সেক্ষেত্রে নার্ভাসনেস দূর করার উপায় কী ? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+6 টি ভোট
380 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে করেছেন (34,670 পয়েন্ট)
এর জন্য কোন একটি সম্পর্কযুক্ত উত্তর: নতুন কোনো মানুষের সামনে গেলে আমরা নার্ভাস হয়ে যাই কেন?

2 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (9,280 পয়েন্ট)


প্রেমে পড়েছেন! প্রথমবারের মত মঞ্চে উঠেছেন, হাজার মানুষ তাকিয়ে রয়েছে আপনার দিকে। বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা। ৯০ মিনিট খেলার পরও গোল হয়নি, পেনাল্টি করতে হবে। হারজিত নির্ভর করছে শেষের পেনাল্টির ওপর। সবাই নার্ভাস, কী পরিমাণ নার্ভাস তা কেউ জানে না। চাকরির ইন্টারভিউ, ভীষণ নার্ভাস। কিছুতেই নিজেকে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হচ্ছে না। পছন্দের মানুষটিকে পছন্দ করি কিন্তু বলার মত শক্তি বা সাহস কিছুই নেই। কারণ কী? 

লজ্জা, ভয়, জড়তা, দুর্বলতা, নার্ভাস নাকি সব কিছুর সমন্বয়? মাঝেমাঝেই নার্ভাস হয়ে পড়েন? কোন অতিরিক্ত কাজ এসে গেলে অথবা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোন কাজ সারতে না পারলেই কি নার্ভাসনেস আপনাকে গ্রাস করে? এমন আরও অনেক কিছু আছে যা আপনাকে প্রায়শই নার্ভাস করে তোলে। কিন্তু নার্ভাস হয়ে পড়লেই তো হবে না। নিজেই নিজেকে এ সমস্যা থেকে বের করে আনতে হবে।
 
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাওয়া জীবনযাত্রায় স্ট্রেসের পরিমাণ অনেকটাই বেড়েছে। স্ট্রেস বা মানসিক চাপের পরিমাণ বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই বাড়বে মানসিক চাপে ভেঙে পড়ার প্রবণতা। কোনও বড় কাজ করার আগে, পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে, পেশার জগতে কোনও কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বা পারিবারিক-সামাজিক সংকটে এই মানসিক চাপ বিরাট আকার ধারণ করে। 

এ ধরণের সমস্যায় অহরহ পড়তে হয় আমাদের। দিন যত যাচ্ছে, জীবন তত জটিল হচ্ছে। জীবন যত জটিল হচ্ছে মানসিক চাপও তত বাড়ছে। এবং এভাবে এটা বেড়েই চলেছে। কথা বলবেন মনোবিজ্ঞানীদের সঙ্গে? তারা বলবেন গান শুনুন, সিনেমা দেখুন, বই পড়ুন। যা করতে ভালো লাগে তাই করুন ইত্যাদি।

শরীর সুস্থ থাকলে, স্বাস্থ্য ভাল থাকলে, স্ট্রেস কম হবে। তাই খাওয়া দাওয়ার দিকে নজর দিন। পুষ্টিকর খাবার খান ইত্যাদি। এতে নিজেকে ভাল করে চিনতে এবং বুঝতে শিখবেন। নিজের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করুন। একা একা সময় কাটাবেন না। বন্ধু বা পছন্দের মানুষদের সঙ্গ অথবা আপনার প্রতি সহমর্মী এ ধরনের মানুষদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন, সময় ভালো যাবে।

কেন জীবনে স্ট্রেস হচ্ছে, কী কারণে মানসিক চাপে ভুগছেন তা খুঁজে বের করে সমাধান করার চেষ্টা করতে হবে। যত বেশি স্ট্রেস থেকে পালাতে চাইবেন তত বেশি স্ট্রেস আপনাকে আচ্ছন্ন করে ফেলবে।

