কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বি। এটি কয়েক ধরনের হয়ে থাকে ট্রাইগ্লিসারাইড, এলডিএল, এইচডিএল এবং টোটাল কোলেস্টরল। এর মধ্যে একটা হলো উপকারী। আর তিনটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
এই কোলেস্টেরল জমা হয় রক্তনালিতে। জমা হতে হতে রক্তনালির স্বাভাবিক যে রক্তস্রোত তা বাধাগ্রস্ত হয়। এর ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
কলেস্টেরলের মাত্রা যখন বেড়ে যায় তখন কলেস্টেরল সংশ্লেষ বন্ধ করে দেওয়া যায়. `HMG-CoA-র মধ্যে রয়েছে একটি সিস ট লিক অধিকৃত এলাকা (যা অনুঘটকের কাজের দায়িত্ব নেয়)এবং একটি মেমব্রেন অধিকৃত এলাকা. এই মেমব্রেন অধিকৃত এলাকার কাজ অবনমনের বার্তা অনুমান করে বুঝে নেওয়া.কলেস্টেরলের কেন্দ্রিভুতিকরণ (এবং অনান্য স্টেরলেরও)ওই এলাকার অলিগোমেরাইজেশন পরিস্থিতিতে পরিবর্তন নিয়ে আসে.এর কারণে প্রোটিওজম দ্বারা এর ধ্বংশ আরো সহজ হয়ে যায়. এই উপশেচকের কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে ফসফোরাইলেশন, AMP দ্বারা কার্যকর প্রোটিন কাইনেসের সাহায্যে. এই কাইনেসকে কার্যকর করে AMP যা উত্পাদিত হয় যখন ATP হাইড্রলাইজ করা হয়.যখন ATP-র মাত্রা কম থাকে তখন প্রোটিন সংশ্লেষ বন্ধ হয়ে যায়.
Source : Ntv , vikaspedia