ইলেক্ট্রিক গাড়ির ২০টি সুবিধা:
১. পরিবেশবান্ধব: ইলেক্ট্রিক গাড়ি চালানোর জন্য কোনো ধরনের জ্বালানি দহন করা হয় না, তাই এগুলো পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয়।
২. কম খরচ: ইলেক্ট্রিক গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ খরচ সাধারণ গাড়ির চেয়ে অনেক কম।
৩. শান্ত: ইলেক্ট্রিক গাড়িগুলো চলার সময় কোনো শব্দ করে না, তাই এগুলো শহরের মতো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় চালানোর জন্য উপযুক্ত।
৪. দ্রুত গতি: ইলেক্ট্রিক গাড়িগুলো খুব দ্রুত গতিতে যেতে পারে।
৫. বেশি রেঞ্জ: ইলেক্ট্রিক গাড়ির ব্যাটারির রেঞ্জ দিন দিন বাড়ছে।
৬. সহজ চালনা: ইলেক্ট্রিক গাড়িগুলো চালানো খুব সহজ।
৭. কম কম্পন: ইলেক্ট্রিক গাড়ির ইঞ্জিন খুব মসৃণ, তাই চলার সময় কোনো কম্পন হয় না।
৮. কম দূষণ: ইলেক্ট্রিক গাড়িগুলো কোনো ধরনের ক্ষতিকারক গ্যাস নিঃসরণ করে না, তাই এগুলো বাড়ি ভেতরে চালানোর জন্য নিরাপদ।
৯. অটোমেটিক গিয়ার: বেশির ভাগ ইলেক্ট্রিক গাড়িতে অটোমেটিক গিয়ার থাকে, তাই চালানো খুব সহজ।
১০. রিজেনেরেটিভ ব্রেকিং: ইলেক্ট্রিক গাড়িগুলোতে রিজেনেরেটিভ ব্রেকিং সিস্টেম থাকে, যা গাড়ি ব্রেক করার সময় ব্যাটারিতে বিদ্যুৎ সঞ্চয় করে।
১১. সরকারি সুবিধা: ইলেক্ট্রিক গাড়ি কেনার জন্য সরকার বিভিন্ন ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে।
১২. কম সার্ভিস খরচ: ইলেক্ট্রিক গাড়ির ইঞ্জিন খুব সহজলোহ, তাই সার্ভিসের খরচও খুব কম।
১৩. কম নয়েজ: ইলেক্ট্রিক গাড়িগুলো চলার সময় কোনো শব্দ করে না, তাই শহরের মতো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় এগুলো চালানোর জন্য উপযুক্ত।
১৪. সহজ চার্জিং: ইলেক্ট্রিক গাড়িগুলো ঘরেই চার্জ করা যায়।
১৫. কম মেনটেন্যান্স: ইলেক্ট্রিক গাড়ির ইঞ্জিন খুব সহজলোহ, তাই মেনটেন্যান্সের খরচও খুব কম।
১৬. কম কার্বন নিঃসরণ: ইলেক্ট্রিক গাড়িগুলো কোনো ধরনের ক্ষতিকারক গ্যাস নিঃসরণ করে না, তাই এগুলো পরিবেশের জন্য ভালো।
১৭. ভবিষ্যতের গাড়ি: ইলেক্ট্রিক গাড়িগুলো ভবিষ্যতের গাড়ি বলে মনে করা হয়।
১৮. প্রযুক্তিগত উন্নয়ন: ইলেক্ট্রিক গাড়ি প্রযুক্তি খুব দ্রুত উন্নতি করছে।
১৯. গবেষণা: এই গাড়ি ভবিষ্যতে গবেষণার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
২০. বৈশ্বিক চাহিদা: বিশ্বব্যাপী ইলেক্ট্রিক গাড়ির চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২২ সালে বিশ্বব্যাপী ৬.৮ মিলিয়ন ইলেক্ট্রিক গাড়ি বিক্রি হয়েছিল, যা ২০২১ সালের তুলনায় ৮০% বেশি। ২০২৩ সালে এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে এবং ৯ মিলিয়ন ছাড়িয়ে যেতে পারে।
এছাড়াও সময়ে সময়ে এর সুবিধার সংখ্যা বাড়বে...