১)মাছের ক্যালরি নির্ভর করে তার চর্বির উপর।সেদিক থেকে টুনা মাছ ক্ষতিকর চর্বি মুক্ত।
২)টুনা মাছেপর্যাপ্ত পরিমাণ-এ আমিষ আছে।মাংস থেকে এই আমিষ গ্রহন করতে হলে চর্বি যুক্ত আমিষ গ্রহন করতে হয়।টুনা মাছের আমিষ শিশুদের বৃদ্ধিও বিকাশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৩)টুনা মাছেপর্যাপ্ত পরিমাণ-এ ওমেগা-৩ফ্যাটিঅ্যাসিড,উচ্চমাত্রায়প্রোটিন সিলেনিয়াম এবং ভিটামিন ডি থাকে।
৪)টুনা মাছে থাকা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবংওমেগা -৩ ফ্যাটিঅ্যাসিড ত্বককে কোমল ও ময়েশ্চরাইজার রাখতে সাহায্য করে। তাই ত্বককে উজ্জ্বল কোমল পেতে চাইলে খাদ্য তালিকায় আমাদের অবশ্যই টুনা মাছ রাখতে হবে।
৫)টুনা মাছেপর্যাপ্ত পরিমাণ-এ ম্যাঙ্গানীজ, জিঙ্কও ভিটামিন এ এবং সিলেনিয়াম আছে যা রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
৬)টুনা মাছে ভিটামিন -বি থাকে। যা হাঁড়ের ক্ষয় রোধ করতে এবং হাঁড়কে শক্ত করতে সাহায্য করে।
৭)টুনা মাছে লো -ফ্যাট, লো -ক্যালরি এবং প্রোটিন থাকায় ওজন কমানোর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি ৮৫ গ্রাম টুনা মাছে ২৪-৩০গ্রাম প্রোটিন থাকে।
৮)টুনা মাছে ওমেগা-৩ থাকার জন্য রক্তের ভারসাম্য ঠিক থাকে এবং ক্লোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ-এ থাকে।তারজন্য হার্ট এর কাজ যথাযথ ভাবে করতে পারে।
৯)নিয়মিত টুনা মাছ খেলে কিডনি ও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই কম হয়।
১০)টুনা মাছ খেলে শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের কার্যক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যায়।সুতরাং নিয়মিত টুনা মাছ খেলে অনেকটাই স্বস্থ্যবান হওয়া যায়।
১১)ওমেগা-৩ ফ্যাটিঅ্যাসিড টুনা মাছে থাকায় ডায়াবেটিস এর কারণে চোখের রেটিনার ক্ষয় থেকে রক্ষা করে।
১২)টুনা মাছেপর্যাপ্ত পরিমাণ-এ আয়রন থাকার জন্য ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স লোহিত রক্ত কণিকা গঠন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
টুনা মাছে পুষ্টির ভাগ খুব বেশি পরিমাণ-এ থাকে।