ল্যাপটপ কিভাবে কাজ করে থাকে? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+1 টি ভোট
1,593 বার দেখা হয়েছে
"প্রযুক্তি" বিভাগে করেছেন (16,190 পয়েন্ট)

9 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (16,190 পয়েন্ট)
 
সর্বোত্তম উত্তর

In a way, the skyrocketing popularity of laptop computers is ironic. They're completely portable, and they use less power and make less noise than desktop models. But, they're often a little slower and have less graphics and sound processing power, although these differences can be too small for most users to notice.

Laptops are also more expensive than desktops. The price gap is closing, though -- laptop prices are falling faster than desktop prices, and laptop PCs actually outsold desktop models for the first time in May of 2005 [Source: Windows IT Pro].

How can all the equipment found in a desktop tower fit into such a small package? And how can laptops be efficient enough to run on battery power alone? In this article, you'll discover the answers to these and other questions about laptops.

Overall, lap­top and desktop computers are very similar. They have the same basic hardware, software and operating systems. The primary difference is how their components fit together.­

A desktop computer includes a motherboardvideo cardhard drive and other components in a large case. The monitorkeyboard, and other peripherals connect wirelessly or with cables. Whether the case sits vertically or horizontally, it has lots of space for add-in cards, cables and air circulation.

A laptop, however, is much smaller and lighter than even the most compact PC tower. Its screen is an integrated part of the unit, as is its keyboard. Instead of a spacious case with lots of room for air circulation, a laptop uses a small, flat design in which all the pieces fit together snugly.

­Because of this fundamental design difference and because of a laptop's inherent portability, components have to:

  • Fit into a compact space
  • Conserve power
  • Produce less heat than desktop components

Often, these differences make the components more expensive, which can contribute to higher laptop prices. In the following sections, we'll examine how laptops handle these differences.

0 টি ভোট
করেছেন (5,100 পয়েন্ট)
আজ আমরা জানবো ল্যাপটপ কি, ল্যাপটপ কম্পিউটার দিয়ে কি কি কাজ করা যায় বিস্তারিত। কারণ ছোটরা অনেকেই ল্যাপটপ সম্পর্কে জানে না যে, ল্যাপটপ ও কম্পিউটার দুইটা একই জিনিস, যার একই কাজ, যা একই ডিভাইস, শুধু পার্থক্য হলো ল্যাপটপ মূলত পোর্টেবল ডিভাইস সাথে রিচার্জেবল হয়ে থাকে। তাহলে চলুন জেনেনি ল্যাপটপ কি? ল্যাপটপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায় বিস্তারিত।

সূচীপত্র

ল্যাপটপ কি কাকে বলে:
ল্যাপটপ দিয়ে কি কাজ করা যায়:
বিভিন্ন ক্ষেত্রে ল্যাপটপের ব্যবহার:
ল্যাপটপ দিয়ে কাজ করার সুবিধা:
আরো নতুন বিষয় জানুন:
0 টি ভোট
করেছেন (5,100 পয়েন্ট)
সাধারণত কম্পিউটাররের জগতে ল্যাপটপকে নোটবুক হিসাবেও ধরা হয়, ল্যাপটপ মুলত পোর্টেবল কম্পিউটার। যা আপনি আপনার সাথে যেকোন স্থানে নিয়ে যেতে পারবেন এবং বিভিন্ন পরিবেশে ব্যবহার করতে পারবেন। যার মধ্যে একটি স্ক্রিন, কীবোর্ড, টাচ প্যাড রয়েছে, যা মাউস হিসাবে কাজ করে। যেহেতু ল্যাপটপ যেকোন স্থানে ব্যবহৃত করা যায় এজন্য সাথে ইন্টারনাল ব্যাটারি থাকে। যা পাওয়ার আউটলেটে এসি প্লাগ না করেও চালু কাজ করা যায় ৬-৮ ঘন্টা কাজ করা যায়। ল্যাপটপে একটি পাওয়ার অ্যাডাপ্টার অন্তর্ভুক্ত থাকে যা এসি আউটলেট থেকে শক্তি ব্যবহার করে এবং ব্যাটারি রিচার্জ করে।
0 টি ভোট
করেছেন (5,100 পয়েন্ট)
ল্যাপটপের প্রধানত চারটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিচে উল্লেখ করা হলেও সাধারণত ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ কম্পিউটারের একই কাজ। তবে ল্যাপটপ এবং ডেস্কটপ কম্পিউটারে মধ্যে পার্থক্য হলো পারফামেন্স ও কাজের গতি। একই কনফিগারেশনের ল্যাপটপ দিয়ে যেকোন ভারি প্রোগ্রামে কাজ করতে সমস্যা হলেও তা ডেস্কটপ কম্পিউটার দিয়ে সেই একই কাজ অনায়াসে করা যায়। সুতরাং বোঝা যায় ল্যাপটপের থেকে ডেক্সটপ কম্পিউটারের শক্তি অনেক বেশি। কম্পিউটার সাইন্স এর ভাষায় ল্যাপটপ কম্পিউটারের প্রধান কাজ গুলো হলো:

১. সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে ব্যবহারকারী কর্তৃক তৈরি প্রোগ্রাম (Programs) ল্যাপটপ কম্পিউটার গ্রহণ করে মেমরিতে সংরক্ষণ করে এবং ব্যবহারকারীর নির্দেশে কম্পিউটার প্রোগ্রাম নির্বাহ (Execute) করে।

২. কী-বোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, ক্যামেরা, মাইক্রোফোন, সিডি ডিস্ক, ইন্টারনেট ইত্যাদির মাধ্যমে কম্পিউটার ডেটা (Data) গ্রহণ করে।

৩. ব্যবহার কারী যেসকল ডেটা ল্যাপটপে ইনপুট দিয়ে থাকে সে ডেটা প্রক্রিয়াকরণ (Process) করে ল্যাপটপ কম্পিউটার করতে পারে।

৪. সকল ডেটা প্রসেসিং করার পর তা ল্যাপটপ কম্পিউটার থেকে মনিটর, প্রিন্টার ইত্যাদির মাধ্যমে সকল ফলাফল প্রকাশ করে করা ল্যাপটপ কম্পিউটারের শেষ কাজ।
0 টি ভোট
করেছেন (5,100 পয়েন্ট)
১. মাইক্রোসফট্ ওয়ার্ড প্রসেসিং বা লেখা-লেখি, ইন্টারনেট, ইমেইল দেওয়া-নেওয়া কাজে, টাইপ রাইটারের বিকল্প হিসেবে অফিস আদালতে সহজে বহন যোগ্য বলে ল্যাপটপ বর্তমানে বেশি ব্যবহৃত হয়।

২. যেকোন ব্যাংকিং, শেয়ার বাজার, ইনস্যুরেন্স ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে লেনদেনের হিসেব তৈরি, সংরক্ষণের কাজে গতানুগতিক পদ্ধতি বাদ দিয়ে বর্তমানের নিজের পার্সোনাল ল্যাপটপে অফিসের যাবতীয় কাজ করা হয়। যেকোন স্থানে সহজে ল্যাপটপ নিয়ে কাজ করা যায়।

৩. শিল্প ক্ষেত্রের যন্ত্রপাতি পরিচালনায়, যন্ত্রপাতি, মোটরগাড়ি, জাহাজ, অ্যারোপ্লেন, ঘরবাড়ি, ব্রিজ ইত্যাদির সকল কিছু ঘরে বসে ল্যাপটপের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

