ধূমপান ছাড়বো কিভাবে? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+3 টি ভোট
1,413 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (28,310 পয়েন্ট)

5 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (28,310 পয়েন্ট)

নিয়মিত ধূমপান যারা করেন তাদের জন্য ছাড়া একটু কষ্ট সাধ্য। বৃহত্তর স্বার্থে ক্ষুদ্রতম স্বার্থকে ত্যাগ করাকে সুযোগ ব্যায় বলে। ধূমপানের ক্ষতি থেকে প্রধানত বাঁচতে হবে। কিছু চিকিৎসকের দৃষ্টিতে ধূমপান ছাড়ার কয়েকটি সহজ উপায় সমূহ নিম্নে আলোচনা করা হলো।

১. আজ থেকে মনে করুন বা বলুন আমি সিগারেট কি তা জানি না। এটাকে চিনিও না আর এটা কি করে তাও জানি না। সোজা কোথায় , আমি চিনি না।

২. একদিন ধূমপান না করলে কি হবে। এরপর দিন পার্থক্য অনুভব করার চেষ্টা করুন। এরপর দুইদিন, তিনদিন ধূমপান থেকে দূরে থাকুন। তাহলে অভ্যাস গড়ে উঠবে।

৩. আপনার আশপাশে যারা ধূমপান বর্জন করেছে তাদের কে দেখুন। তাদের স্বাস্থ্যগত কী পরিবর্তন এসেছে সেটি জানার চেষ্টা করুন।

৪. একটু হিসেবে করে দেখুন আপনার কত টাকা খরচ হয়েছে সিগারেট কিংবা তামাকজাত পণ্যের জন্য ? হিসেব করে দেখলে বুজবেন ধূমপান ছাড়া আপনার জন্য কতটা জরুরি। এই হিসাবি আপাকে ধূমপান ছাড়তে সাহায্য করবে খুব সহজে।

৫. আপনার যেসকল বন্দুরা ধূমপান করে তাদের থেকে সুকৌশলে এড়িয়ে চলুন।

৬. সিগারেট ছাড়ার পর মুখে চুইংগাম, গোলমরিচ, দারুচিনি কিংবা আদা চিবোতে পারেন। এতে ধূমপানের প্রতি আকর্ষণ কমে আসবে।

৭. যখন আপনার ধূমপান করতে ইচ্ছা করবে তখন একটু রাস্তায় হাঁটুন। তাহলে ধূমপানের চাহিদা থাকবে না।

৮. যে কোন জায়গায় ধূমপান কর্নার থেকে দূরে থাকুন অর্থাৎ ধুমপান মুক্ত জায়গায় থাকুন।

৯. ধূমপান বিরোধী এবং স্বাস্থ্য সচেতনতার বই পড়তে পারেন অথবা ভিডিও দেখতে পারেন।

১০. নিরুপায় হলে সর্বশেষ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে কাউন্সেলিং-এর সহায়তা নিতে পারেন।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ বলছেন, ধূমপান ছাড়ার জন্য কোন প্রস্তুতির দরকার নেই। আপনার একটি সিদ্ধান্তই যথেষ্ট হতে পারে।

0 টি ভোট
করেছেন (7,980 পয়েন্ট)
ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো:

ধূমপান একটি মারাত্মক ব্যাধি, অত্যন্ত ক্ষতিকর ও বিপদজনক রোগ। কিন্তু তিক্ত হলে ও সত্য বর্তমান দুনিয়ার অধিকাংশ মানুষ এ ধরণের একটি মারাত্মক ব্যধিতে আক্রান্ত। এর ভয়ানক পরিণতি সম্পর্কে জানেনা, এমন লোক খুব কমই আছে। ধূমপানের ক্ষতি এবং পরিণতি সম্পর্কে জানার পর, তা হালাল বলার কোন অবকাশ আছে বলে আমি মনে করিনা। ধূমপানকারী দেশে সমাজে সর্বমহলে একজন ঘৃনিত ব্যক্তি হিসেবেই চিন্হিত হয়। যে ধূমপানের মত বদঅভ্যাসে আক্রান্ত, তাদের যে সব সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তা এখানে আলোচনা করা দরকার। নিম্নে এর কয়েকটি পরিণতি সম্পর্কে আলোচনা করা হল।

