পুরুষ তিমিরা প্রজনন মৌসুমে এ ধরনের গান গেয়ে বিপরীত লিঙ্গকে আকৃষ্ট করে থাকে। এছাড়াও অন্য পুরুষদের তাদের এলাকার বাইরে রাখতে এবং তথ্যের আদান-প্রদানেও এরা গানের সাহায্য নেয়। বিশেষ আনন্দ উদযাপনে কিংবা সামনে বিপদের আভাস পেলে দলের সব তিমিকে একত্রিত করতেও এটি ব্যবহৃত হয়।
নারী তিমিরা এই গানের বুনন এবং শব্দবিন্যাস শুনে পুরুষদের আলাদা করতে পারে। ফ্রেজার এবং মারকেডো ২০০০ সালে একটি 'হাইপোথিসিস' প্রদান করেন কীভাবে তিমি তাদের গানকে 'বায়োসোনার' হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।