রাইবোসোম আবিষ্কার এর ইতিহাস ও এর কাজ কি? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

0 টি ভোট
1,864 বার দেখা হয়েছে
"জীববিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (5,800 পয়েন্ট)
সম্পাদিত করেছেন

4 উত্তর

+2 টি ভোট
করেছেন (54,300 পয়েন্ট)
রাইবোজোমঃ জীব কোষে অবস্থিত রাইবোনিউক্লিওপ্রোটিন দ্বারা গঠিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণাগুলিকে রাইবোজোম বলে। এতে প্রধানত Mg আয়ন থাকে।

রাইবোজোম প্রধানত প্রোটিন সংশ্লেষণে সাহায্য করে। প্রোটিনের পলিপটাইড চেইন সংযোজন এই রাইবোজোমে হয়ে থাকে। এছাড়া রাইবোজোম এ কাজে প্রয়োজনীয় উৎসেচক সরবরাহ করে। এই উৎসেচক বা এনজাইমের কাজ হলো প্রাণরাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি বাড়িয়ে দেওয়া।রাইবোজোমকে কোষের প্রোটিন তৈরির কারখানা বলা হয়ে থাকে। একে সার্বজনীন অঙ্গানুও বলা হয়ে থাকে।

আবিষ্কারঃ

রাইবোজোম প্রথম আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী জজ প্যালাডে ১৯৫০ সালে।

তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া
+1 টি ভোট
করেছেন (54,300 পয়েন্ট)
রাইবোজোম: জীব কোষে অবস্থিত রাইবোনিউক্লিওপ্রোটিন দ্বারা গঠিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণাগুলিকে রাইবোজোম বলে। এতে প্রধানত Mg আয়ন থাকে।

রাইবোজোম প্রধানত প্রোটিন সংশ্লেষণে সাহায্য করে। প্রোটিনের পলিপটাইড চেইন সংযোজন এই রাইবোজোমে হয়ে থাকে। এছাড়া রাইবোজোম এ কাজে প্রয়োজনীয় উৎসেচক সরবরাহ করে। এই উৎসেচক বা এনজাইমের কাজ হলো প্রাণরাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি বাড়িয়ে দেওয়া।রাইবোজোমকে কোষের প্রোটিন তৈরির কারখানা বলা হয়ে থাকে ।একে সার্বজনীন অঙ্গানুও বলা হয়ে থাকে ।

আবিষ্কার:

রাইবোজোম প্রথম আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী জজ প্যালাডে ১৯৫০ সালে।

কাজ:

ক.আমিষ সংশ্লেষণের কাজ করে।

খ. সংশ্লেষিত আমিষকে গলজিবস্তুতে প্রেরণ করে।

গ. অনেক সময় স্নেহ জাতীয় পদার্থ গঠনে সাহায্য করে।

ঘ.এপপটোসিস করে থাকে।
+1 টি ভোট
করেছেন (54,300 পয়েন্ট)
রাইবোজোম: জীব কোষে অবস্থিত রাইবোনিউক্লিওপ্রোটিন দ্বারা গঠিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণাগুলিকে রাইবোজোম বলে। এতে প্রধানত Mg আয়ন থাকে।

রাইবোজোম প্রধানত প্রোটিন সংশ্লেষণে সাহায্য করে। প্রোটিনের পলিপটাইড চেইন সংযোজন এই রাইবোজোমে হয়ে থাকে। এছাড়া রাইবোজোম এ কাজে প্রয়োজনীয় উৎসেচক সরবরাহ করে। এই উৎসেচক বা এনজাইমের কাজ হলো প্রাণরাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি বাড়িয়ে দেওয়া।রাইবোজোমকে কোষের প্রোটিন তৈরির কারখানা বলা হয়ে থাকে ।একে সার্বজনীন অঙ্গানুও বলা হয়ে থাকে ।

আবিষ্কার:

রাইবোজোম প্রথম আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী জজ প্যালাডে ১৯৫০ সালে।

কাজ:

ক.আমিষ সংশ্লেষণের কাজ করে।

খ. সংশ্লেষিত আমিষকে গলজিবস্তুতে প্রেরণ করে।

গ. অনেক সময় স্নেহ জাতীয় পদার্থ গঠনে সাহায্য করে।

ঘ.এপপটোসিস করে থাকে।

©️ উইকিপিডিয়া
0 টি ভোট
করেছেন (5,800 পয়েন্ট)
1954 এ Albert Claude ক্ষুদ্র অঙ্গাণু আনিষ্কার করেন যার নাম দিয়েছিলেন Microsome। এরপরে George palade এ 1955 সালে তাকে ভারী অঙ্গাণু হিসেবে ব্যাখ্যা করেন।এরপরে 1958 সালে Richard B Roberts এর নাম করণ করেন রাইবোসোম(Ribosome)।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+2 টি ভোট
1 উত্তর 1,536 বার দেখা হয়েছে
+10 টি ভোট
2 টি উত্তর 888 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 329 বার দেখা হয়েছে
31 জানুয়ারি 2023 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Nadia (4,020 পয়েন্ট)
+1 টি ভোট
3 টি উত্তর 3,424 বার দেখা হয়েছে
21 এপ্রিল 2021 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেহেদী হাসান (141,850 পয়েন্ট)
+3 টি ভোট
3 টি উত্তর 3,796 বার দেখা হয়েছে
28 ফেব্রুয়ারি 2021 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hasan Rizvy Pranto (39,270 পয়েন্ট)

10,857 টি প্রশ্ন

18,557 টি উত্তর

4,746 টি মন্তব্য

858,755 জন সদস্য

18 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 16 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Tanvir Zaman

    220 পয়েন্ট

  2. science_bee_group

    120 পয়েন্ট

  3. Muhammad Al-Amin

    110 পয়েন্ট

  4. Good888uscom

    100 পয়েন্ট

  5. c168cncom

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ পৃথিবী এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল #science ক্ষতি চুল চিকিৎসা কী পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত মহাকাশ বৈজ্ঞানিক #biology পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান গরম খাওয়া #জানতে শীতকাল ডিম বৃষ্টি চাঁদ কেন কারণ কাজ বিদ্যুৎ রং রাত শক্তি উপকারিতা সাপ লাল মনোবিজ্ঞান আগুন গাছ খাবার সাদা মস্তিষ্ক আবিষ্কার শব্দ দুধ উপায় হাত মাছ মশা ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন কালো উদ্ভিদ পা মন কি বিস্তারিত রঙ পাখি গ্যাস সমস্যা বাচ্চা মেয়ে বৈশিষ্ট্য মৃত্যু হলুদ বাংলাদেশ সময় ব্যথা চার্জ অক্সিজেন দাঁত ভাইরাস আকাশ গতি কান্না বিড়াল আম
...