১. ধূমপান আল্লাহর নাফরমানি এবং তার হুকুমের অবাধ্য হওয়া। আল্লাহ নিশ্চয় তাকে শাস্তি প্রদান করবেন।
২. আল্লাহ তাআলা ধুমপান এবং এর সাথে সম্পৃক্ত সকলকে ঘৃনা করেন।
৩. ধুমপানকারী ফেরেশতাদের কষ্ট দেয়।
৪. যে সব ঈমানদার ব্যক্তিবর্গ ধুমপান করে না, একজন ধুমপায়ী তাদের কষ্টের কারন হয়।
৫. ধুমপান নির্মল পরিবেশকে দুষিত করে।
৬. ধুমপান অযথা খরচ, এতে কোন দুনিয়া ও আখেরাতের বিন্দু পরিমাণও উপকার হয় না।
৭. আর ধুমপান হল অপচয়, আল্লাহ তাআলা অপচয় করার ব্যপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। তিনি বলেন। তোমরা অপচয় কর না, নিশ্চয় অপচয়কারীদের আল্লাহ পছন্দ করেন না।
৮. এটির মাধ্যমে মন্দ এবং খারাপ কাজে সহযোগিতা হয়। আল্লাহ বলেন: তোমরা ভাল ও তাকোয়াপূর্ন কাজে সহযোগিতা কর আর মন্দ ও খারাপ কাজে সহযোগিতা কর না।
৯. ধুমপান দ্বারা ইসলামের দুশমনদের ইসলামের বিপক্ষে সহযোগিতা করা।
১০. ধুমপানকারী গুনাহের কাজকে হালকা করে দেখে। আর এ কথা আমাদের সকলের জানা, গুনাহকে হালকা করে দেখা সাধারন গুনাহ অপেক্ষা বড় পাপ। রাসূল (সাঃ) বলেন: আমার সকল উম্মতকে ক্ষমা করা হবে, তবে যারা গুনাহকে খাট করে দেখে তারা ব্যাতীত।
১১. ধুমপানের সকল সামগ্রী নাপাক ও দুর্গন্ধময় এবং ধুমপানকারীকেও এভাবে নাপাক ও দুর্গন্ধময় করে।
১২. ধুমপান দ্বারা অনর্থক কাজে মানুষের সময় নষ্ট হয়।
১৩. আর যারা ধুমপানের লেনদেন করে, তারা সাধারনত ইসলামের দুশমনদের সাথে সাদৃষ্য রাখে।
১৪. ধুমপান একজন মানুষের সম্ভ্রম হনন করে, সম্মান হানি ঘটায়।
১৫. ধুমপান একজন মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি বিলোপ করে এবং তা তার নির্বোধ বা জ্ঞান-হীন হওয়াকেই বুঝায়। কারন সে নিশ্চিত জানে যে ধুমপান তার জন্য ক্ষতিকর, তার পরও সে পান করে। এতে তার বোকামীই প্রকাশ পায়।
১৬. ধুমপানকারী তার ছেলে সন্তান এবং উত্তরসূরীদের জন্য একজন আদর্শহীন ব্যক্তিকে পরিণত হয়।
১৭. আর ধুমপানকারীর জন্য ইবাদত-বন্দেগী করা কঠিন হয়।
১৮. এ কাজটি ধুমপানকারীকে ইলম এবং যিকরের মজলিশ হতে দূরে রাখে এবং তাকে এ ধরনের মজলিশে উপস্হিত হতে হয়।
