ফাঙ্গাল ইনফেকশন কী? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+2 টি ভোট
622 বার দেখা হয়েছে
"জীববিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (135,480 পয়েন্ট)

4 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (135,480 পয়েন্ট)
এটি হচ্ছে একটি সংক্রামক রোগ। আমাদের আবহাওয়ায় অনেক জীবাণু বসবাস করে, যা আমাদের নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের মধ্য দিয়ে ত্বকে প্রবেশ করে। সাধারণত শরীরের একটি নির্দিষ্ট অঙ্গ প্রথমে আক্রান্ত হয়। এর তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা না করা হলে ক্রমশ শরীরের অন্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। যাদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল তারা ঘন ঘন ফাঙ্গাল ইনফেকশনে আক্রান্ত হয়। স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া, তৈলাক্ত ত্বক, পানির সংস্পর্শে বেশিক্ষণ থাকা ইত্যাদি কারণে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয়। এর কারণে ত্বকে চুলকানি হয়, জ্বলুনি বা অস্বস্তি দেখা দেয়। ত্বকে ক্রমশ অস্বাভাবিক লাল আভা দেখা দেয়।
0 টি ভোট
করেছেন (3,170 পয়েন্ট)

এটি এক ধরনের সংক্রমণ। ফাংগাস প্রধানত প্রোটিন খেয়ে বাঁচে। তাই শরীরের যে সব জায়গায় প্রোটিন থাকে, সেখানেই এই অসুখটি দেখা যায়। যেমন ত্বকের উপরিভাগ চুলে ও নখে। যে সব জায়গায় ঘাম বেশি হয় সেই সকল জায়গায় এই সংক্রমণের প্রভাব দেখা যায়। এই অসুখটি গ্রীষ্মপ্রধান দেশের অসুখ।
শরীরের কোন কোন জায়গায় হাতে, পায়ে, মুখে, শরীরের অন্য নানা জায়গায় এই ফাংগাল ইনফেকশনটি দেখা যায়। বিশেষ করে শরীরের বিভিন্ন খাঁজে অর্থাৎ চাপা ও ঢাকা জায়গায় এই ইনফেকশনের প্রকোপ বেশি। যেমন স্তনের নীচে, বাহুমূলে, ঊরু ও জঙ্ঘার সন্ধিস্থল প্রভৃতিতে।
পায়ে যে ফাংগাল ইনফেকশন হয় তাকে অ্যাথলিট ফুট বলা হয়। এই অংশটি খুবই চুলকায় এবং আঁশের মতো ওঠে, ফাটা ফাটা হয়ে যায়। এটি সাধারণত পায়ের আঙুলের ফাঁকে দেখা যায়। যাঁরা বেশি খালি পায়ে ভিজে জায়গায় চলাফেরা করেন, জলে কাদায় হাঁটেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। অনেক সময় সাঁতারের জায়গা থেকে আসতে পারে।
নখের যে কোনও অংশে হতে পারে। ত্বকের তুলনায় নখে ফাংগাল ইনফেকশন কিছু বেশি দেখা যায়। কারণ, নখটা শরীরের শক্ত জায়গা। সংক্রমণ হলে নখের রং পালটে যায়। নখটি ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। নখের চার দিকের ত্বক মোটা হয়ে যায়।
মাথায়ও এই সংক্রমণ হতে পারে। সাধারণত বাচ্চাদের ক্ষেত্রেই সেটা বেশি দেখা যায়। এটি অনেকটা জায়গা জুড়েই হয়। লাল হবে, চুলকোবে এবং পুঁজ ভর্তি একটা উঁচু ঢিপির মতো হয়ে উঠবে। এই জায়গাটি থেকে চুল উঠে যেতে পারে। তবে ইনফেকশন কমে গেলে আবার নতুন চুল গজাবে। বাচ্চাদের মুখে ফাংগাল ইনফেকশন হলে, সেটা খুবই কষ্টকর, এর ফলে অনেক সময় বাচ্চারা খাওয়া সম্পূর্ণ ছেড়ে দেয়। ন্যাপির জায়গাগুলিতেও এই সংক্রমণের প্রকোপ দেখা যায়।

image

মুখের ভিতরে এক ধরনের ফাংগাল ইনফেকশন হয়, একে বলা হয় থ্রাশ। মেয়েদের গর্ভাবস্থায় যোনির মধ্যে ফাংগাল ইনফেকশন খুব বেশি হয়। এটিকে দেখতে হয় একটা সাদা প্যাচ-এর মতো। ঘষে তুলে দিলে লাল একটি অংশ দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে আগে থেকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
ফাংগাল ইনফেকশন একই সঙ্গে শরীরের নানা জায়গায় হতে পারে।

