অলিভ অয়েলে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে থাকার কারণে, এটি ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

তাই শীতকাল ও গরমকালে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যায় কিন্তু শীতকাল ও গরমকালে অলিভ অয়েল ব্যবহারের পদ্ধতি আলাদা।
গরমকাল —
এই সময়ে বাতাসে জলের পরিমাণ বেশি থাকায়, ত্বক তৈলাক্ত লাগে। যাদের তৈলাক্ত ত্বক, তাদের তো শিরে সংক্রান্তি!
কিন্তু অনেকেই ভাবেন যে তৈলাক্ত ত্বক বলে গ্রীষ্মে আলাদা করে কোনো ময়েসচারাইজার ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। অথচ, সঠিক কথা এটাই, যে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করলে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় থাকে এবং অতিরিক্ত তৈলাক্ততা থেকে ত্বক মুক্তি পায়।
তাই অলিভ অয়েল বা জলপাইয়ের তেল সেই আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
গ্রীষ্ম কালে, স্নানের পূর্বে অলিভ অয়েল মেখে, তারপর স্নান করা উচিত। এতে অতিরিক্ত তৈলাক্ততা এবং রুক্ষতা থেকে ত্বক রক্ষা পায়।
শীতকাল —
গরমকালে যে রুক্ষতা চোখে পড়ে না, শীতকালে সেই রুক্ষতা সবচেয়ে বড় সমস্যা সৃষ্টি করে। তাই শীতকালে, স্নানের পরে অলিভ অয়েল মাখা উচিত। এমনিতেই স্নানের পরে ময়শ্চারাইজার মাখলে, সেটি দীর্ঘস্থায়ী হয়। তাই অলিভ অয়েল স্নানের পরে মাখলে, ত্বকের আর্দ্রতা অনেকক্ষণ ধরে বজায় থাকে। ত্বক মসৃন হয়।
collected