১৯. ধুমপান মানুষকে খারাপ মানুষের সাথে উঠা বসায় বাধ্য করে।
২০. ধুমপানের অভ্যাস একজন মানুষকে রোযা রাখা হতে বিরত রাখে। কারন, রোযা রাখলে সে ধুমপান করতে পারে না।
২১. ধুমপানের মাধ্যমে যেসব উপার্জন হয়, তা সম্পূর্ন হারাম। কারন, ধুমপানের ব্যবসা করা এবং এর লেনদেন সম্পূর্ন হারাম।
২২. ধুমপান মানুষের অপমৃত্যু ঘটায়। আন্তর্জাতিক স্বাস্হ সংস্হা তাদের প্রতিবেদন প্রকাশ করেন যে, সমগ্র পৃথীবিতে ধুমপানের কারনে যত বেশি অপমৃত্যুর ঘটন ঘটে অন্য কোন রোগ-ব্যধির কারনে তত বেশি অপমৃত্যু ঘটেনা।
২৩. ধুমপানের কারনে ফুসফুসে ক্যান্সার, শরীরে তাপ, প্রদাহ, জ্বালাপোড়া ইত্যাদি দীর্ঘ মেয়াদী রোগব্যাধী দেখা যায়।
২৪. ধুমপানের কারনে কন্ঠনালীতে ক্যান্সার হয়।
২৫. ধুমপানের কারনে রক্তনালীগুলো দুর্বল হয় এবং অনেক সময় একজন ধুমপায়ীর রক্তের চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
২৬. এটি স্মরনশক্তি কমিয়ে দেয় এবং মনোবল দুর্বল করে দেয়।
২৭. ইন্দ্রিয় ক্ষমতা দুর্বল করে; বিশেষ করে ঘ্রান নেয়া এবং স্বাদ গ্রহনের ক্ষমতা লোপ পায়।
২৮. অতিরিক্ত ধুমপানের কারনে দৃষ্টিশক্তি লোপ পায়।
২৯. মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে এবং বার বার সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়।
৩০. হার্ডের সাথে সম্পৃক্ত ধমনীগুলো ব্লগ হয়ে যায়।
৩১. বক্ষ ব্যাধীতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
৩২. রক্তের উচ্চ চাপের কারন হয়।
৩৩. যৌনশক্তি বিলুপ্ত হয়।
৩৪. হজমশক্তি কমায় এবং ধারনক্ষমতা লোপ পায়, আর তার শরীর ঢিলে হয়ে যায়।
৩৫. ধুমপায়ী সব সময় দুর্বলতা অনুভব করে এবং আতঙ্কগ্রস্ত থাকে।
৩৬. ধুমপানকারীর ঠোটে মুখে জিহ্বা গলনালি ইত্যাদীতে ক্যান্সার হয়।
৩৭. পাকস্হলী ক্ষত হতে থাকে।
৩৮. ধুমপানের কারনে যকৃত শুকিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৩৯. ধুমপানের কারনে মুত্রথলিতে ক্যান্সার হয় এবং মুত্রথলি যক্ষায় আক্রান্ত হয়।
৪০. কিডনিতে ক্যান্সার হয়।
৪১. পেশাব বিশাক্ত হয়।

