

শরীরে স্ট্রেচ মার্কস কেন হয়?

দেহে স্ট্রেচ মার্কস হওয়ার কিছু কারণ হল:

 

● বয়ঃসন্ধির সময় বৃদ্ধি- প্রায় ৬-৮৬% মানুষের বয়ঃসন্ধির সময় স্ট্রেচ মার্কস দেখা দিতে পারে। কিশোর-কিশোরীরা কিছুটা লম্বা হওয়ার পর নিজেদের উরু, বুক ও পিঠে হালকা গোলাপি বা হালকা থেকে গাঢ় বাদামি স্ট্রায়া দেখতে পেতে পারে।

 

● ওজনবৃদ্ধি- প্রায় ৪৩% মানুষ দ্রুত ওজনবৃদ্ধির ফলে এই সমস্যায় ভোগেন। ওজন বাড়লে ত্বক প্রসারিত হয়, নীচে ডার্মাল টিস্যু (dermal tissue) ফেটে যায়, যার ফলে স্ট্রেচ মার্কস দেখা যায়।

 

● গর্ভধারণ- এটি সবচেয়ে সাধারণ হেতু কারণ প্রায় ৪৩-৮৮% মহিলা স্ট্রেচ মার্কসের সমস্যার মুখোমুখি হন। গর্ভাবস্থায় ওজন বাড়ার ফলে ত্বকের অনেকখানি প্রসারণ হয় এবং চুলকানি সহ স্ট্রেচ মার্কস দেখা যেতে পারে, বিশেষতঃ পেটে। গবেষণায় দেখা গেছে গর্ভধারণ-সম্পর্কিত স্ট্রেচ মার্কস বয়স্ক মায়েদের তুলনায় কমবয়সী মায়েদের বেশি দেখা যায়।

 

● হরমোনের (hormone) তারতম্য- অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি (adrenal) থেকে অতিরিক্ত কর্টিসোন (cortisone) বেরোলে প্রোটিন ক্যাটাবলিজম (protein catabolism) হতে পারে, যেমন আঘাত লাগলে, স্ট্রেস (stress) বা অসুখ হলে দেখা যায়। এর ফলে ইলাস্টিন তন্তুতে চাপ পড়ে স্ট্রেচ মার্কস তৈরি হতে পারে।

 

● জেনেটিক প্রবণতা (genetic propensity)- বিশদ চর্চা না করা হলেও সন্দেহ করা হয় যে স্ট্রায়া হওয়ার পিছনে জিনের (gene) ভূমিকা থাকতে পারে। যাদের পরিবারে কারুর স্ট্রেচ মার্কস হওয়ার ইতিহাস আছে তাদের নিজেদের জীবনেও কখনও স্ট্রেচ মার্কস দেখা দিতে পারে, কোলাজেন ও ফাইব্রোনেকটিন (fibronectin) জিন কম প্রকাশিত হওয়ার জন্য।

 

● অন্য রোগের উপসর্গ হিসেবে- কুশিং&rsquo;স সিনড্রোম বা মারফ্যান (Marfan) সিনড্রোমের রোগীদের স্ট্রায়া অ্যাট্রফিক্যান্স (পাতলা ত্বক) হতে পারে।

 

● ওজন কমা- অনেকখানি ওজন হঠাৎ কমে গেলে প্রসারিত ত্বক ঝুলে পড়ার ফলেও স্ট্রেচ মার্কস দেখা দিতে পারে।

 

● দীর্ঘদিন স্টেরয়েড ব্যবহার- বহুদিন ধরে প্রচুর কর্টিকোস্টেরয়েড ব্যবহার করলে স্ট্রায়া হতে পারে।

 

