এলার্জি রোগটি বর্তমানে একটি সাধারণ সমস্যায় পরিণত হয়ে দাঁড়িয়েছে এক এক জনের জন্য এক এক বিষয়বস্তুতে এলার্জি থাকা নিয়ে। এটি কোনো স্থায়ী নিরাময়কারক রোগ নয়, উপশমকারক বটে। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (ইমিউনিটি সিস্টেম) কমে গেলে সচরাচর অনেকের ক্ষেত্রেই এই রোগটি হয়।
কারো বেগুনে এলার্জি, কারো ইলিশ-চিংড়ি মাছে, কারো নানাহ ফুল বা ঘাসে, কারা ধূলাবালিতে, কীটপতঙ্গ ও পোষা পশু-পাখিতে এবং কারো বা অন্যান্য বিষয়বস্তুতে। এভাবে এলার্জি রোগী বিভিন্ন বস্তুর প্রতি সংবেদনশীল থাকে। তাদের লক্ষণ প্রকাশ পায় চুলকানি, সর্দি, হাঁচি, কাশির মাধ্যমে। তবে চুলকানি থেকে চামড়া ফুলে যাওয়া, লাল হওয়া, ত্বক ফেঁটে রক্ত পড়া, অসহ্য যন্ত্রণা হওয়া ও ঘুম না আসা মারাত্মক বলে বিবেচিত হয়।
বিদেশী/বহিরাগত পদার্থ বা এ্যালার্জেন থেকে এলার্জি শব্দটির উৎপত্তি। বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার রিপোর্ট মতে ১- থেকে ৪০ শতাংশ মানুষ এলার্জিতে আক্রান্ত হয়ে থাকে।
ডাক্তারের কাছে গেলে রোগীকে সচরাচর এন্টিহিস্টামাইনস, সেটিরিজিন গ্রুপের ঔষধগুলো দেয়া হয় বিভিন্ন কোম্পানীর ব্রান্ড নামে।