পৃথিবীতে মাঝে মাঝে উল্কাপাত কেন হয়ে থাকে? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+14 টি ভোট
1,773 বার দেখা হয়েছে
করেছেন (1,730 পয়েন্ট)

2 উত্তর

+5 টি ভোট
করেছেন (15,760 পয়েন্ট)

উল্কাপাত কি ও কেন?

দিনের বেলায় আকাশে তাকালে, আমরা কী কী দেখতে পাই? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে নানান রকম পরিবেশ পরিস্থিতির কথা আমাদের মনে উঁকিঝুঁকি দেবে। যদি ঘন মেঘে আকাশ থাকে আচ্ছন্ন, তবে তো মেঘ ছাড়া আর কিছু দেখাই যাবে না। আর যদি হয় মেঘমুক্ত আকাশ, তাহলেই কি খুব বেশি তফাৎ কিছু হবে? না। কারন,উজ্জ্বল সূর্যালোকের প্রভাবের কারণে আর কিছুই দৃষ্টিগোচর হবে না। অবশ্য এক্ষেত্রে বাদ দিতে হবে, উড়ন্ত পাখি বা উড়োজাহাজকেও। কিন্তু বিকেল গড়িয়ে যখন সন্ধ্যা হব-হব, অন্ধকার ডানা ছড়িয়ে গ্রাস করছে বসুধাকে, তখন মহাজাগতিক বিস্ময়ের এক দুয়ার খুলে যায় আমাদের চোখের সামনে। মেঘমুক্ত রাতের আকাশে দেখা দিতে পারে “ঝলসানো রুটি” সম পূর্ণিমা চাঁদ, স্থির উজ্জ্বল অপলক নক্ষত্র বা মিটমিট করতে থাকা শতশত তারা। আমাদের পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ চাঁদ তার উপস্থিতি দিয়ে রাতের আকাশের সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ। এছাড়াও রাতের আকাশে মাঝেমাঝে দেখা যায় আর এক বিশেষ প্রকার মহাজাগতিক বস্তু। নগ্ন চোখ দিয়ে যখন আমরা রাতের আকাশের সৌন্দর্য উপভোগ করি, মাঝেমাঝে আমরা কিছু এলাকা জুড়ে পৃথিবীর দিকে ধাবিত কিছু আলোর মত বস্তু দেখতে পাই যা দীর্ঘ লেজ বিশিষ্ট ধূমকেতু থেকে তৈরি হয়। এই বিশেষ প্রজ্বলিত বস্তু, যদি পৃথিবী পৃষ্ঠতলের ওপর পতিত হওয়ার আগেই পুড়ে ছাই হয়ে যায় তখন সেগুলিকে আমরা বলি “উল্কা”। অর্থাৎ, উল্কা হল মহাকাশে পরিভ্রমণরত পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত ছোট মহাজাগতিক বস্তু যা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করলে বায়ুর সংঘর্ষে জ্বলে উঠে। আর বায়ুমণ্ডলে নিঃশেষিত না হয়ে যদি আছড়ে পড়ে ধরণীপরে, তখন তাকে বলি উল্কাপিণ্ড। এই দুই-এ মিলে হয় উল্কাপাত (চিত্র ১)। একটি সহজ বীজগাণিতিক সমীকরণের সাহায্যে যদি দেখি, তাহলে
উল্কাপাত (Meteoroid) = উল্কা (Meteor) + উল্কাপিণ্ড (Meteorite)
চিত্র ১। বায়ুমণ্ডলে প্রজ্বলিত উল্কা ও ভূমিতে পতিত উল্কাপিণ্ড
ভিডিওটি দেখলে ব্যাপারটি আরও সহজবোধ্য হবে। (লিংক)
উল্কাপিণ্ড গ্রহাণুর তুলানায় আকারে অনেক ক্ষুদ্র। যখন কোন উল্কা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে তখন এর গতিবেগ সেকেন্ডে প্রায় ২০ কিমি. হয়। অধিকাংশ উল্কাই সৌরজগতের মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের মধ্যে অবস্থিত একটি উপবৃত্তাকার গ্রহাণু বলয় থেকে আসে। এই গ্রহাণু বলয় ছাড়াও, উল্কা সৌরজগতের অভ্যন্তর অঞ্চল থেকেও উৎপত্তি লাভ করতে পারে। আর এই কারণেই, পৃথিবীপৃষ্ঠের উপর পাওয়া বেশ কিছু উল্কা চাঁদ বা মঙ্গল গ্রহ থেকে উৎপন্ন হয়েছে এমন প্রমাণ পাওয়া গেছে। কোন একটি পৃথিবী-বহির্ভূত বস্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে যখন ঢোকে তখন কী ঘটনা ঘটে? বস্তুটির চাপ, তাপমাত্রা, উপাদান, ভর প্রভৃতি পরিবর্তিত হয়। আর কী হয়? বায়ুমণ্ডলীয় উপাদানের সঙ্গে বস্তুর সংঘর্ষ ঘটে ও রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্পাদিত হয়। ফলে বস্তুর অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা এতটাই বেড়ে যায় যে উল্কার বহিঃপৃষ্ঠ পুড়িয়ে দেয়। এসময়ে এ্যারোডাইনামিক্স তাপের কারনে উজ্জ্বল আলোক ছটার সৃষ্টি হয় আর একে “তারা খসা” (Shooting Star) বলি। কিছু কিছু উল্কা একই উৎস হতে উৎপন্ন হয়ে বিভিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে ভেঙে প্রজ্জ্বলিত হয় যাকে বলি উল্কা বৃষ্টি (চিত্র ২)।
