রাইবোসোম আবিষ্কার এর ইতিহাস ও এর কাজ কি? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

0 টি ভোট
1,742 বার দেখা হয়েছে
"জীববিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (5,800 পয়েন্ট)
সম্পাদিত করেছেন

4 উত্তর

+2 টি ভোট
করেছেন (54,300 পয়েন্ট)
রাইবোজোমঃ জীব কোষে অবস্থিত রাইবোনিউক্লিওপ্রোটিন দ্বারা গঠিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণাগুলিকে রাইবোজোম বলে। এতে প্রধানত Mg আয়ন থাকে।

রাইবোজোম প্রধানত প্রোটিন সংশ্লেষণে সাহায্য করে। প্রোটিনের পলিপটাইড চেইন সংযোজন এই রাইবোজোমে হয়ে থাকে। এছাড়া রাইবোজোম এ কাজে প্রয়োজনীয় উৎসেচক সরবরাহ করে। এই উৎসেচক বা এনজাইমের কাজ হলো প্রাণরাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি বাড়িয়ে দেওয়া।রাইবোজোমকে কোষের প্রোটিন তৈরির কারখানা বলা হয়ে থাকে। একে সার্বজনীন অঙ্গানুও বলা হয়ে থাকে।

আবিষ্কারঃ

রাইবোজোম প্রথম আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী জজ প্যালাডে ১৯৫০ সালে।

তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া
+1 টি ভোট
করেছেন (54,300 পয়েন্ট)
রাইবোজোম: জীব কোষে অবস্থিত রাইবোনিউক্লিওপ্রোটিন দ্বারা গঠিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণাগুলিকে রাইবোজোম বলে। এতে প্রধানত Mg আয়ন থাকে।

রাইবোজোম প্রধানত প্রোটিন সংশ্লেষণে সাহায্য করে। প্রোটিনের পলিপটাইড চেইন সংযোজন এই রাইবোজোমে হয়ে থাকে। এছাড়া রাইবোজোম এ কাজে প্রয়োজনীয় উৎসেচক সরবরাহ করে। এই উৎসেচক বা এনজাইমের কাজ হলো প্রাণরাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি বাড়িয়ে দেওয়া।রাইবোজোমকে কোষের প্রোটিন তৈরির কারখানা বলা হয়ে থাকে ।একে সার্বজনীন অঙ্গানুও বলা হয়ে থাকে ।

আবিষ্কার:

রাইবোজোম প্রথম আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী জজ প্যালাডে ১৯৫০ সালে।

কাজ:

ক.আমিষ সংশ্লেষণের কাজ করে।

খ. সংশ্লেষিত আমিষকে গলজিবস্তুতে প্রেরণ করে।

গ. অনেক সময় স্নেহ জাতীয় পদার্থ গঠনে সাহায্য করে।

ঘ.এপপটোসিস করে থাকে।
+1 টি ভোট
করেছেন (54,300 পয়েন্ট)
রাইবোজোম: জীব কোষে অবস্থিত রাইবোনিউক্লিওপ্রোটিন দ্বারা গঠিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণাগুলিকে রাইবোজোম বলে। এতে প্রধানত Mg আয়ন থাকে।

রাইবোজোম প্রধানত প্রোটিন সংশ্লেষণে সাহায্য করে। প্রোটিনের পলিপটাইড চেইন সংযোজন এই রাইবোজোমে হয়ে থাকে। এছাড়া রাইবোজোম এ কাজে প্রয়োজনীয় উৎসেচক সরবরাহ করে। এই উৎসেচক বা এনজাইমের কাজ হলো প্রাণরাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি বাড়িয়ে দেওয়া।রাইবোজোমকে কোষের প্রোটিন তৈরির কারখানা বলা হয়ে থাকে ।একে সার্বজনীন অঙ্গানুও বলা হয়ে থাকে ।

আবিষ্কার:

রাইবোজোম প্রথম আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী জজ প্যালাডে ১৯৫০ সালে।

কাজ:

ক.আমিষ সংশ্লেষণের কাজ করে।

খ. সংশ্লেষিত আমিষকে গলজিবস্তুতে প্রেরণ করে।

গ. অনেক সময় স্নেহ জাতীয় পদার্থ গঠনে সাহায্য করে।

ঘ.এপপটোসিস করে থাকে।

©️ উইকিপিডিয়া
0 টি ভোট
করেছেন (5,800 পয়েন্ট)
1954 এ Albert Claude ক্ষুদ্র অঙ্গাণু আনিষ্কার করেন যার নাম দিয়েছিলেন Microsome। এরপরে George palade এ 1955 সালে তাকে ভারী অঙ্গাণু হিসেবে ব্যাখ্যা করেন।এরপরে 1958 সালে Richard B Roberts এর নাম করণ করেন রাইবোসোম(Ribosome)।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+2 টি ভোট
1 উত্তর 1,406 বার দেখা হয়েছে
+10 টি ভোট
2 টি উত্তর 761 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 206 বার দেখা হয়েছে
31 জানুয়ারি 2023 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Nadia (4,020 পয়েন্ট)
+1 টি ভোট
3 টি উত্তর 3,300 বার দেখা হয়েছে
21 এপ্রিল 2021 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মেহেদী হাসান (141,850 পয়েন্ট)
+3 টি ভোট
3 টি উত্তর 3,614 বার দেখা হয়েছে
01 মার্চ 2021 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hasan Rizvy Pranto (39,270 পয়েন্ট)

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

272,717 জন সদস্য

59 জন অনলাইনে রয়েছে
4 জন সদস্য এবং 55 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Shourov Viperr

    110 পয়েন্ট

  4. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  5. Eyasin

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...