লিপস্টিক মধ্যে কিছু বর্ণ বিক্রিয়াহীন করে রাখা হয়।যা ঘর্ষের সাথে সাথে এক অপর অনুর সাথে যুক্ত হয়ে বর্ণ তৈরি করে যেটা বর্ণ স্পেসিফিক ভাবে রর্ণ দেওয়া আছে বা বিক্রিয়ার ফলে তৈরি হবে।
লিপস্টিকে মোম, তেল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ইমোলিয়েন্টস থাকে। মোমের কাজ লিপস্টিকের কঠিন গড়ন বজায় রাখা। এই মোম আবার নানা রকমের হতে পারে। তেলের মধ্যে অলিভ অয়েল, মিনারেল অয়েল, কোকোয়া বাটার, ল্যানোলিন ও পেট্রোলিয়াম উল্লেখযোগ্য।
কোনও কোনও লিপস্টিকে সীসা-সহ কিছু ট্রেস এলিমেন্টের সন্ধান পাওয়া যায়। যদিও তা ইচ্ছাকৃতভাবে যোগ করা হয় না। লিপস্টিকের রঙের প্রয়োজনে নানা ধরনের রঞ্জক পদার্থ ব্যবহার করা হয়। ম্যাটি লিপস্টিকে সিলিকার মতো কিছু ফিলিং এজেন্ট থাকে। সেই সব লিপস্টিকই দীর্ঘমেয়াদী হয় যাতে তেলের পরিমাণ বেশি থাকে। শিমেরি অথবা ফ্রস্ট লিপস্টিকে থাকা মাইকা, সিলিকা এবং কৃত্রিম মুক্তোর গুড়ো এদের চকচকে ভাবের জন্য দায়ী।
প্রস্তুতি
উপকরণগুলিকে গুড়ো করার পরে গরম করে লিপস্টিক তৈরি করা হয়। মিশ্রণে গরম মোম যোগ করে লিপস্টিকের গঠনবিন্যাস ঠিক করা হয়। বিশেষ অনুমোদিত বিধির সূত্র ধরে এর পরে তাতে তেল ও ল্যানোলিন দেওয়া হয়। এর পরে এই মিশণকে একটি ধাতুর ছাঁচে ঢেলে ঠান্ডা করা হয়।