চিত্র ২। তারা খসা ও উল্কা বৃষ্টি
উল্কা সংগ্রহের পদ্ধতির উপর নির্ভর করে, এদের দুই শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। উল্কা পতনের সময় এটা যদি দৃশ্যমান হয় আর তারপর একে সংগ্রহ করা হয় তাহলে একে বলা হয় “FALL”, আর অন্য যে কোন উপায়ে যদি এটা সংগ্রহ করা হয়, তাহলে একে “FIND” বলা হয়। সাধারণত, উল্কাকে তিনটি দলে ভাগ করা হয় (চিত্র ৩)। এগুলি হলো –
  1. স্টোনি উল্কা (Stony meteorites): এরা প্রধানত সিলিকেট খনিজ দ্বারা তৈরি। অধিকাংশ উল্কাই এই শ্রেণিভুক্ত। পৃথিবীপৃষ্ঠে পাওয়া মোট উল্কার প্রায় ৮৬% এই দলের অন্তর্গত।
  2. আয়রন উল্কা (Iron meteorites): এরা প্রধানত লোহা-নিকেল ধাতু দিয়ে গঠিত। পৃথিবীপৃষ্ঠে পাওয়া মোট উল্কার প্রায় ৬% এই দলের অন্তর্গত।
  3. স্টোনি-আয়রন উল্কা (Stony-Iron meteorites): এরা লোহা-নিকেল ধাতু ও সিলিকেট খনিজের মিশ্রণ দ্বারা গঠিত। বাকি ৮% এই দলের অন্তর্গত।
চিত্র ৩। বিভিন্ন প্রকার উল্কা
উল্কা নিয়ে ক্রমাগত এবং উন্নত গবেষণা তাদের রাসায়নিক গঠন ও খনিজ উপাদানের উপস্থিতি সংক্রান্ত জ্ঞান আরও বিভিন্ন শ্রেণী এবং উপশ্রেণীতে তাদের ভাগ করেছে। বিশদ আলোচনা এই প্রবন্ধে করার অবকাশ নেই।
অধিকাংশ উল্কাই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের অব্যবহিত পরেই খণ্ড খণ্ড হয়ে ভেঙ্গে যায়। গবেষণালব্ধ তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে যে ১০ গ্রাম-এর চেয়ে বড় ১৮০০০-৮৪০০০ উল্কা পৃথিবীপৃষ্ঠে পৌঁছায়, যার মধ্যে শুধুমাত্র বছরে পৌঁছায় মাত্র ৫ থেকে ৬ টুকরো। পৃথিবীপৃষ্ঠের কোন জায়গায় উল্কা পড়ল আর আবিষ্কৃত হল সেই অনুযায়ী হয় নামকরণ। আর যদি একাধিক উল্কা একই স্থানে পাওয়া যায়, তাহলে তাদের নামকরণ করা হয় ক্রমানুসারে। উল্কার আকার হতে পারে নানান রকম। এর ব্যাস কয়েক মিলিমিটার থেকে বেশ কয়েক মিটার পর্যন্ত হতে পারে। একটি বড় আকারের উল্কা পৃথিবীপৃষ্ঠের উপর যখন পড়ে, তখন একটি বেশ বড়সড় জ্বালামুখ পৃথিবীপৃষ্ঠের উপর তৈরি হয়। আজ যদি আমরা পিছন ফিরে তাকাই, তখন দেখতে পাই যে, অতীতে উল্কাপাতের সময় পৃথিবীপৃষ্ঠের সঙ্গে সঙ্ঘাতে অনেক জ্বালামুখ সৃষ্টি হয়েছে, যার সঙ্গে পৃথিবী থেকে ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার ঘটনাকেও কোন কোন ভাবে দায়ী বলে ভাবা হয়।
যদিও উল্কা পৃথিবীপৃষ্ঠের উপর যেকোনও জায়গায় পাওয়া যেতে পারে, কিন্তু FALL এবং FIND উভয় ধরনের উল্কার সংগ্রহ এন্টার্কটিকা মহাদেশের বেশিরভাগ অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ। আর এরপর যে অঞ্চল থেকে এদের সংগ্রহ করা হয় তা হল মরুভূমি এলাকা। আর খুব সামান্য কিছু সংগৃহীত হয়েছে বাকি অন্য দেশ এবং সমুদ্র ও মহাসাগর সহ অন্যান্য মহাদেশ থেকে। এর অর্থ এই নয় যে শুধুমাত্র এন্টার্কটিকা বা মরুভূমি এলাকায় উল্কা প্রচুর সংখ্যক পড়ে, বরং বলা যায় এই উভয় এলাকার ভৌগলিক স্বভাব তাদের আবিষ্কারের জন্য সহায়ক হয়। এন্টার্কটিকার ভূপৃষ্ঠের ৯৮%-এরও বেশি তুষার ও বরফ দ্বারা আচ্ছাদিত। বরফমুক্ত এলাকায় মোট আয়তন মাত্র ২% যার মধ্যে পড়ছে পাহাড়, নুনাটক (nunataks) এবং ওয়েসিস (Oases)। নুনাটক উন্মুক্ত, পাথুরে উপাদান-এর একটি সেতুবন্ধ, ন্যাড়া পাহাড় শিখর কিংবা একটি বিরাট বরফক্ষেত্র বা হিমবাহ। একে বরফতুল্য দ্বীপও বলা হয়। নুনাটক শব্দটি সাধারণত ব্যবহৃত হয় যেখানে একটি স্থায়ী বরফাঞ্চলের উপস্থিতি রয়েছে। ওয়েসিস হল মরুভূমির মধ্যে একটি ছোট উর্বর ভূমি বা মরুদ্যান যেখানে সাধারণত একটি বসন্ত বিরাজ করে। পৃথিবীপৃষ্ঠের উপর বৃহত্তম বরফ-আবৃত জায়গা হল এই এন্টার্কটিকা যে তার নিজের ওজন এবং মাধ্যাকর্ষণের কারণে সারা বছর ধরে উত্তরদিকে একটি নির্দিষ্ট বিচলন বেগে এগিয়ে আসছে। বিগত কয়েক লক্ষ বছর ধরে নিরবিচ্ছিন্ন ও পুরু তুষার চাদর দ্বারা আবৃত এন্টার্কটিকার উপর উল্কা