লক্ষণ ও উপসর্গ

স্ট্রেচ মার্কস দেখতে হয় উঁচু, লালচে, বাদামি বা বেগুনী-গোলাপি ক্ষতচিহ্নের মত, মাঝে মাঝে চুলকানি হতে পারে। সময়ের সাথে এগুলি সরু হয়ে যায় এবং আরো গভীর, গাঢ় বা কখনও সাদা, ত্বকের নীচে বসে যাওয়া রেখার মত দেখতে লাগে। প্রাথমিক পর্যায়ে এর চিকিৎসা করা তুলনামূলকভাবে সহজ ও কার্যকরী হয়।

চিহ্নিত করা

স্ট্রেচ মার্কস যদি পরিমাণে অনেক হয় বা সারাক্ষণ চুলকায় তাহলে একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। সমস্যার গুরুত্বের উপর নির্ভর করে একজন চর্মবিশেষজ্ঞ আপনার জন্য উপযুক্ত রাস্তা ঠিক করে দিতে পারবেন।

 

চিকিৎসা বিকল্প:

স্ট্রেচ মার্কসের চিকিৎসা মুশকিল; এগুলি কমাতে কিছু বিশেষ প্রক্রিয়ার প্রয়োজন হয়। নিম্নলিখিত চিকিৎসাপদ্ধতি গুলি পাওয়া যায়:

● মাইক্রোনিডলিং রেডিওফ্রিকোয়েন্সি (microneedling radiofrequency) (MNRF)

● কেমিক্যাল পিল (chemical peel)

● ট্রেটিনয়েন মলম (tretinoin cream)

 

Stretch Mark Removal Procedure at Oliva Skin And Hair Clinic: (Video heading)

অলিভা স্কিন এবং হেয়ার ক্লিনিকে স্ট্রেচ মার্কস দূর করার প্রক্রিয়া:

স্ট্রেচ মার্কস পুরোপুরি দূর করা শক্ত, তবে আধুনিক প্রযুক্তি ও অভিজ্ঞ চিকিৎকের তদারকিতে এগুলি অনেকটাই কমানো সম্ভব। স্ট্রেচ মার্কস চিকিৎসার জন্য সঠিক ডাক্তারি পরামর্শ নেওয়া উচিত। আরও বিশদ জানতে আপনি অলিভা স্কিন এবং হেয়ার ক্লিনিকে বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শের জন্য একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট (appointment) বুক (book) করুন।

স্ট্রেচ মার্কস কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়?

গর্ভাবস্থায় লাগানোর (topical) ওষুধ দিয়ে স্ট্রেচ মার্কস প্রতিরোধের কার্যকারিতা নিয়ে কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।

 

স্বীকৃতি (disclaimer): গর্ভবতী মহিলারা এরকম কোন চিকিৎসাপদ্ধতি অনুসরণ করার আগে বাচ্চার নিরাপত্তার ব্যাপারে নিজের ডাক্তারের সাথে অবশ্যই পরামর্শ করে নেবেন।

 

স্ট্রেচ মার্কসের ঘরোয়া সমাধান:

 

● একবার স্ট্রেচ মার্কস দেখা দিলে ঘরোয়া সমাধানে সেরকম কিছু লাভ হয়না। এভাবে চিকিৎসা করার আগে একজন বিশেষজ্ঞ চর্মচিকিৎসকের মতামত নেওয়া প্রয়োজন।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+8 টি ভোট
1 উত্তর 1,137 বার দেখা হয়েছে
26 নভেম্বর 2020 "লাইফ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Tasmia Tabassum (2,260 পয়েন্ট)
+12 টি ভোট
2 টি উত্তর 2,946 বার দেখা হয়েছে
04 নভেম্বর 2020 "লাইফ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন বিজ্ঞানের পোকা ৪ (15,710 পয়েন্ট)
+3 টি ভোট
1 উত্তর 653 বার দেখা হয়েছে
+7 টি ভোট
1 উত্তর 6,686 বার দেখা হয়েছে

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

271,581 জন সদস্য

80 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 79 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  4. Eyasin

    110 পয়েন্ট

  5. FlorianSellh

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...