ডিএনএ শব্দের পূর্ণরূপ হলো ডি-অক্সিরাইবো নিউক্লিক অ্যাসিড।
সমস্ত জীবের ক্রোমোজোমে (যা নিউক্লিয়াসে থাকে) ঐ বস্তুটি থাকে যাকে বলে বংশগতির ধারক ও বাহক। ছোট করে বলা যায় জিন। পিতামাতার থেকে ছেলেমেয়ের মধ্যে ঐ ডিএনএ কতকগুলো চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বহন করে নিয়ে চলে। দেহের যে কোনও অংশের একটু কোষকলা বা কয়েক ফোঁটা রক্ত থেকে নেওয়া ডিএনএ তাই যথেষ্ট পরিচয় বহন করে।
মানুষের রক্ত, শুক্রাণু, চুলের গোড়া, লালা ইত্যাদি থেকে সংগৃহীত ডিএনএ এখন বিজ্ঞানীদের কব্জায়। সুতরাং ফরেনসিক বিজ্ঞানে এর গুরুত্ব অপরিসীম। এই পদ্ধতির সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন ধরনের অনুসন্ধানমূলক কাজ করা সহজ হয়।
১৯৮৫ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী আলেকজেফ্রি এই ডিএনএ সজ্জা বা ফিঙ্গার প্রিন্ট পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।