টেলিপ্যাথির মাধ্যমে কি সত্যিই কারো সাথে যোগাযোগ করা যায়? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+7 টি ভোট
2,741 বার দেখা হয়েছে
"চিন্তা ও দক্ষতা" বিভাগে করেছেন (123,400 পয়েন্ট)

6 উত্তর

+8 টি ভোট
করেছেন (105,570 পয়েন্ট)
সম্পাদিত করেছেন
টেলিপ্যাথি শব্দের টেলি বলতে বোঝায় দূরত্ব আর প্যাথি এসেছে প্যথোস বা প্যাথিয়া থেকে যার অর্থ মোটামুটি অনুভূতি বোঝায়। সহজ ভাষায় একে বলা হয় মন জানাজানি। কোন রকম সরাসরি সংস্পর্শ ছাড়া অন্য কারো মনের সাথে সংযোগ হওয়াকেই টেলিপ্যাথি বলা যায়।

টেলিপ্যাথিকে অধিকাংশ বিজ্ঞজনই প্যারানরমাল ঘটনা বলে উল্লেখ করেন। এটা মূলত Pseudoscience, যার অর্থ এটি এমন বিষয় যার অস্তিত্ব বিজ্ঞান এবং আধ্যাত্মিক ক্ষেত্র উভয়েই আছে। তবে এর সম্পর্কে বিজ্ঞান এখনো নিশ্চিত কোন সিদ্ধান্তে আসতে পারে নি। তাই এটি বিতর্কিত বিষয়। এটিকে থট রিডিং বলেও অনেকে অভিহিত করেন। থট রিডিং মুলত মানুষের পেশি সঞ্চালন দ্বারা মুখ থেকে মনের ভাব বোঝার একটা প্রক্রিয়া যাতে দক্ষতাটাই বড়।

টেলিপ্যাথিতে বিশ্বাস করেন না এমন মানুষ যেমন অহরহ পাওয়া যায়, ঠিক তেমনি তীব্রভাবে টেলিপ্যাথিতে বিশ্বাস করেন এমন মানুষও বিরল নন।

“তুমি ঠিক আছো তো? কেন যেন মনে হলো তোমার কোনো বিপদ হয়েছে”- এ ধরনের কথা শুনতে অভ্যস্ত অনেকেই। এমনকি মনস্তত্ত্ববিদরাও টেলিপ্যাথিকে এখন বিজ্ঞানসম্মত বলেই ঘোষণা দিয়েছেন। ইএসপির (এক্সট্রা সেন্সরি পারসেপশন) জোরে অনেকেই আগে থেকে আভাস পেয়ে যাবেন সামনে কী ঘটতে চলেছে। এমনকি এখনও পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় এখনো প্রস্তর যুগের কিছু কৌশল ব্যবহার করেই দূরদূরান্তে অবস্থানরত প্রিয়জনের সাথে যোগাযোগ করে। শিকারী গোত্রগুলো নাকি মানসিক শক্তি ব্যবহার করে প্রাণীদের ডেকে আনতে পারে ফাঁদের গহীনে।

তাই ভালোবাসার মানুষের বিপদ বুঝতে পারাও টেলিপ্যাথির মতো।

তথ্যসূত্র : কোরা ৷
+5 টি ভোট
করেছেন (17,750 পয়েন্ট)
টেলিপ্যাথি হলো কোনো রকম সংস্পর্শ বা কথা বার্তা ছাড়াই অন্য কারো সাথে মানসিক ভাবে সংযুক্ত থাকা, সে কি ভাবছে বা করছে বা তার যেকোনো বিপদ বা অনুভূতি বুঝে ফেলা। টেলিপ্যাথির টেলি এসেছে দূরত্ব ও প্যাথি এসেছে প্যাথোস বা প্যাথিয়া থেকে, যা দিয়ে দূরত্ব বোঝায়।

টেলিপ্যাথির বিষয়টা অনেকটাই বিশ্বাসের উপরে। অনেকেই বিশ্বাস করেন, আবার অনেকেই করেন না। এটা একটি সিউডোসায়েন্স, যা অনেকটা বিজ্ঞান ও আধ্যাত্মিক বিশ্বাসের মাঝামাঝি। তবে মনোবিজ্ঞানীরা টেলিপ্যাথিকে বাস্তব বলেই স্বীকৃতি দিয়েছেন। ভালোবাসার মানুষের বিপদ বুঝে ফেলা বা মা তার সন্তানের বিপদ বুঝে ফেলা, সবটাই টেলিপ্যাথি।
+5 টি ভোট
করেছেন (17,750 পয়েন্ট)
Kabir-

