মানুষ একটানা কতক্ষণ বা কতদিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে? আমাদের ঘুমের কেন প্রয়োজন হয়? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+9 টি ভোট
3,008 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (54,270 পয়েন্ট)

4 উত্তর

+2 টি ভোট
করেছেন (54,270 পয়েন্ট)
সম্পাদিত করেছেন
বৈজ্ঞানিক ডকুমেন্টেশন-সহ সর্বাধিক সময়ের জন্য না-ঘুমানোর রেকর্ডটি করেছিলেন Randy Gardner। ক্যালিফোর্নিয়ার স্যান ডিয়াগোতে ১৭ বছরের হাইস্কুল ছাত্র গার্ডেনার ১৯৬৪ সালে ২৬৪.৪ ঘন্টা (১১ দিন ২৪ মিনিট) না ঘুমিয়ে এই বিশ্বরেকর্ড করেন। শেষ দিনে প্রেস কনফারেন্স চলাকালীন গার্ডেনার কোনও রকম শারীরিক অসুবিধে না দেখিয়ে পরিপূর্ণ প্রত্যয়ের সঙ্গে বলেন, না ঘুমালে যে খারাপ কিছু হয় না আমি সেটাই প্রমাণ করতে চেয়েছি। যদিও গার্ডেনারের স্বাস্থ্যের প্রতি নজর রাখছিলেন যে চিকিৎসক, সেই ডাঃ রসের দাবী, Randy মারাত্মক রকমের বৌদ্ধিক ও ব্যবহারে পরিবর্তন হয়েছিল। এই সব পরিবর্তনের মধ্যে ছিল মুডের দোলাচল, মনঃসংযোগ ও শর্ট টার্ম মেমোরির সমস্যা, প্যারানোইয়া এবং হ্যালুসিনেশন। শেষ দিনে বৌদ্ধিক অবস্থার বিচার করতে যখন তাঁকে ১০০ থেকে ক্রমান্বয়ে ৭-কে বিয়োগ করে সংখ্যাগুলি বলে যেতে বলা হয়েছিল, তখন তিনি ৬৫ পর্যন্ত এসে থেমে যান। এমন কেন হল জানতে চাইলে Randy বলেন যে, তিনি ঠিক কি করছিলেন তা তাঁর মনে ছিল না।

এবারে আপনার দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে আসা যাক। দেখা যাক, আমাদের কেন ঘুমের প্রয়োজন হয়।

# কেন ঘুমঃ

গবেষকেরা অন্তত এই ব্যাপারে একমত হয়েছেন যে, শরীর ও মনের শক্তি পুনঃসঞ্চয় করতে ঘুমের প্রয়োজন হয়। তা ছাড়া সব ধরনের শারীরবৃত্তীয় কাজের মধ্যে সমতারক্ষার জন্যও ঘুমানো দরকার। একেবারে সাম্প্রতিক গবেষণালব্ধ তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, স্মৃতি ধরে রাখতে, আবেগকে ঠিকভাবে পরিচালিত করতে এবং সর্বোপরি মনঃসংযোগ বাড়াতে ঘুমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এ ছাড়াও স্বাভাবিক হরমোন নিঃসরণ করতে, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, পুষ্টি ও ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে এবং স্নায়ুতন্ত্রের স্বাভাবিক কাজকর্ম বজায় রাখতেও ঘুমের প্রয়োজন। মানুষ ছাড়াও সমস্ত স্তন্যপায়ী ও পাখি এবং বহু সরীসৃপ, উভচর ও মাছেদের জীবনচক্রে ঘুমানোর প্রক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে। মানুষ ও অন্যান্য স্তন্যপায়ী এবং অন্য বেশ কিছু প্রানীর (যেমন, কিছু প্রজাতির মাছ, পাখি, পিঁপড়ে) অস্তিত্ব রক্ষার জন্যেও নিয়মিত ঘুম আবশ্যক। শীতঘুম, কোমা কিংবা অজ্ঞান অবস্থার চেয়ে খুব সহজেই ঘুমন্ত অবস্থা থেকে জাগ্রত অবস্থায় ফেরত আসা যায়। উদাহরণ সরূপ বলা যায়, তীব্র আলো বা জোরালো শব্দের মতো পরিবেশগত পরিবর্তনে আমাদের ঘুম ভেঙে গেলেও বাকি অবস্থাগুলি অব্যাহত থাকে।

সদ্য জন্মানো শিশু দিনে প্রায় ১৬ ঘণ্টা ঘুমায়, বয়স একটু বেড়ে ৩-৬ বছর হলে ঘুমের পরিমান কমে দৈনিক ১০-১২ ঘণ্টায় গিয়ে দাঁড়ায়। আবার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমের পরিমাণ এবং ঘুমের গুণগত মানও কমতে থাকে। এই সময় ঘুম হয় হালকা। তা ছাড়া সাধারণত অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মহিলাদের ঘুমের পরিমাণ কিছুটা বাড়ে। অধিকাংশ বিজ্ঞানীর মতে প্রাপ্তবয়স্ক এবং সুস্থ ও স্বাভাবিক একজন মানুষের গড়পড়তা দৈনিক ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমের দরকার। এই হিসেবে কোনও মানুষ যদি ৭৫ বছর বাঁচেন, ভাবতে আশ্চর্য লাগে যে সেক্ষেত্রে তিনি ২৫ বছরেরও বেশি সময় ঘুমিয়ে কাটাবেন।

তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া
0 টি ভোট
করেছেন (141,820 পয়েন্ট)
কেবল অনিদ্রার কারণে কারও মৃত্যুর ঘটনা কখনো প্রমাণিত হয়নি।

পরীক্ষাগারেও ব্যাপারটি নির্ণয়ের কোনো উপায় নেই। প্রয়াত পপতারকা মাইকেল জ্যাকসন নাকি টানা ৬০ দিন নির্ঘুম কাটিয়েছিলেন। তাঁর মৃত্যুবিষয়ক মামলায় গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালতের কাছে একজন চিকিৎসক এই তথ্য উপস্থাপন করেন। জ্যাকসন ওষুধের প্রভাবে এক ধরনের তন্দ্রাচ্ছন্ন (আরএমআই) সময় কাটাতেন। এটি অতি হালকা ঘুম, যা বিশ্রামের সঙ্গে তুলনীয়। ওই চিকিৎসকের দাবি, প্রকৃত ঘুম না হওয়ার ফলেই জ্যাকসন ধীরে ধীরে মৃত্যুর দুয়ারে পৌঁছে যান। ১৯৬৫ সালে র‌্যান্ডি গার্ডনার নামের এক তরুণ টানা ১১ দিন না ঘুমিয়ে থাকার রেকর্ড গড়েন।
0 টি ভোট
করেছেন (141,820 পয়েন্ট)
ঘুমের প্রয়োজনীয়তা:

ঘুম হল দৈনন্দিন কাজের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ঘুমের সময় সচেতন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া স্তিমিত থাকে। ঘুম শরীরকে চাঙ্গা করে পরবর্তী দিনের কাজের জন্য আমাদের তৈরি করে। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঠিকঠাক রাখতে পর্যাপ্ত ঘুমের কোনো বিকল্প নেই।

বয়স অনুযায়ী মানুষের ঘুমের প্রয়োজনীয় সময় ভিন্ন হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের পরামর্শপত্র অনুযায়ী ৬ থেকে ৯ বছর বয়সী শিশুদের রাতে অন্তত ৯-১১ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। ১০ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের ৮-১০ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। ১৮ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মানুষের রাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। ৬৫ বছরের চেয়ে বেশি বয়সীদের জন্য ঘুমানো প্রয়োজন ৭-৮ ঘণ্টা। অনেকেই এর চেয়ে কম ঘুমিয়েও সুস্থ থাকতে পারেন। তবে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার সাইকোলজি ও নিউরো সায়েন্সের প্রফেসর, ‘হোয়াই উই স্লিপ’ বইয়ের লেখক ম্যাথিউ ওয়াকার জানিয়েছেন, ঘুম কম হলে দেখা দিতে পারে নানা জটিলতার।

ঘুম কম হলে নতুন স্মৃতি তৈরি হয়ার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয় বলে জানিয়েছেন ম্যাথিউ ওয়াকার। তিনি বলেন, ঘুম কম হলে মস্তিষ্কে ‘বিটা অ্যামিলয়েড’ নামের ক্ষতিকর প্রোটিন তৈরি হয়। অ্যালঝাইমার রোগের সঙ্গে এই প্রোটিনটির সম্পর্ক রয়েছে। আমরা যখন ঘুমাই, তখন আমাদের শরীর মস্তিষ্ক থেকে বিটা অ্যামিলয়েড ও এরকম অন্যান্য ক্ষতিকর পদার্থ অপসারণ করে থাকে। কাজেই ঘুম কম হলে অ্যালঝাইমার রোগ সৃষ্টিকারী এই প্রোটিনটি ও এরকম ক্ষতিকর পদার্থগুলো মস্তিষ্কে জমা হবে। আর যত দিন যাবে, ডিমেনশিয়া তৈরি হবে।

ম্যাথিউ ওয়াকার বলেন, শরীরের ওপর ঘুম কম হওয়ার নানারকম প্রভাব রয়েছে। প্রথমত, এর ফলে প্রজননতন্ত্রের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। যেসব পুরুষ রাতে মাত্র পাঁচ বা ছয় ঘণ্টা ঘুমান, তাদের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে দাঁড়ায় তাদের চেয়ে প্রায় দশ বছর বেশি বয়সীদের সমান। অর্থাৎ প্রয়োজনের চেয়ে কম ঘুম একজনের শারীরিক বয়সকে তার প্রকৃত বয়সের চেয়ে দশ বছর বাড়িয়ে দেয়।