জীবনে কী ঘটতে চলেছে, কী হবে তা নিয়ে না ভেবে যা কিছু পেয়েছেন, যা কিছু আছে তার মূল্য দিন। নিজের এবং স্রষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকুন। জীবনকে উপভোগ করুন। নিজের সাফল্যের সময়কার কথা ভাবুন। সেই সমস্ত ঘটনা যেমন পরীক্ষার কথা মনে করুন, যেগুলো আপনি সাফল্যের সঙ্গে পেরিয়ে এসেছেন। চেষ্টা করুন এমন কোনও ঘটনার কথা মনে করতে, যখন আপনি খুব আনন্দে ছিলেন।

নার্ভাস বোধ করলে পেট এবং ঠোঁটের ওপর আঙুল বোলান। আমাদের ঠোঁটে অনেক প্যারাসিমপ্যাথেটিক নার্ভ ফাইবার থাকে। আঙুল চালালে এসব ফাইবার উত্তেজিত হয়ে ওঠে ও নার্ভাস সিস্টেমকে শান্ত করতে সাহায্য করে।

ডিপ ব্রিদিং করুন। গভীরভাবে শ্বাস নিন, ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন। নাক দিয়ে শ্বাস নিন, মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। যত সময় ধরে শ্বাস নিচ্ছেন, তার দ্বিগুণ সময় ধরে ছাড়ুন। বেলি ব্রিদিং করুন। এই ধরনের শ্বাস প্রক্রিয়ায় ফুসফুস ভরে শ্বাস নিলে বুক নয় পেট ফুলে ওঠে। 

নিশ্বাস ছাড়ার সময় পেট ভিতরে ঢুকে যায়। এতে রিল্যাক্সেশন হয়। প্রতিদিন এভাবে কিছুক্ষণ শ্বাস নিন। একটা কাজ করার সময় অন্য কাজের চিন্তা করবেন না। এতে মনঃসংযোগ হবে না, নার্ভাস হয়ে পড়বেন। যখন কোনো একটি কাজ করবেন, সেই কাজেই মন দিন। মনঃসংযোগ বাড়লে নার্ভাসনেস কমবে।

নিজেকে নিয়ে আপনি কি খুব গর্বিত? নিজের কাজ, নিজের চেহারা ইত্যাদি নিয়ে কি আপনার গর্বের শেষ নেই? তাহলে এটা আপনার নার্ভাস ব্রেক-ডাউনের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। নিজের ইমেজ বা ইগোর প্রতি অল্প আঘাত এলেই আপনি ভেঙে পড়তে পারেন। এই আত্মপ্রেম বা গর্বের বোধটা কমাতে হবে।

হাজার পরামর্শ রয়েছে তা সত্ত্বেও অনেকে চাপ এবং নার্ভ সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। যার ফলে সাফল্যের দরজাও খুলছে না। নার্ভ সিস্টেম এমন একটি ইস্যু যা এতই ব্যক্তিগত যে সমাধান দেয়া সম্ভব নয়। স্রষ্টা আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন, তার শক্তি, অস্তিত্ব, কৃতিত্ব এত অপরিসীম যা আমাদের ধরাছোঁয়ার বাইরে। সুতরাং স্রষ্টার সৃষ্টির মাঝে খুঁজতে হবে আমাদেরকে। সেক্ষেত্রে ধ্যান করা, নামাজ পড়া জরুরি। 

আমাদের প্রত্যেকটি অংশ মহান স্রষ্টার নিয়ন্ত্রণে এবং শুধু তিনিই পারেন সকল সমস্যা দূর করতে। সেক্ষেত্রে বলা যেতে পারে ভাগ্যের লিখন না হয় খণ্ডন। আমার মনে হয় যেটা পুনঃনির্ধারিত সেটাই হবে। তবে আমাদেরকেই নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে সমাধানের। কিন্তু সমাধানের চেষ্টা করলেই যে সমাধান হয়ে যাবে এমনটি নয়।

