SA Sourav জোরে কথা বলা যেমন সাইকোলজিকাল ব্যপার তার সাথে রয়েছে ব্রেইনের উত্তেজনার ব্যপারটাও। আমার যখন রাগ দেখায় তখন শরীর সাধারণ থেকে বেশি কর্মক্ষম হয়। তাই রাগলে লক্ষ্য মানুষের করলে দেখা যায় শরীরের রগ গুলো ফুলে যায় এবং তাই আমাদের স্বরতন্ত্রী ফুলে যায় যার কারণে সহজে বাতাস বের হয়। এবং সরতন্ত্রী আর স্বরযন্ত্র ফুলার এ রূপ ব্যবহার কারণে বিনা বাধায় বাতাস বের হয় তাই সমান্য বল প্রয়োগ অধিক শব্দ তৈরি হয়। আবার রেগে যাওয়া মাথা নিজের কার্যক্রম কমিয়ে দেয়। কিন্তু শরীরকে বিপদ থেকে রক্ষা করার জন্য বেশ কিছু রাসায়নিক বিক্রয়া ঘটায়। তাই যে কাজই আমরা করি না কেন সাধারণ অবস্থা থেকে বেশি শক্তি ব্যবহার করি। আর বাধাহীন অবস্থায় জোরে বায়ু ত্যাগ করি বিধায় আমরা জোরে কথা বলি। এমনকি শ্বাস নিলেও আমরা জোরে নেই কারণ তার পিছনে একটা একটা বিক্রিয়া কাজ করে যাতে আমরা ভয় পেলে যা অনুভব করি অচেতন মনে তাও কাজ করে । এই বিষয় গুলোই ঘটে। আর তার সাথে অসংলগ্ন শব্দও বের হয় কারণ যাই উচ্চারণ করি অস্পষ্ট ভাবে হয়।