কম ঘুমের প্রভাব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার ওপরও পড়ে। মাত্র এক রাত চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা ঘুমালে শরীরের ক্যান্সারপ্রতিরোধী কোষগুলোর ৭০ শতাংশ মরে যায়। এভাবেই কম ঘুম তৈরি করে অন্ত্রের ক্যান্সার, প্রোস্টেটের ক্যান্সার ও স্তন ক্যান্সারের মতো নানা ধরণের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা। এ সম্ভাবনা এতই বেশি যে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেকোনো নাইটশিফটের কাজকে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী হিসেবে চিহ্নিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

ঘুম কম হলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন ব্যবস্থার ওপরও খারাপ প্রভাব পড়ে। গভীর ঘুম রক্তচাপের প্রাকৃতিক চিকিৎসক। কারণ গভীর ঘুমের সময় হার্টবিটরেট কমে আসে, রক্তচাপ নেমে যায়। তাই পর্যাপ্ত ঘুম না হলে রক্ত সঞ্চালন ব্যবস্থা এই প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতে পারেনা। ফলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। ঘুমের স্বল্পতা প্রাণঘাতী স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা ২০০% বাড়িয়ে দেয়।

১.৬ বিলিয়ন মানুষের ওপর দুই বছর ধরে গবেষণা চালিয়ে দেখা গেছে, ডেলাইট সেভিং টাইম চলাকালে যখন মানুষের ঘুমের সময় এক ঘণ্টা কমে যায়, তখন হার্ট অ্যাটাকের পরিমাণ ২৪% বেড়ে যায়।

টানা ১৬ ঘণ্টা নির্ঘুম কাটালেই মানুষ মানসিক ও শারীরতাত্ত্বিকভাবে ভেঙে পড়তে শুরু করে। ১৯ থেকে ২০ ঘণ্টা টানা না ঘুমিয়ে থাকলে কারো মানসিক ও শারীরিক অবস্থা মাতালের সমতুল্য হয়ে দাঁড়ায়। আর এসব কাটিয়ে সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজন দিনে গড়ে আট ঘণ্টা ঘুম।
0 টি ভোট
করেছেন (5,600 পয়েন্ট)

একজন মানুষ না ঘুমিয়ে সর্বোচ্চ কতক্ষণ থাকা যায় তার নির্দিষ্ট কোনো উত্তর নেই। কারণ, এটি নির্ভর করে ব্যক্তির বয়স, স্বাস্থ্য, শারীরিক সক্ষমতা, এবং ঘুমের অভাবের প্রতিক্রিয়ার উপর। গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অনুসারে, একজন মানুষ টানা ১১ দিন ২৫ মিনিট না ঘুমিয়ে রেকর্ড গড়েছেন। তবে এই রেকর্ডটি একটি গবেষণার অংশ হিসেবে করা হয়েছিল এবং রেকর্ডধারক একজন তরুণ ছিলেন।

সাধারণত, একজন মানুষ টানা ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা না ঘুমিয়ে থাকতে পারেন। তবে, এই সময়ের পরে ঘুমের অভাবের লক্ষণগুলি প্রকাশ হতে শুরু করে। এই লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • ক্লান্তি
  • মনোযোগের অভাব
  • সিদ্ধান্ত নেওয়ার অসুবিধা
  • হ্যালুসিনেশন
  • ভারসাম্যহীনতা
  • মানসিক অস্থিরতা

ঘুমের অভাব দীর্ঘদিন স্থায়ী হলে তা শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এর ফলে হতে পারে:

  • ডায়াবেটিস
  • হার্টের রোগ
  • উচ্চ রক্তচাপ
  • ওবেসিটি
  • মানসিক চাপ
  • উদ্বেগ
  • অ্যাংজাইটি
  • ডিপ্রেশন

এজন্য, পর্যাপ্ত ঘুম নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন প্রাপ্তবয়স্কের প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-৮ ঘন্টা ঘুম প্রয়োজন।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+2 টি ভোট
3 টি উত্তর 303 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
4 টি উত্তর 267 বার দেখা হয়েছে
30 ডিসেম্বর 2021 "প্রযুক্তি" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Ismot Rahman (28,740 পয়েন্ট)
+12 টি ভোট
3 টি উত্তর 301 বার দেখা হয়েছে
31 অক্টোবর 2020 "বিবিধ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন বিজ্ঞানের পোকা ৪ (15,710 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 244 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 119 বার দেখা হয়েছে
30 ডিসেম্বর 2021 "সৃজনশীলতা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Ismot Rahman (28,740 পয়েন্ট)

10,729 টি প্রশ্ন

18,374 টি উত্তর

4,730 টি মন্তব্য

242,688 জন সদস্য

49 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 47 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. akramul5556

    110 পয়েন্ট

  2. amir

    110 পয়েন্ট

  3. EliTarver48

    100 পয়েন্ট

  4. FLXLucinda34

    100 পয়েন্ট

  5. AdrieneMerri

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #ask চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য প্রাণী বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি #science বিজ্ঞান #biology খাওয়া গরম শীতকাল কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক শব্দ ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম হরমোন বিড়াল কান্না
...