পতন হচ্ছে। যেখানে পর্বত ও নুনাটক রয়েছে সেখানে পোলার বরফ খণ্ডের একটানা গতি মন্দীভূত হয় কারন এরা বাধা হিসেবে কাজ করে। বরফ প্রবাহের এই ডিফারেনশিয়াল আন্দোলন নিচের দিকের তুষার বা বরফ স্তরকে হিমবাহ পৃষ্ঠতলে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সাহায্য করে। দক্ষিণদিকের গ্রীষ্মকালে (নভেম্বর – মার্চ) বাতাসের উচ্চগতি এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে হিমশৈলের উপরের অংশ গলতে থাকে, ফলে পুরু বরফের মধ্যে আটকে থাকা উল্কাপিণ্ডের জায়গা পরিবর্তিত হয়; পতনের জায়গা থেকে দূরে সরে যায় এবং হিমশৈলের প্রান্তভাগের কাছাকাছি ঘনীভূত হয়। নীলাভ বরফ এবং গাঢ় রঙের উল্কাপিণ্ডের মধ্যে রং-এর পার্থক্য থেকেই সহজে উল্কাপিণ্ড গুলিকে এই সম্ভাব্য অঞ্চলে চিহ্নিত করা যায়। এই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা অধ্যয়ন করেই, এন্টার্কটিকা থেকে অনেক উল্কাপিণ্ড সংগ্রহ করা গেছে। মরুভূমি এলাকাতেও, ধূলি মলিন বালি এবং গাঢ় রঙের উল্কাপিণ্ডের মধ্যে রং-এর পার্থক্য থেকেই উল্কাপিণ্ড শনাক্ত করা যায়। অন্যান্য জাগতিক বস্তুর বিভিন্ন রং উল্কাপিণ্ডের গাঢ় রঙের সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় বলে অন্যান্য স্থানে এদের উপস্থিতি শনাক্ত করা এবং সংগ্রহ করা অনেক কঠিন হয়ে যায়।
বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি আমাদের অনেক এগিয়ে নিয়ে গেলেও আমাদের নিজস্ব পৃথিবীর বাইরে সুবিশাল মহাজাগতিক স্থান সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত এবং সঠিক তথ্য আমরা এখনও বিশেষ জানি না। উল্কাপিণ্ড যেহেতু মহাজাগতিক স্থান থেকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে তাই এর অধ্যয়নও গবেষণা মহাজাগতিক গঠন বা অন্যান্য অনেক গ্রহের উৎপত্তি সেইসাথে তাদের গঠন সম্পর্কে আমাদের বুঝতে সাহায্য করে। এখনও পর্যন্ত মানুষের পক্ষে স্বশরীরে অন্য কোনো গ্রহে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি, কিন্তু সেই গ্রহ থেকেই উৎপন্ন উল্কা পৃথিবীতে এসে সেই গ্রহের গঠন এবং উৎপত্তি সম্বন্ধে আমাদের নানা সূত্র/ইঙ্গিত দিচ্ছে, আর তার ভিত্তিতেই হচ্ছে বিস্তারিত বৈজ্ঞানিক তদন্ত। জীবনের উৎপত্তি এবং জীবনের অন্যতম উপাদান কার্বন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন – সেই সাথে তাদের সংযুক্তিকরণ ও বিয়োজন এই উল্কাপিণ্ড থেকে চর্চিত হয়। ভবিষ্যতে, উল্কাপিণ্ডের বিস্তারিত গবেষণা অন্যান্য গ্রহে ও মহাজাগতিক স্থানে জীবনের অস্তিত্ব জানার উপায় হিসেবে বিবেচিত হবে বলে ভাবা হচ্ছে।
জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (GSI) ভারতে পাওয়া সমস্ত উল্কাপিণ্ডের জিম্মাদার সংস্থা। GSI এগুলিকে সংগ্রহ করে এবং এই বিষয়ের সমস্ত তথ্য বজায় রাখে। ভারতের নানান প্রান্ত থেকে উল্কাপিণ্ড সংগ্রহ করা হয়েছে এবং GSI-এর সদর দফতর কলকাতায় উল্কা জাদুঘরে রাখা আছে। ২০১২ সালে এন্টার্কটিকায় ৩২তম ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অভিযান চলাকালে একটি উল্কা গবেষণা কর্মসূচি শুরু হয়। ফিজিকাল রিসার্চ ল্যাবরেটরি (PRL), আহমেদাবাদ, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিও পদার্থ বিজ্ঞান-এর একটি গবেষক দল উল্কাপিণ্ড নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণা করছেন।
অবশেষে এটা বলা যেতে পারে যে, উল্কাপিণ্ড-গবেষণা গ্রহ এবং অন্য মহাজাগতিক বস্তুর উৎপত্তি ও বিবর্তন বুঝতে একটি নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে। নিঃসন্দেহে, মহাবিশ্বের যেসকল তথ্য এখনও পর্যন্ত উন্মোচিত করা সম্ভব হয়নি তা এই গবেষণা থেকে পাওয়া যেতে পারে। সুতরাং, উল্কাপিণ্ডের বৈজ্ঞানিক সংগ্রহ এবং এর গবেষণায় উৎসাহ ও যথাযথ গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