৪. বিভিন্ন ধরনের গবেষণামূলক কাজে, একস্থান থেকে অন্যস্থানে সংবাদ প্রেরণের কাজে,  র্ভাচুয়াল শিক্ষাক্ষেত্রে, বিনোদনের ক্ষেত্রে, সকল মুদ্রণ শিল্পে প্রকাশনা মুলক যেকোন কাজে, সকল যোগাযোগ ব্যবস্থার কাজে, ট্রান্সপোর্টের ডিরেকশন ও নির্ণয়ের কাজে, আধুনিক নিরাপত্তা রক্ষীর কাজে। বায়ু-আবহাওয়া পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণের কাজের মত নানা কাজে ল্যাপটপ কম্পিউটর বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে।

৫. অনলাইনের সকল কাজ, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েবডিজাইন, সফট্ওয়্যার তৈরী, গেম তৈরী, আর্টিফিসিয়াল মেশিন লার্নিং, ভার্চয়াল মিডিয়া, চ্যানেল পরিচালনা, ডিজিটাল মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন নিয়ন্ত্রণ, আপনি যদি একটু ভালোভাবে খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন পৃথিবীতে এমন কিছু আর বাকি নাই, যেখানে ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় না।
0 টি ভোট
করেছেন (5,100 পয়েন্ট)
আমি বলব ল্যাপটপ মুলত পোর্টেবল কম্পিউটার, যেখানে সেখানে সকল ডিভাইস এক সাথে পাওয়া যায়। যেমন-একটি ল্যাপটপে ডেস্কটপ কম্পিউটারের সকল সুবিধার সাথে অতিরিক্ত ভাবে ক্যামেরা, মাইক্রোফোন, শেয়ারইট, ব্লুতুথ, স্পিকার, এক্সট্র মনিটর লাইন, ব্যাটারী ব্যাকআপ পাওয়া যায়। আর সব থেকে বড় সুবিধা হলো ল্যাপটপ রিচার্জেবল হয়ে থাকে, ফলে বিদ্যুৎ লাইন ছাড়াই ৬-৮ ঘন্টা চালানো যায়। সুতরাং সব সময় অনলাইনে থাকার জন্য ফুল ব্যবস্থাপনা সেট হলো একটা ল্যাপটপ। অর্থাৎ আপনার একটি ল্যাপটপ থাকলে নেট লাইন ব্যবহার করে যেকোন স্থানে যেকোন কাজ খুব সহজে করতে পারবেন।

আজকের পোস্টটি একটি কমেন্ট এর ভিত্তিতে নতুন ল্যাপটপ আগ্রর্হীদের জন্য করেছি। বিষয়টি সাধারণ হলেও যারা ছোট তারা অনেকেই বিষয় গুলো বোঝেনা। যারা বোঝেন, হয়ত বলবেন, এত সাধারণ বিষয় নিয়ে আর্টিকেল দিয়েছেন? আমি তাদের বলি আপনার মনেও একসময় এমন বিষয় জানার আগ্রহ ছিলো কি-না? একবার নিজেকে প্রশ্ন করুন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে একটা কমেন্ট করুন।
0 টি ভোট
করেছেন (5,100 পয়েন্ট)

আজ আমরা জানবো ল্যাপটপ কি, ল্যাপটপ কম্পিউটার দিয়ে কি কি কাজ করা যায় বিস্তারিত। কারণ ছোটরা অনেকেই ল্যাপটপ সম্পর্কে জানে না যে, ল্যাপটপ ও কম্পিউটার দুইটা একই জিনিস, যার একই কাজ, যা একই ডিভাইস, শুধু পার্থক্য হলো ল্যাপটপ মূলত পোর্টেবল ডিভাইস সাথে রিচার্জেবল হয়ে থাকে। তাহলে চলুন জেনেনি ল্যাপটপ কি? ল্যাপটপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায় বিস্তারিত।

সূচীপত্র

ল্যাপটপ কি কাকে বলে:

সাধারণত কম্পিউটাররের জগতে ল্যাপটপকে নোটবুক হিসাবেও ধরা হয়, ল্যাপটপ মুলত পোর্টেবল কম্পিউটার। যা আপনি আপনার সাথে যেকোন স্থানে নিয়ে যেতে পারবেন এবং বিভিন্ন পরিবেশে ব্যবহার করতে পারবেন। যার মধ্যে একটি স্ক্রিন, কীবোর্ড, টাচ প্যাড রয়েছে, যা মাউস হিসাবে কাজ করে। যেহেতু ল্যাপটপ যেকোন স্থানে ব্যবহৃত করা যায় এজন্য সাথে ইন্টারনাল ব্যাটারি থাকে। যা পাওয়ার আউটলেটে এসি প্লাগ না করেও চালু কাজ করা যায় ৬-৮ ঘন্টা কাজ করা যায়। ল্যাপটপে একটি পাওয়ার অ্যাডাপ্টার অন্তর্ভুক্ত থাকে যা এসি আউটলেট থেকে শক্তি ব্যবহার করে এবং ব্যাটারি রিচার্জ করে।

ল্যাপটপ দিয়ে কি কাজ করা যায়:

ল্যাপটপের প্রধানত চারটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিচে উল্লেখ করা হলেও সাধারণত ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ কম্পিউটারের একই কাজ। তবে ল্যাপটপ এবং ডেস্কটপ কম্পিউটারে মধ্যে পার্থক্য হলো পারফামেন্স ও কাজের গতি। একই কনফিগারেশনের ল্যাপটপ দিয়ে যেকোন ভারি প্রোগ্রামে কাজ করতে সমস্যা হলেও তা ডেস্কটপ কম্পিউটার দিয়ে সেই একই কাজ অনায়াসে করা যায়। সুতরাং বোঝা যায় ল্যাপটপের থেকে ডেক্সটপ কম্পিউটারের শক্তি অনেক বেশি। কম্পিউটার সাইন্স এর ভাষায় ল্যাপটপ কম্পিউটারের প্রধান কাজ গুলো হলো:

১. সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে ব্যবহারকারী কর্তৃক তৈরি প্রোগ্রাম (Programs) ল্যাপটপ কম্পিউটার গ্রহণ করে মেমরিতে সংরক্ষণ করে এবং ব্যবহারকারীর নির্দেশে কম্পিউটার প্রোগ্রাম নির্বাহ (Execute) করে।

২. কী-বোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, ক্যামেরা, মাইক্রোফোন, সিডি ডিস্ক, ইন্টারনেট ইত্যাদির মাধ্যমে কম্পিউটার ডেটা (Data) গ্রহণ করে।

৩. ব্যবহার কারী যেসকল ডেটা ল্যাপটপে ইনপুট দিয়ে থাকে সে ডেটা প্রক্রিয়াকরণ (Process) করে ল্যাপটপ কম্পিউটার করতে পারে।

৪. সকল ডেটা প্রসেসিং করার পর তা ল্যাপটপ কম্পিউটার থেকে মনিটর, প্রিন্টার ইত্যাদির মাধ্যমে সকল ফলাফল প্রকাশ করে করা ল্যাপটপ কম্পিউটারের শেষ কাজ।

বিভিন্ন ক্ষেত্রে ল্যাপটপের ব্যবহার:

১. মাইক্রোসফট্ ওয়ার্ড প্রসেসিং বা লেখা-লেখি, ইন্টারনেট, ইমেইল দেওয়া-নেওয়া কাজে, টাইপ রাইটারের বিকল্প হিসেবে অফিস আদালতে সহজে বহন যোগ্য বলে ল্যাপটপ বর্তমানে বেশি ব্যবহৃত হয়।

২. যেকোন ব্যাংকিং, শেয়ার বাজার, ইনস্যুরেন্স ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে লেনদেনের হিসেব তৈরি, সংরক্ষণের কাজে গতানুগতিক পদ্ধতি বাদ দিয়ে বর্তমানের নিজের পার্সোনাল ল্যাপটপে অফিসের যাবতীয় কাজ করা হয়। যেকোন স্থানে সহজে ল্যাপটপ নিয়ে কাজ করা যায়।