সবশেষে বলতে চাই, জীবনের অপর নাম সমস্যা। সব সমস্যার সমাধান হবে না। আর সব সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব একজনের নয়। আপনি যদি সব সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে নেন, তাহলে কোনো না কোনো ক্ষেত্রে ব্যর্থ হবেনই। যখন ব্যর্থ হবেন আত্মবিশ্বাস হারাতে থাকবেন, আপনার স্ট্রেসও বাড়তে থাকবে। 

যখন স্ট্রেস বাড়বে তখন ব্যর্থতার হারও বাড়তে থাকবে। এভাবে আপনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বেন। চূড়ান্ত অর্থে জীবনে পরাজিত হবেন। অতএব বাস্তববাদী হোন, সমাধানযোগ্য সমস্যা নিয়ে ভাবুন, নিজের সামর্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকুন। তাহলে অবশ্যই আপনি স্ট্রেস মোকাবেলা করতে পারবেন। জীবনে সফল হবেন।

লেখক: রহমান মৃধা, সাবেক পরিচালক (প্রোডাকশন অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট), ফাইজার, সুইডেন থেকে, [email protected]
~দৈনিক যুগান্তর
 

0 টি ভোট
করেছেন (5,210 পয়েন্ট)
দুশ্চিন্তা আসবেই। তবে সেটা সুন্দরভাবে কমিয়ে রাখতে জানা থাকা চাই কিছু পন্থা।

 

যার দায়িত্ব নেওয়ার বয়স হয়েছে এবং যে দায়িত্ববান তার দুশ্চিন্তা না থাকাই অস্বাভাবিক। বিশেষত, এই মহামারীর দিনগুলোতে।

 

চাকরি, ব্যবসা, সন্তানদের লেখাপড়া, সংসার চালানো, বাবা-মায়ের শারীরিক অবস্থা, নিজের স্বাস্থ্য, ভাইরাসের আতঙ্ক, দুশ্চিন্তার যে কত কারণে হতে পারে তার তালিকা হয়ত শেষ হবে না। সেই দুশ্চিন্তা থেকেই আসবে মানসিক অস্বস্তি, অস্থিরতা।

 

তবে এসবই জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাই নিজেকে ভালো রাখতে এবং জীবন সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হলে সাময়িক সময়ের জন্য হলেও দুশ্চিন্তাগুলো ভুলে থাকা শিখতে হবে।

 

মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অবলম্বনে জানানো হল এমন কয়েকটি উপায় সম্পর্কে।

 

নিজের জন্য সময়: মানসিক অস্বস্তি থেকে সাময়িক ছুটি নেওয়ার অত্যন্ত কার্যকর একটা উপায় হতে পারে এমন কিছুতে ব্যস্ত হয়ে পড়া যা আপনার খুবই পছন্দের। কাজটা কী হবে তা নির্ভর করবে আপনি কী করে সময় কাটাতে পছন্দ করেন তার ওপর। আড্ডা, বই পড়া, সিনেমা দেখা, গেইমস খেলা, বেড়াতে যাওয়া যেকোনো কিছু।

 

না বলতে শিখুন: জীবনে যা ঝামেলা আছে তাতেই যখন আপনি হিমশিম খাচ্ছেন, তখন নতুন কোনো কাজ বা প্রতিশ্রুতিতে না জড়ানোই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। হাতে যা কাজ আছে সেটাই যদি শেষ করতে কষ্ট হয় তবে বেশি পয়সার লোভে নতুন কাজ নেওয়াটা কখনই উচিত হবে না। বেড়াতে যাওয়া যদি সময় বের করতে না পারেন তবে কারও বেড়ানোর দাওয়াতে সাড়া দিয়ে পরে দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ার কোনো মানে হয় না। এতে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের মানসিক চাপ বাড়ানো ছাড়া আর কিছুই ঘটবে না।

 

