সাধারণ হিসাবে ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরায় তোলা ছবির চেয়ে ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরায় তোলা ছবি ভালো হবে। তবে এখানে আমলে নিতে হবে সেন্সরের আকার। কারণ, দুটি ক্যামেরার সেন্সর যদি একই আকারের হয়, তবে ১২ মেগাপিক্সেলেই বরং খারাপ ছবি আসবে। সেন্সরের আকার একই রেখে মেগাপিক্সেল বাড়ানোর সমস্যা হলো, তখন প্রতিটি পিক্সেলের আকার ছোট হয়ে যায়। আর পিক্সেল ছোট হলে নয়েজ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
সেন্সরের আকার যত বড় হয়, ছবি তৈরির জন্য ক্যামেরায় তত বেশি আলো প্রবেশ করতে পারে। আর আলো যত বেশি, ছবি তত ভালো। কারণ, এই আলোই ক্যামেরার এক্সপোজার ব্যালান্স, ডাইনামিক রেঞ্জ, এমনকি শার্পনেস ঠিক করে দেয়। আর সে কারণেই ২০ মেগাপিক্সেল ডিএসএলআর ক্যামেরায় তোলা ছবি সাধারণত স্মার্টফোনের ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরায় তোলা ছবির চেয়ে ভালো হয়। তবে স্মার্টফোনের আকার ছোট রাখাও তো জরুরি।সেন্সরের আকার যত বড় হয়, ছবি তৈরির জন্য ক্যামেরায় তত বেশি আলো প্রবেশ করতে পারে। আর আলো যত বেশি, ছবি তত ভালো। কারণ, এই আলোই ক্যামেরার এক্সপোজার ব্যালান্স, ডাইনামিক রেঞ্জ, এমনকি শার্পনেস ঠিক করে দেয়। আর সে কারণেই ২০ মেগাপিক্সেল ডিএসএলআর ক্যামেরায় তোলা ছবি সাধারণত স্মার্টফোনের ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরায় তোলা ছবির চেয়ে ভালো হয়। তবে স্মার্টফোনের আকার ছোট রাখাও তো জরুরি।
বেশি মেগাপিক্সেলের ক্যামেরাযুক্ত স্মার্টফোনের আরেকটি সমস্যা হলো, প্রতিটি ছবির ফাইলের আকার। ফোনের ক্যামেরায় মেগাপিক্সেল যত বেশি হবে, ছবির ফাইলের আকার তত বাড়বে, মেমোরিও দখল করবে বেশি। ফেসবুকে আপলোড কিংবা ই-মেইলে পাঠাতেও সময় বেশি লাগবে।