0 টি ভোট
করেছেন (10,050 পয়েন্ট)
ফাঙ্গাল ইনফেকশন একটা সংক্রামক রোগ ।যা ফাঙ্গাস এর কারণে হয়।এটি প্রোটিন খেয়ে বেঁচে থাকে ।সাধারণত স্যাঁতসেঁতে জায়গায় এটা এর জীবন চালায়।এর কারণে ত্বকে চুলকানি হয়।
0 টি ভোট
করেছেন (33,350 পয়েন্ট)

এটি এক ধরনের সংক্রমণ। ফাংগাস প্রধানত প্রোটিন খেয়ে বাঁচে। তাই শরীরের যে সব জায়গায় প্রোটিন থাকে, সেখানেই এই অসুখটি দেখা যায়। যেমন ত্বকের উপরিভাগ চুলে ও নখে। যে সব জায়গায় ঘাম বেশি হয় সেই সকল জায়গায় এই সংক্রমণের প্রভাব দেখা যায়। এই অসুখটি গ্রীষ্মপ্রধান দেশের অসুখ।
শরীরের কোন কোন জায়গায় হাতে, পায়ে, মুখে, শরীরের অন্য নানা জায়গায় এই ফাংগাল ইনফেকশনটি দেখা যায়। বিশেষ করে শরীরের বিভিন্ন খাঁজে অর্থাৎ চাপা ও ঢাকা জায়গায় এই ইনফেকশনের প্রকোপ বেশি। যেমন স্তনের নীচে, বাহুমূলে, ঊরু ও জঙ্ঘার সন্ধিস্থল প্রভৃতিতে।
পায়ে যে ফাংগাল ইনফেকশন হয় তাকে অ্যাথলিট ফুট বলা হয়। এই অংশটি খুবই চুলকায় এবং আঁশের মতো ওঠে, ফাটা ফাটা হয়ে যায়। এটি সাধারণত পায়ের আঙুলের ফাঁকে দেখা যায়। যাঁরা বেশি খালি পায়ে ভিজে জায়গায় চলাফেরা করেন, জলে কাদায় হাঁটেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। অনেক সময় সাঁতারের জায়গা থেকে আসতে পারে।
নখের যে কোনও অংশে হতে পারে। ত্বকের তুলনায় নখে ফাংগাল ইনফেকশন কিছু বেশি দেখা যায়। কারণ, নখটা শরীরের শক্ত জায়গা। সংক্রমণ হলে নখের রং পালটে যায়। নখটি ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। নখের চার দিকের ত্বক মোটা হয়ে যায়।
মাথায়ও এই সংক্রমণ হতে পারে। সাধারণত বাচ্চাদের ক্ষেত্রেই সেটা বেশি দেখা যায়। এটি অনেকটা জায়গা জুড়েই হয়। লাল হবে, চুলকোবে এবং পুঁজ ভর্তি একটা উঁচু ঢিপির মতো হয়ে উঠবে। এই জায়গাটি থেকে চুল উঠে যেতে পারে। তবে ইনফেকশন কমে গেলে আবার নতুন চুল গজাবে। বাচ্চাদের মুখে ফাংগাল ইনফেকশন হলে, সেটা খুবই কষ্টকর, এর ফলে অনেক সময় বাচ্চারা খাওয়া সম্পূর্ণ ছেড়ে দেয়। ন্যাপির জায়গাগুলিতেও এই সংক্রমণের প্রকোপ দেখা যায়।

image

মুখের ভিতরে এক ধরনের ফাংগাল ইনফেকশন হয়, একে বলা হয় থ্রাশ। মেয়েদের গর্ভাবস্থায় যোনির মধ্যে ফাংগাল ইনফেকশন খুব বেশি হয়। এটিকে দেখতে হয় একটা সাদা প্যাচ-এর মতো। ঘষে তুলে দিলে লাল একটি অংশ দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে আগে থেকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
ফাংগাল ইনফেকশন একই সঙ্গে শরীরের নানা জায়গায় হতে পারে। 

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+9 টি ভোট
1 উত্তর 710 বার দেখা হয়েছে
+6 টি ভোট
1 উত্তর 205 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
1 উত্তর 5,142 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,456 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

265,626 জন সদস্য

118 জন অনলাইনে রয়েছে
3 জন সদস্য এবং 115 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  2. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  3. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

  4. Vaughn716910

    100 পয়েন্ট

  5. ArtCarnevale

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...