অলৌকিক ঘটনার অস্তিত্ব অবশ্যই আছে যার অধিকাংশই বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত নয় । তবে, এর কাছাকাছি একটা থিওরী বিজ্ঞান সংজ্ঞায়িত করেছে । সেটা হল "টেলিপ্যাথি" । এটা হল কেবলই মাত্র নিজের মস্তিষ্কে চিন্তা করে করে অপরের মস্তিষ্কে কোনো তথ্য পাঠানো । প্রায় মেন্টাল সুপার পাওয়ারের মতোই । এর কাছাকাছি যে বৈজ্ঞানিক ধারণা আছে, সেটি হলো 'সিগন্যাল' । বিশেষ দৈর্ঘ্যের তরঙ্গ নাকি আমাদের মস্তিষ্ক অসীম দূরত্বে পাঠাতে পারে । আর সেটি ক্যাচ করতেও গ্রাহক মস্তিষ্ককে একইভাবে সুগঠিত ও প্রস্তুত হতে হয় । ফলে আপাতদৃষ্টিতে এটা প্রায় কাকতালীয় বলা চললেও বিংশ শতাব্দীর কেউ কেউ এর সত্যতাও নাকি পেয়েছেন !!

আমি বলব, 'টেলিপ্যাথি' বৈজ্ঞানিক এবং সম্ভব । তবে এটা কাজ করতে অবশ্যই অবশ্যই কোনো "ঐশ্বরিক" শক্তির হাত প্রয়োজন । তাই ঈশ্বরে বিশ্বাসটা এখানে কাজে লাগান । ইনশাআল্লাহ, জবাব পেয়ে যাবেন । যদি এক বিন্দু কণা থেকে অলৌকিকভাবে মহাবিশ্ব তৈরি হতে পারে, তো টেলিপ্যাথি কেন নয় !!
+1 টি ভোট
করেছেন (54,300 পয়েন্ট)
টেলিপ্যাথি বলতে মস্তিষ্কের সাথে মস্তিষ্কের যােগাযােগ বা সংযােগ বােঝায়। অন্যভাবে টেলিপ্যাথি হচ্ছে—

এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে বার্তা প্রেরণের মাধ্যমে যেখানে কোনাে সাধারণ মাধ্যম অথবা শরীরের বাহ্যিক অঙ্গ ব্যবহার করা হয় না।
0 টি ভোট
করেছেন (141,850 পয়েন্ট)

জানলার ধারে বাসের সিট। মনে মনে বিশেষ মানুষটির কথা ভাবছিলেন। হঠাৎ বেজে উঠল ফোন। স্ক্রিনে কলারের নাম ভেসে উঠতে দেখেই নিশ্চয় হাঁ হয়ে গেলেন? কী করে সম্ভব? ফোন করেছে সেই বিশেষ পুরুষ বা নারীটি! অথচ তার ফোন করার কোনও সম্ভবনাই ছিল না! কীভাবে ঘটল এমন? তবে শুধু বিশেষ মানুষটি নয়, এমনকী প্রিয় বন্ধু, আত্মীয়ের মধ্যেও এমন ঘটনা ঘটতে দেখা গিয়েছে। এছাড়া খুব নিকট আত্মীয়ের বিপদে পড়ার মতো খারাপ স্বপ্ন দেখা ঘুম ভেঙে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে!

কেন এমন হয়?

কিছু কিছু মনোবিজ্ঞানী বলেন, এমন হয় মেন্টাল টেলিপ্যাথির কারণে। কেউ খুব নিবিড়ভাবে অপর ব্যক্তি সম্পর্কে ভাবলে, সেই চিন্তা স্পর্শ করে ওই ব্যক্তিকে। এভাবেই অদ্ভুত যোগাযোগ হয়ে যায় মাঝে মধ্যে।

প্রশ্ন হল কী এই মেন্টাল টেলিপ্যাথি?

মেন্টাল টেলিপ্যাথি: এই প্রক্রিয়ায় কোনও এক ব্যক্তি তার মানসিক অনুভূতি, ভাবনা, ছবি, কথা ইত্যাদি অপর এক ব্যক্তির চেতনায় প্রেরণ করে। অন্যপ্রান্তে থাকা অপর ব্যক্তি ওই চিন্তা, কথা, ভাবনা ও ছবি গ্রহণ করতে পারলে বা বুঝতে পারলে হয় টেলিপ্যাথিক যোগাযোগ। এই প্রক্রিয়ায় ফোন, ইমেল, বা অন্য কোনও মাধ্যমের সাহায্য নেওয়া হয় না। এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণভাবে মানসিক যোগাযোগ।
এই ধরনের মানসিক যোগাযোগ হতে পারে পৃথিবীর দুই প্রান্তে থাকা দুটি মানুষের সঙ্গে। আবার পাশাপাশি দুটি ঘরে থাকা ব্যক্তির মধ্যেও এমন সম্পর্ক স্থাপন সম্ভব। মজার ব্যাপার হল, কিছু কিছু গবেষক বলছেন, মেন্টাল টেলিপ্যাথি হতে পারে দুজন পরিচিত লোকের মধ্যেই যেমন স্বামী-স্ত্রী, প্রেমিক প্রেমিকা, দুই বন্ধু, মা ও সন্তান। তবে সম্পূর্ণ অপরিচিত লোকের সঙ্গেও টেলিপ্যাথিক যোগাযোগ হওয়াও অসম্ভব নয়।
অনেকেই মনে করেন করেন যে, প্রত্যেক মানুষেরই টেলিপ্যাথির মাধ্যমে যোগাযোগ করার ক্ষমতা রয়েছে। তবে টেলিপ্যাথির মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করার জন্য দরকার তীব্র মনোসংযোগ।

