রাকিব হোসেন
কারেন্সি বর্তমান বিশ্বে বিনিময় প্রথার একটি স্বীকৃত মাধ্যম | প্রাচীনকালে বিনিময় প্রথার মাধ্যমে ধাতু পাথর এছাড়া বিভিন্ন ধরনের মেটাল ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমানে বিনিময় প্রথার জন্য কাগজের বেশি ব্যবহার হয়
কিন্তু বর্তমানে কারেন্সি ব্যাংক এবং মোবাইলের মাধ্যমে বিনিময় প্রথা হচ্ছে |অর্থাৎ বর্তমান অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি কাগজের নোট কারেন্সি বলে।
কিন্তু আসলে কারেন্সি কি?
কারেন্সি ইতিহাস মানব সভ্যতার অর্থনীতির ইতিহাস বেশ পুরনো প্রাচীনকালে বিনিময় প্রথার জন্য তারা শস্য বা খাদ্য এর মাধ্যমে বিনিময় প্রথা চালু করেছিল কিন্তু এক্ষেত্রে পণ্যের পচনশীলতা পণ্যের স্থানান্তর এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা
সৃষ্টি হয়েছিল |কৃষ্ণের জন্মের আড়াই হাজার বছর আগের মিশরীয় সভ্যতায় মেটাল রিংয়ের ব্যবহার হিসেবে জানা যায় এছাড়াও খ্রিস্টপূর্ব 700 সাল থেকে মডার্ন ডেট টার্কি থেকে কয়েনের মতো মেটাল্লিক আকৃতির বস্তুর ব্যবহার করা হতো গ্রীক সভ্যতায় সংকর ধাতু দিয়ে তৈরি ইলেকট্রনিক কয়েন ব্যবহার করা হতো কারেন্ট শিবা পেপার নোট এর উদ্ভাবক হয়েছিল ষষ্ঠ থেকে নবম শতকের মাঝামাঝি সময়ের
মধ্যে চীনের শহরে সেখানে গোল্ড কয়েন এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ধাতুর বিপরীতে কাগজে লিখে সেটার মূল্য নির্ধারণ করা হতো পরবর্তীতে সেই কাগজের মাধ্যমে বাণিজ্য করা পণ্য |
কেনা-বেচা সহ বিক্রি করতো এতে করে সুবিধা হয়েছিল যে তাদের মূল্যবান যে ধাতু গুলো সেগুলো সবসময় সাথে করে নিয়ে ঘুরে বেড়াতে হতো না ইউরোপের ব্যাংকগুলোতে ষোল শতকের মাঝামাঝি ব্যাংকগুলোতে কাগজের নোটের ব্যবহার শুরু করে যাকে বলা হয় কারেন্সি কিন্তু পরবর্তীতে আমেরিকা কানাডা অস্ট্রেলিয়া বড় বড় দেশগুলো গোল্ড এর পরিবর্তে কারেন্সির সাথে তুলনা করতো |
অর্থাৎ 100 ডলারের নোট কে যে কেউই গোল্ড এর সাথে কন্টাক্ট করতে পারত এজন্য প্রাচীন সভ্যতায় পেপার মানিকে বলা হতো ব্যাড বাই গোল্ড কে নিয়ম অনুযায়ী কোন দেশের যে পরিমাণে স্বর্ণ ছিল সেই অনুযায়ী সে টাকা ছাপাতে পারত সাধারণ জনগণের জন্য চাইলেই নতুন কনকারেন্সি ছাপাতে পার্থনা |
এবং পরবর্তীতে গোল্ডেন স্ট্যান্ডার্ড গুলো মেন্টেন করার জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক সমস্যায় সম্মুখীন হতো যার কারণে ব্রিটেনের হাজার 1929 সালে এই নিয়ম থেকে বেরিয়ে আসে পরবর্তীতে আমেরিকায় চুক্তি থেকে বাইরে বেরিয়ে আসে এবং এর ফলে নতুন আরেক কারেন্সির সৃষ্টি হয় |
ফ্যাট কারেন্সির এ কারেন্সি সিলভার কিংবা গোল্ডের সাথে রিলেটেড না যার কারণে এ কারেন্সির কোন ভ্যালু নেই এর ভ্যালু নির্ধারণ করা হয় কোন দেশের মনিটারি পলিসি এর মাধ্যমে কারেন্সি বা মুদ্রা হচ্ছে বিনিময় এর
একটি ফিজিক্যাল রূপ যা এটিকে বিনিময়ের মাধ্যমে ব্যবহার করা হয় যেমন কাগজে নোট কিংবা কয়েন আরো ভালোভাবে বলতে গেলে কারেন্সি হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের মধ্যে বিনিময় প্রথার|
একটি মাধ্যম হিসাবে কাজ করে এবং একেই বলা হয় কারেন্সি যেমন বাংলাদেশের অর্থনীতি স্বীকৃতি হিসাবে টাকা এছাড়াও আমেরিকাতে ডলার এছাড়াও বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ধরনের কারেন্টের মান রয়েছে এবং এ মুদ্রাগুলোর অ্যাক্টিভ পরিবর্তে আরেকটির মূল্য রয়েছে |
কারেন্সি কনভার্টার |
জাতিসংঘ 180 মুদ্রাকে স্বীকৃতি দিয়েছে কারেন্সি দিয়ে অর্থের পরিমাপ করা হলেও কারেন্সি এবং অর্থ দুটো একই রকম না প্রথমত অর্থের নিজস্ব মূল্য থাকলেও কারেন্সিএর কোন মূল্য নেই কারেন্টে একটি সরকার নির্ধারিত মূল্য নিজের দেশের মধ্যেই এর মূল্য নির্ধারণ করা হয় |
কিন্তু অর্থনীতি এরকম নয় কোন ধরনের অর্থের মূল্য ছাড়া কারেন্সি কোন দাম নেই কোন দাম নেই অর্থের ভ্যালু নিউমেরিক ফর্মে নির্ধারণ করা গেলেও এর ফিজিক্যাল কোন মূল্য নেই ফ্যাটি কারেন্সির মূল্য নির্ধারণ
করার জন্য দুইটি উপায় রয়েছে যেমন গ্রেট রেট এবং ফিক্স রেট ফোল্ডিং সেটের মূল্য সাপ্লাই এবং টম এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর মূল্য নির্ধারণ করা হয় |
এই সিস্টেমে ডিমান্ড বাড়লে ভ্যালু বারে ভ্যালু কমলে ডিমান্ড কমে এই ডিমান্ড নির্ভর করে দেশের বিভিন্ন ইন্টার্নাল ফ্যাক্টর উপরে যেমন ইকোনোমিক্স সাইজ প্রোডাক্ট এন্ড সার্ভিস ইন্টার্নেশনাল ট্রেনিং ইকোনমিক
পারফরম্যান্স পলিটিক্যাল স্টেবিলিটি ইন্ডাস্ট্রি এবং এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে কোন দেশের সরকার অন্য দেশের কারেন্সি |
এর সাথে তাদের কাউন্সিল মূল্য নির্ধারণ করে থাকে দেশে সরকার কেনাবেচার মাধ্যমে কারেন্সি এক্সচেঞ্জ র্যাট নির্ধারন করে থাকে এ ক্ষেত্রে অধিকাংশ দেশেই ইউএসএ কারেন্সি সাথে নিজেদের কারেন্সির মূল্যায়ন করে থাকে এবং এভাবেই মূলত কারেন্সি |