এই পদ্ধতিতে ভাইরাস তার DNA ব্যাকটেরিয়ামের দেহে প্রবেশ করিয়ে দেয় এবং সেই DNA কোষের পুরো ব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ফেলে। তখন কোষ ব্যাকটেরিয়াম নিজের প্রয়োজন পূরণ না করে ভাইরাসের আবরণ ও DNA তৈরি করতে থাকে। অবশেষে ভাইরাস গুলো ব্যাকটেরিয়ামের কোষ ভেঙে বা লাইসিস করে বেরিয়ে আসে এবং নতুন ব্যাকটেরিয়ামের খোঁজে বেরিয়ে পড়ে।
T2 ফাজ ভাইরাস E. coli ব্যাকটেরিয়াকে আক্রমণ করে এবং কোষকে ধ্বংস করে।