৩. শিল্প ক্ষেত্রের যন্ত্রপাতি পরিচালনায়, যন্ত্রপাতি, মোটরগাড়ি, জাহাজ, অ্যারোপ্লেন, ঘরবাড়ি, ব্রিজ ইত্যাদির সকল কিছু ঘরে বসে ল্যাপটপের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

৪. বিভিন্ন ধরনের গবেষণামূলক কাজে, একস্থান থেকে অন্যস্থানে সংবাদ প্রেরণের কাজে,  র্ভাচুয়াল শিক্ষাক্ষেত্রে, বিনোদনের ক্ষেত্রে, সকল মুদ্রণ শিল্পে প্রকাশনা মুলক যেকোন কাজে, সকল যোগাযোগ ব্যবস্থার কাজে, ট্রান্সপোর্টের ডিরেকশন ও নির্ণয়ের কাজে, আধুনিক নিরাপত্তা রক্ষীর কাজে। বায়ু-আবহাওয়া পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণের কাজের মত নানা কাজে ল্যাপটপ কম্পিউটর বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে।

৫. অনলাইনের সকল কাজ, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েবডিজাইন, সফট্ওয়্যার তৈরী, গেম তৈরী, আর্টিফিসিয়াল মেশিন লার্নিং, ভার্চয়াল মিডিয়া, চ্যানেল পরিচালনা, ডিজিটাল মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন নিয়ন্ত্রণ, আপনি যদি একটু ভালোভাবে খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন পৃথিবীতে এমন কিছু আর বাকি নাই, যেখানে ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় না।

ল্যাপটপ দিয়ে কাজ করার সুবিধা:

আমি বলব ল্যাপটপ মুলত পোর্টেবল কম্পিউটার, যেখানে সেখানে সকল ডিভাইস এক সাথে পাওয়া যায়। যেমন-একটি ল্যাপটপে ডেস্কটপ কম্পিউটারের সকল সুবিধার সাথে অতিরিক্ত ভাবে ক্যামেরা, মাইক্রোফোন, শেয়ারইট, ব্লুতুথ, স্পিকার, এক্সট্র মনিটর লাইন, ব্যাটারী ব্যাকআপ পাওয়া যায়। আর সব থেকে বড় সুবিধা হলো ল্যাপটপ রিচার্জেবল হয়ে থাকে, ফলে বিদ্যুৎ লাইন ছাড়াই ৬-৮ ঘন্টা চালানো যায়। সুতরাং সব সময় অনলাইনে থাকার জন্য ফুল ব্যবস্থাপনা সেট হলো একটা ল্যাপটপ। অর্থাৎ আপনার একটি ল্যাপটপ থাকলে নেট লাইন ব্যবহার করে যেকোন স্থানে যেকোন কাজ খুব সহজে করতে পারবেন।

আজকের পোস্টটি একটি কমেন্ট এর ভিত্তিতে নতুন ল্যাপটপ আগ্রর্হীদের জন্য করেছি। বিষয়টি সাধারণ হলেও যারা ছোট তারা অনেকেই বিষয় গুলো বোঝেনা। যারা বোঝেন, হয়ত বলবেন, এত সাধারণ বিষয় নিয়ে আর্টিকেল দিয়েছেন? আমি তাদের বলি আপনার মনেও একসময় এমন বিষয় জানার আগ্রহ ছিলো কি-না? একবার নিজেকে প্রশ্ন করুন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে একটা কমেন্ট করুন।

0 টি ভোট
করেছেন (33,350 পয়েন্ট)
সাধারণত কম্পিউটাররের জগতে ল্যাপটপকে নোটবুক হিসাবেও ধরা হয়, ল্যাপটপ মুলত পোর্টেবল কম্পিউটার। যা আপনি আপনার সাথে যেকোন স্থানে নিয়ে যেতে পারবেন এবং বিভিন্ন পরিবেশে ব্যবহার করতে পারবেন। যার মধ্যে একটি স্ক্রিন, কীবোর্ড, টাচ প্যাড রয়েছে, যা মাউস হিসাবে কাজ করে।।