এতকিছুর পরও একজন জ্ঞানী লোকের জন্য ধুমপান করা উচিৎ……………?

অবশ্যই উচিত ছেড়ে দেওয়া। এই কাজে সাহায্য করতে পারে কাছের কেউ। কিন্তু কাজটা করতে হবে আপনাকেই।

প্রতিবার ধূমপানের পূর্বে এগুলি পড়ে দেখুন। তবুও কাজ না হলে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন।

ধন্যবাদ।

 

লেখাটিতে সদালাপ এর সাহায্য নেওয়া হয়েছে।
0 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

মি: চৌধুরীর মতে ধূমপান একটি আসক্তির মতো। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলে নিম্নোক্ত পন্থাগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে।

১. আজ এখুনি ধূমপান ছাড়ার প্রতিজ্ঞা করুন। টেবিল কিংবা পকেটে রাখা সিগারেটের প্যাকেট ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলুন

২. একদিন ধূমপান না করে দেখুন। এরপর পার্থক্য অনুভব করার চেষ্টা করুন। এরপর দুইদিন , তিনদিন ধূমপান থেকে দূরে থাকুন। তাহলে অভ্যাস গড়ে উঠবে।

৩. আপনার আশপাশে যারা ধূমপান বর্জন করেছে তাদের অনুসরণ করুন। তাদের স্বাস্থ্যগত কী পরিবর্তন এসেছে সেটি জানার চেষ্টা করুন।

৪. একটা হিসেবে করে দেখুন তো সিগারেট কিংবা তামাকজাত পণ্যের জন্য প্রতিমাসে আপনার কত টাকা খরচ হয়? হিসেব করে দেখলে ধূমপান ছাড়া আপনার জন্য সহজ হবে। সে টাকা জমিয়ে অন্য খাতে খরচ করতে পারেন।

৫. আপনার ধূমপায়ী বন্ধুদের সঙ্গ সুকৌশলে এড়িয়ে চলুন।

৬. সিগারেট ছাড়ার পর মুখে চুইংগাম কিংবা আদা চিবোতে পারেন। তাহলে ধূমপানের প্রতি আকর্ষণ কমে আসবে।

৭. যে সময়টিতে আপনার ধূমপান করতে ইচ্ছা করবে সে সময়ে রাস্তায় হাঁটুন। তাহলে ধূমপানের চাহিদা থাকবে না।

৮. যে কোন জায়গায় ধূমপান কর্নার থেকে দূরে থাকুন

৯. ধূমপান বিরোধী এবং স্বাস্থ্য সচেতনতার বই পড়তে পারেন

১০. নিরুপায় হলে সর্বশেষ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে কাউন্সেলিং-এর সহায়তা নিতে পারেন।

চিকিৎসক অরূপ রতন চৌধুরী বলছেন, ধূমপান ছাড়ার জন্য কোন প্রস্তুতির দরকার নেই। আপনার একটি সিদ্ধান্তই যথেষ্ট।

ক্রেডিট: বিবিসি

0 টি ভোট
করেছেন (9,390 পয়েন্ট)

'ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, এতে ক্যান্সার হয়।' এই বাক্যটি সিগারেটের প্যাকেটে স্পষ্ট করে লেখা থাকলেও আমরা অনেকেই ধূমপানে লিপ্ত হই। ধূমপান যে ক্ষতিকর তা জানার পরেও আসক্তির কারণে আমরা তা ছাড়তে পারিনা। প্রমথ চৌধুরি বলেছেন, "ব্যধিই সংক্রামক,স্বাস্থ্য নয়।" তাই আমরা খুব সহজেই ধূমপানে আসক্ত হয়ে পড়ি, কিন্তু ধূমপান ত্যাগ করে স্বাভাবিক জীবনে ফেরাটা খুব কষ্টকর হয়ে ওঠে। অনেকেই চান এই মরণ আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে। ধুমপায়ী থেকে অধূমপায়ী হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়াটা খুবই কঠিন, তারচাইতেও কঠিন এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা। তবে নিজ সিদ্ধান্তে অটল থাকলে তা মোটেও অসম্ভব কিছু না।

আসুন জেনে নিই ধূমপান ছাড়ার কিছু টিপস :
May be an image of 1 person and text that says "SCIENCEBEE বিজ্ঞান S্ গ্রুপ ধূমপান ত্যাগ ইজ ইট মিশন ইম্পসিবল?! লেখক: মোহাম্মদ ইমরান সাস্থ- সায়েন্স বী- বিস্তারিত ক্যাপশনে"

১। প্রথমত একটি লিস্ট তৈরি করুন। কেন আপনি ধূমপান ছাড়বেন, সেটার একটা তালিকা বানান। সেখানে ধূমপানের ক্ষতিকর দিক আর ধূমপান ছাড়ার উপকারিতা গুলো লিখুন।

২। একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন। একটি নির্দিষ্ট তারিখ ঠিক করুন যে, ওই তারিখের পর কোনোমতেই সিগারেট ছোবেন না, কোটি টাকার বিনিময়েও না। তবে একবারে হুট করে বন্ধ করতে না পারলে আরেকটা কাজ করা যায়। প্রতিদিন একটি করে পরিমাণ কমিয়ে দিন। মনে করুন, আপনি দৈনিক ১০ টা সিগারেট খান। প্রতিজ্ঞা করুন যে কাল ৯ খাবেন, তারপরের দিন ৮ টা, তারপরে ৭ টা... এভাবে আগাতে থাকুন। তবে কোনোভাবেই নিজ প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করা যাবে না।

