বাংলাদেশে ডিএনসি এর প্রণীত খসড়া অনুযায়ী ডোপ টেস্টে নির্দিষ্ট কিছু ড্রাগ পরীক্ষা করা হয়। এসকল ড্রাগ এর রাসায়নিক উপাদান কারো দেহে পাওয়া গেলে তার ডোপ টেস্টের ফলাফল পজিটিভ আসতে পারে। এখানে ড্রাগগুলোর তালিকা দেয়া হলোঃ
১) অপিওইডস (Opioids): এই ধরনের মাদকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে হেরোইন, মরফিন, কডেইন।
২) মেথামফেটামিন (Methamphetamine): এটি মুলত ইয়াবা-এর মূল উপাদান। মেথামফেটামিন ও ক্যাফেইন মিশ্রিত করে ইয়াবা তৈরী করা হয়।
৩) ক্যানাবিওনিডস (Cannabionids): এধরণের মাদকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে গাঁজা বা মারিজুয়ানা, ক্যান্নাবিস, হাশিস।
৪) বেনজোডায়াজেপাইনস (Benzodiazepines): এর মাঝে উল্লেখযোগ্য মাদক হচ্ছে ডায়াজেপাম, ক্লোনাজেপাম, মিডাজোলাম।
৫) অ্যালকোহল: ডোপ টেস্টে ইথাইল অ্যালকোহল পরীক্ষার মাধ্যমে সকল প্রকার মদ ও মদজাতীয় পদার্থ শনাক্ত করা হয়।
=> উপরের ৫ ধরণের নেশা জাতীয় পদার্থ আপনার শরীরে পাওয়া গেলে ডোপ টেস্টে পজিটিভ রেজাল্ট আসবে। হাইয়্যারএন্টিবায়োটিক কোনো প্রকার ড্রাগ বা নেশা জাতীয় পদার্থ নয় কিংবা বাংলাদেশের ডোপ টেস্ট পরীক্ষায় এন্টিবায়োটিক এর প্রভাবে পজিটিভ রেজাল্ট আসবে এমন পয়েন্ট উল্লেখ করা নেই।