সোজা কথায় বলতে গেলে ডাইমেনশন মানে চলা বা মুভমেন্ট। এখন একটা 1 ডাইমেনশনাল স্থানের কথা কল্পনা করুন। এখানে কোনো বিন্দু শুধু ডানে-বামে চলতে পারে। আবার 2 ডাইমেনশনাল স্থান বা একটি আয়তক্ষেত্রে কোনো বিন্দু ডানে-বামে এবং সামনে-পিছনে চলতে পারে। এবার 3 ডাইমেনশনে ওই বিন্দু ডানে-বামে, সামনে-পিছনে, উপরে-নিচে যেতে পারে। যেমন, আপনি এই 3 ডাইমেনশনাল মহাবিশ্বে সামনে-পিছনে হাঁটতে পারেন, ডানে বামে যেতে পারেন আবার লাফ দিয়ে উপরেও যেতে পারেন। এই যে তিন ধরনের চলার কথা বললাম এগুলো হলো Spatial Dimension বা স্থানিক মাত্রা। মানে এই ডাইমেনশনগুলোর মাধ্যমে আপনি স্থান বা স্পেসের মধ্য দিয়ে চলাচল করতে পারেন। তবে আপনি যদি স্থানের মধ্য দিয়ে নাও চলেন, মানে স্থির হয়ে বসেও থাকেন, তবুও আপনি সময়ের মধ্য দিয়ে চলাচল করছেন। আপনি ধীরে ধীরে ছোট থেকে বড় হচ্ছেন। অর্থাৎ আপনি সবসময়েই সময়ের একমূখী প্রবাহের মধ্য দিয়ে চলছেন। তাই সময়ও একটা ডাইমেনশন বা চতুর্থ ডাইমেনশন।