৩। দীর্ঘদিন ধরে ধূমপান করলে শরীরের একদম ভেতরে নিকোটিন চলে যায়। শরীরে টক্সিন হিসেবে তা জমা হয়। এটা আপনার ধূমপানের ইচ্ছা বাড়িয়ে দেয়। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি, ফলের রস, মধু, আদা, ওটস খান। এতে আপনার শরীরে জমা হওয়া নিকোটিন কমতে থাকে। তাতে আপনার ধূমপানের ইচ্ছা কমতে থাকবে।

৪। নিয়মিত শরীরচর্চা ও হাঁটাহাঁটি করুন। এতে করে ধূমপানের চাহিদা কমে আসবে। ফল-মূল ও শাকসবজি খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিন।

৫। যথাসম্ভব চেষ্টা করুন ধূমপায়ী সঙ্গীদের এড়িয়ে চলতে। অধূমপায়ীদের সাথে মিশুন, এতে করে চাইলেও আর সিগারেট ধরাতে পারবেন না।

৬। চা-কফি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। বেশিরভাগ ধূমপায়ীই মনে করেন যে সিগারেট ছাড়া চা কফির পরিপূর্ণ স্বাদ পাওয়া যায় না! তাই সিগারেট ছাড়ার সময়টায় যথা সম্ভব চা-কফি এড়িয়ে চলুন।

৭। সিগারেটের দোকান, সিগারেট কর্ণার থেকে দূরে থাকুন। পকেটে সিগারেটের প্যাকেট, দিয়াশলাই, লাইটারের বদলে চলকেট, চুইংগাম রাখুন। ধূমপানের ইচ্ছা জাগলে চকলেট, চুইংগাম খান। আর মুখ খালি না রেখে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন।

৮। আপনার পরিচিত যারা ধূমপান ছেড়েছেন, তাদের পরামর্শ নিন। তাদের কথা শুনুন, ধূমপান ছাড়ার পর তাদের জীবনে কী কী পরিবর্তন এসেছে, সেগুলো জানার চেষ্টা করুন। আর যদি কোনো কিছুতেই কাজ না হয় তবে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

যদি লক্ষ্য থাকে অটুট, বিশ্বাস হৃদয়ে

তবে হবেই দেখা বিজয়ের। ধূমপান বিহীন নতুন একটা জীবনে আপনাকে স্বাগত

- Mohammad Imran | Team Science Bee

0 টি ভোট
করেছেন (140 পয়েন্ট)

যারা অনেক ধুম পান করেন তাদের জন্য নিকোরেট গাম (nicorette gum) অনেক ভালো কাজ করে।

এগুলো খেলে সিগারেট টানতে ইচ্ছা করবে না।

ধুমপান ছাড়ার চেস্টার অংশ হিসেবে যুক্ত, ওজন বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতেও সহায়তা করতে পারে। ধুমপায়ীদের দিনে ২০ বা তার চেয়ে কম সিগারেট পান করেন তাদের পক্ষে উপযোগী।

More...................................

 

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি ভোট
2 টি উত্তর 285 বার দেখা হয়েছে
01 মার্চ 2022 "লাইফ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন হায়াত (20,400 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
3 টি উত্তর 324 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
2 টি উত্তর 356 বার দেখা হয়েছে
+5 টি ভোট
2 টি উত্তর 1,645 বার দেখা হয়েছে
+3 টি ভোট
4 টি উত্তর 893 বার দেখা হয়েছে

10,774 টি প্রশ্ন

18,455 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

263,193 জন সদস্য

73 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 71 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

  2. ElizabetBeav

    100 পয়েন্ট

  3. BrooksLeGran

    100 পয়েন্ট

  4. JudyPoltpali

    100 পয়েন্ট

  5. easysaigontravelcom

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত #ask আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী চিকিৎসা #science পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...