মনকে বিশ্রাম দেওয়া: মানসিক চাপ যদি নাগালের বাইরে চলে যায়, তবে এখনই সময় একটু পিছিয়ে যাওয়ার। কয়েকটা দিনের জন্য নিজেকে ছুটি দিন। সব দায়িত্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিজের সঙ্গে সময় কাটান। সেই সময়ে নিজের প্রিয় কাজগুলোর পাশাপাশি মানসিক প্রশান্তির জন্য যোগব্যায়াম, ধ্যান ইত্যাদি অনুশীলন করতে পারেন।

 

আলোচনা: নিজের মধ্যে চেপে থাকা সমস্যাগুলো নিয়ে কারও সঙ্গে আলাপ করার সুযোগ পেলে ছেড়ে দেবেন না। এতে মানসিকভাবে তো হালকা লাগবেই, কে জানে হয়ত কিছু সমস্যার সমাধানও পেতে যেতে পারেন। তবে আলোচনার সঙ্গী নির্বাচনে খুব সাবধান। বিশ্বস্ত কাছের মানুষগুলোর সঙ্গ বেছে নেওয়াই হবে মঙ্গল। প্রয়োজনে মনোবিজ্ঞানীদের সঙ্গেও আলোচনায় বসতে পারেন।

 

হেসে উড়িয়ে দেওয়া: হাসি নাকি পৃথিবীর সবচাইতে ভালো ওষুধ। তাই মানসিক অস্বস্তি যখন সহ্যের বাইরে, তখন কিছু অস্বস্তি হেসেই উড়িয়ে দিন না। যদি আবার ফিরে আসে তবে আবার হেসে উড়িয়ে দেবেন। এখন কীভাবে উড়াবেন সেটা ঠিক করতে হবে। ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় বসে স্বাভাবিকভাবে হাসির ছলেই যে বিষয়গুলো অস্বস্তি তৈরি করছে সেগুলো বলে ফেলুন। আড্ডার আমেজে সেই সমস্যাগুলো নিয়ে কৌতুক করেই অস্বস্তিকে সাময়িক ভুলে যেতে পারবেন।

 

নেতিবাচক মানুষ থেকে দূরে: যে মানুষগুলোর সঙ্গে কথা বলে আপনি শান্তি পান না তাদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে পারেন। ভদ্রভাবে তাদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরির চেষ্টা করতে হবে। সেই মানুষগুলোর আড্ডা থেকে সরে আসতে হবে।

লেবুর রস ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে ত্বকের জেল্লা বাড়াতে সাহায্য করে। মধু হলো প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের ব্রণ-ফুসকুড়ির সমস্যা দূর করে ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করে। ১টি পাকা কলা, ২ চা-চামচ পাতি লেবুর রস, ১ চা-চামচ মধু নিন।

 

ধন্যবাদ

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
4 টি উত্তর 686 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
2 টি উত্তর 845 বার দেখা হয়েছে
08 নভেম্বর 2021 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন RUHUL AMIN (390 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 167 বার দেখা হয়েছে
07 ডিসেম্বর 2023 "মনোবিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Jihan (1,040 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
3 টি উত্তর 766 বার দেখা হয়েছে
07 মে 2022 "চিন্তা ও দক্ষতা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Anupom (15,280 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 279 বার দেখা হয়েছে
06 মে 2022 "তত্ত্ব ও গবেষণা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Anupom (15,280 পয়েন্ট)

10,733 টি প্রশ্ন

18,381 টি উত্তর

4,731 টি মন্তব্য

243,497 জন সদস্য

21 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 20 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. MIS

    300 পয়েন্ট

  2. shuvosheikh

    180 পয়েন্ট

  3. তানভীর রহমান ইমন

    160 পয়েন্ট

  4. Soiyod771

    110 পয়েন্ট

  5. Aditto Roy

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী চোখ রোগ রাসায়নিক শরীর রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি #ask চুল কী চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য প্রাণী বৈজ্ঞানিক মাথা গণিত মহাকাশ #science পার্থক্য এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান #biology খাওয়া গরম শীতকাল কেন #জানতে ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক শব্দ ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো কি বিস্তারিত রঙ পা মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত আম হরমোন বিড়াল কান্না
...