সেদ্ধ কিংবা পোচ- দুটোতেই রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন পুষ্টিগুণ। এখন-
ডিম পোচ করার ক্ষেত্রে তেলে ভাজার কারণে সেদ্ধ ডিমের চেয়ে ডিম পোচে ক্যালরির পরিমাণ বেশি থাকে। যারা ওজন ঠিক রাখতে চায় কিংবা বাড়াতে চায় না, তাদের ডিম পোচ না খাওয়া ভালো। আর ব্লাডপ্রেশারের সমস্যা থাকলে এটি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। বাচ্চাদের জন্য ডিম পোচ ভালো। কারণ সেদ্ধ ডিমের চেয়ে ডিম পোচের কুসুমে গুণাগুণ বেশি থাকে।
আবার যারা ওজন ধরে রাখতে চায় এবং ওজন কমাতে চায় তাদের সেদ্ধ ডিম খাওয়া উচিত। যারা সেদ্ধ ডিম খেতে পারে না, তারা পানিতে ডিম পোচ করে খেতে পারে। যাদের ব্লাডপ্রেশারের সমস্যা আছে, তারা সেদ্ধ ডিম খেতে পারে। ডিমের সাদা অংশে প্রোটিন থাকে। শরীরে অ্যালবুমিনের (বিশেষ ধরনের প্রোটিন) পরিমাণ বেশি থাকলে ডিমের সাদা অংশ না খাওয়া ভালো। অন্যদিকে যাদের অ্যালবুমিন কম তারা দিনে একাধিক ডিম খেতে পারে এবং সেদ্ধ ডিম তাদের জন্য ভালো।
সূত্রঃ প্রথম আলো