মহাবিশ্বের নক্ষত্রের দূরত্ব কীভাবে পরিমাপ করা হয়? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+2 টি ভোট
681 বার দেখা হয়েছে
"জ্যোতির্বিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

2 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর

তথাকথিত ‘প্যারালাক্স' পদ্ধতির মাধ্যমে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দূরত্ব মাপেন৷ সে ক্ষেত্রে তাঁরা কোনো বিশেষ নক্ষত্রের কোণ মাপেন৷ ৬ মাস পর আবার নতুন করে সেই মাপ নেওয়া হয়৷ ত্রিকোণমিতির সাহায্যে তাঁরা অঙ্ক কষে পৃথিবী থেকে সেই নক্ষত্রের দূরত্ব নির্ণয় করেন৷ তবে এই প্রক্রিয়া শুধু অপেক্ষাকৃত কাছের অঞ্চলে প্রয়োগ করা সম্ভব৷ অর্থাৎ প্রায় ১৫০ আলোকবর্ষ পর্যন্ত দূরত্বে তা কার্যকর হয়৷

জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মিল্কি ওয়ে ছায়াপথের আয়তন অথবা আমাদের প্রতিবেশী ছায়াপথের সঙ্গে দূরত্ব মাপতে চাইলে অন্য মাপকাঠির প্রয়োজন হয়৷ তার পোশাকি নাম ‘সেফাইড' – অর্থাৎ যে সব নক্ষত্রের মিটমিটে আলোর বিকিরণের সঠিক পরিমাণ জানা আছে, সেগুলিই মাপকাঠি হয়ে ওঠে৷ সেগুলিকে মান নির্ণায়ক মোমবাতিও বলা হয়৷ ‘সেফাইড' থেকে যে পরিমাণ আলো টেলিস্কোপে ধরা পড়ে, তা বিচার করে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দূরত্ব মাপতে পারেন৷ নির্দিষ্ট ধরনের বিস্ফোরণরত নক্ষত্র আরও উজ্জ্বল মান নির্ণায়ক মোমবাতি৷

মহাকাশে হাবল টেলিস্কোপে দৃশ্যমান ব্রহ্মাণ্ডের প্রান্ত পর্যন্ত আলোর এই সব উৎস ধরা পড়ে৷ একটি ছবিতে এমন সব গ্যালাক্সি দেখা যাচ্ছে, যেগুলি পৃথিবী থেকে প্রায় ১,৩০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে৷ এত দূরের কোনো দৃশ্য সত্যি বিরল৷

ক্রেডিট: মহাকাশের যত কথা

0 টি ভোট
করেছেন (28,740 পয়েন্ট)
লম্বন কৌশল ব্যবহার করে তিনি এই দূরত্ব পরিমাপ করেছিলেন। তিনি পৃথিবী থেকে ৬১ সিগনি নামক তারাটির দূরত্ব ১১.৪ আলোকবর্ষ নির্ণয় করেছিলেন। লম্বন পরিমাপের মাধ্যমেই বোঝা গিয়েছিল স্বর্গীয় স্থির তারাগুলো আসলে একে অপর থেকে কতো দূরে দূরে অবস্থান করছে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+9 টি ভোট
2 টি উত্তর 316 বার দেখা হয়েছে
+18 টি ভোট
3 টি উত্তর 1,416 বার দেখা হয়েছে
+8 টি ভোট
2 টি উত্তর 1,880 বার দেখা হয়েছে

10,826 টি প্রশ্ন

18,533 টি উত্তর

4,744 টি মন্তব্য

749,169 জন সদস্য

60 জন অনলাইনে রয়েছে
37 জন সদস্য এবং 23 জন গেস্ট অনলাইনে

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ পৃথিবী এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল #science কী চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি মাথা স্বাস্থ্য প্রাণী গণিত মহাকাশ বৈজ্ঞানিক পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান গরম খাওয়া শীতকাল #জানতে ডিম চাঁদ কেন বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রং রাত শক্তি উপকারিতা সাপ লাল আগুন গাছ মনোবিজ্ঞান খাবার সাদা মস্তিষ্ক আবিষ্কার দুধ উপায় হাত শব্দ মাছ মশা ঠাণ্ডা ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন কালো উদ্ভিদ পা মন কি বিস্তারিত রঙ পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য বাচ্চা হলুদ বাংলাদেশ সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি কান্না দাঁত বিড়াল আম
...