লাইসোজেনিক চক্রের দুইটি ধাপ।
প্রথম ধাপে ভাইরাস লাইটিক চক্রের মতই ব্যাকটেরিয়ামের কোষে DNA প্রবেশ করায়। কিন্তু সেই DNA ব্যাকটেরিয়ামের নিউক্লিওটাইড কে ব্যবহার না করে তার সাথে যুক্ত হয়ে যায়। ফলে ব্যাকটেরিয়ামের কোষ বৃদ্ধির সাথে সাথে ভাইরাল DNA ও সংখ্যায় বেড়ে যায়।
লাইসোজেনিক চক্রের ধাপগুলো বলতে গেলে লাইটিক চক্রেরই অংশ।
প্রথমত, লাইটিক চক্রের মতই ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ামে নিজের DNA প্রবেশ করিয়ে দেয়।
দ্বিতীয়ত, প্রোটিন আবরণ ও লাইসোজাইম তৈরির জিন সক্রিয় হয় না বলে চক্রটি লাইটিক হতে পারে না। তাই ভাইরাসের দাপট শুধু ব্যাকটেরিয়ামের DNA তে যুক্ত হওয়া পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকে!
প্রথমে নিউক্লিয়েজ এনজাইম দ্বারা ব্যাকটেরিয়ামের DNA এর একটি জায়গা কেটে দেওয়া হয়, পরে ইন্টিগ্রেজ এনজাইম দ্বারা দুইটি DNA এর ইন্টিগ্রেশন ঘটে। সংযুক্ত ভাইরাল DNAকে প্রোফাজ বলে।
এইভাবেই ভাইরাল DNA ব্যাকটেরিয়াল DNA এর সাথে সংখ্যাবৃদ্ধি করতে থাকে।