Source-unobadalgach
করেছেন (32,140 পয়েন্ট)
ধন্যবাদ
0 টি ভোট
করেছেন (43,930 পয়েন্ট)
পৃথিবী তার কক্ষপথে চলার সময়, বিভিন্ন ধূমকেতুর কক্ষপথের ভিতরে ঢুকে পড়ে। তখন ওই সকল ধূমকেতুর ছোটো ছোটো অংশ পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের টানে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসে। পৃথিবীর দিকে ছুটে আসা এই বস্তুগুলো যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে, তখন বায়ুমণ্ডলের সাথে এদের সংঘর্ষে এরা উত্তপ্ত হয়ে উঠে এবং একসময় তাতে আগুন ধরে যায়।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+8 টি ভোট
1 উত্তর 206 বার দেখা হয়েছে
+10 টি ভোট
2 টি উত্তর 3,526 বার দেখা হয়েছে
04 ডিসেম্বর 2020 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Mohammad Enamul Haqu (1,930 পয়েন্ট)
+7 টি ভোট
1 উত্তর 150 বার দেখা হয়েছে
31 ডিসেম্বর 2020 "মনোবিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন noshin mahee (110,330 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 481 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,456 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

265,752 জন সদস্য

74 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 73 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  2. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  3. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

  4. DarellDennin

    100 পয়েন্ট

  5. cungmaketcom

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...