 যেহেতু ল্যাপটপ যেকোন স্থানে ব্যবহৃত করা যায় এজন্য সাথে ইন্টারনাল ব্যাটারি থাকে। যা পাওয়ার আউটলেটে এসি প্লাগ না করেও চালু কাজ করা যায় ৬-৮ ঘন্টা কাজ করা যায়। ল্যাপটপে একটি পাওয়ার অ্যাডাপ্টার অন্তর্ভুক্ত থাকে যা এসি আউটলেট থেকে শক্তি ব্যবহার করে এবং ব্যাটারি রিচার্জ করে।
0 টি ভোট
করেছেন (2,030 পয়েন্ট)
ল্যাপটপ হল বহনযোগ্য ব্যক্তিগত কম্পিউটার যা দেখতে ঝিনুক আকৃতির এবং ভ্রমণ উপযোগী।[১] ল্যাপটপ এবং নোটবুক উভয়কে পূর্বে ভিন্ন ধরা হত কিন্তু বর্তমানে তা মানা হয় না।[২] ল্যাপটপ বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয় যেমন কর্মক্ষেত্রে, শিক্ষায় এবং ব্যক্তিগত বিনোদনের কাজে।

একটি ল্যাপটপ কম্পিউটারে ডেস্কটপ কম্পিউটারের সমস্ত উপাদান এবং সকল ইনপুটগুলোকে একত্রিত করা হয়, যেখানে শুধুমাত্র একটি যন্ত্রে মনিটর, স্পিকার, কিবোর্ড এবং টাচপ্যাড বা ট্র্যাকপ্যাড থাকে। বর্তমানের বেশিরভাগ ল্যাপটপের সঙ্গেই থাকে ওয়েবক্যাম এবং মাইক্রোফোন। ব্যাটারি অথবা এসি এডাপ্টারের মাধ্যমে বিদ্যুতের সরাসরি সংযোগের মাধ্যমে ল্যাপটপ চালানো যায়। ল্যাপটপের মডেল, প্রকারভেদ ও উৎপাদনের উপর হার্ডওয়্যারের ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়।

বহনযোগ্য কম্পিউটারগুলোকে পূর্বে ছোট একক বাজার হিসেবে গন্য করা হত এবং এগুলো বিশেষ ধরনের প্রায়োগিক কাজে ব্যবহার করা হত যেমন সৈনিকদের কাজে, হিসাববিজ্ঞানের কাজে, বিক্রয় প্রতিনিধিদের প্রয়োজনে ইত্যাদি। এগুলো পরে আধুনিক ল্যাপটপে পরিণত হয়। এগুলো আকারে আরও ছোট, পাতলা, সস্তা, হালকা এবং উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন হতে থাকে ফলে বহুমুখী কাজে এদের ব্যবহার বৃদ্ধি পায়।[৩]

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
3 টি উত্তর 1,117 বার দেখা হয়েছে
28 জানুয়ারি 2022 "প্রযুক্তি" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Md. Arafat Hasan (16,190 পয়েন্ট)
+4 টি ভোট
2 টি উত্তর 1,654 বার দেখা হয়েছে
18 এপ্রিল 2021 "পদার্থবিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hasan Rizvy Pranto (39,270 পয়েন্ট)
+1 টি ভোট
4 টি উত্তর 1,169 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 262 বার দেখা হয়েছে
+3 টি ভোট
2 টি উত্তর 411 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,459 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

266,005 জন সদস্য

63 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 62 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Nafis Hasan

    220 পয়েন্ট

  2. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  3. sobujalam

    110 পয়েন্ট

  4. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  5. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...