যোগাযোগ স্থাপনের পদ্ধতি:

• মনকে একাগ্র করুন:
আগেই বলা হয়েছে, টেলিপ্যাথিক যোগাযোগের জন্য দরকার নিবিড় মনোনিবেশের। তাই আগে মনকে একাগ্র করতে জানতে হবে। মন শান্ত করার জন্য আগে নিরিবিলি জায়গা বাছুন। চোখ বন্ধ করুন। চোখের সামনে একটি আলোক বিন্দুকে কল্পনা করুন। মিনিক কুড়ি এভাবে ধ্যান করুন ও ওই আলোকবিন্দু ছাড়া মন থেকে বাকি সব ধরনের চিন্তা দূরে সরান। শ্বাস নিন লম্বা ও ধীরে। ধ্যান করার সময় আঁটসাঁট জামাকাপড় পরবেন না। শরীরে কষ্ট হলে মনকে একাগ্র করা সম্ভব নয়। ধ্যান করার একটাই কারণ— চিন্তাকে একমুখী করা। বলা হয়, যাঁরা প্রতিদিন ধ্যান করেন, তাঁরা সহজেই টেলিপ্যাথির মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন। অবশ্য আপনার আগে থেকেই মন শান্ত থাকলে ধ্যান করতে নাও হতে পারে।

• যোগাযোগ স্থাপন:
যে ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইছেন, তাকে কল্পনা করুন। মনে করুন, সে ঠিক আপনার সামনে দাঁড়িয়ে বা বসে রয়েছে। মনের চোখ দিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখুন তাঁর চোখের রং, দেহের আকার, উচ্চতা, চুলের রং। আপনার বার্তার গ্রাহক যদি খুব দূরে থাকে, সেক্ষেত্রে তার ছবি চোখের সামনে রেখেও বার্তা পাঠানোর চেষ্টা করতে পারেন।
এবার কল্পনা করুন, আপনার বার্তা গ্রাহকের সঙ্গে যখন সামনা-সামনি কথা হয়, তখন মনের মধ্যে কেমন আবেগ কাজ করে। সেই অনভূতিগুলি ফের জাগিয়ে তুলুন। বিশ্বাস করতে শুরু করুন যে ওই ব্যক্তির সঙ্গে সত্যিই আপনি যোগাযোগ স্থাপন হয়েছে। সে আপনার যোগাযোগ করার চেষ্টায় সাড়া দিচ্ছে।

• বার্তা প্রেরণ:
এবার কোনও কথা বা বস্তুর সম্পর্কে ভাবুন। ধরা যাক আপনি বার্তা গ্রাহককে আপেলের ছবি পাঠাতে চান। মনে মনে আপেলের ছবি তৈরি করুন। আপেলের রং, তার আকার সম্পর্কে ভাবুন। চাইলে আপেলে কামড় বসিয়ে তার স্বাদও টের পেতে পারেন। এবার কল্পনা করুন আপেলটি সত্যি সত্যিই, আপনার মন থেকে তার মনে ভেসে যাচ্ছে। এই সময় মুখে ‘আপেল’ শব্দটিও বলতে পারেন। মনের চোখে দেখুন, ওই ব্যক্তি সত্যিসত্যিই আপনার পাঠানো ‘আপেলটি’ দেখতে পাচ্ছে। তার মুখের ভঙ্গিমায় সেকথা বোঝা যাচ্ছে। এই ভাবে নিজের মনের কথাও বার্তা গ্রাহককে পাঠাতে পারেন। এইভাবে নিজের বার্তা পাঠানো হয়ে গেলে শান্তভাবে শ্বাস নিন ও ছাড়ুন। শরীর আলগা করে দিন। যেন বার্তাটি আপানার মন ও শরীর থেকে ভেসে তার কাছে পৌঁছে গিয়েছে। আর আপনার কোনও দায় নেই।

• অনুশীলন করুন:
বার্তা আদৌ পৌঁছেছে কি না তা অনেকগুলো বিষয়ের উপর নির্ভর করে। প্রথমত বার্তা গ্রাহক কোন অবস্থায় রয়েছেন। তার মানসিক অবস্থা কেমন। গত কয়েকদিনের মধ্যে আপনার সঙ্গে তার মনোমালিন্যের ঘটনা ঘটেছে কি না ইত্যাদি। তাছাড়া, আদৌ টেলিপ্যাথিক যোগাযোগে আপনি সফল হচ্ছেন কি না তাও জানা দরকার। তাই দূরে থাকা কোনও আত্মীয় বা বন্ধুর সঙ্গে টেলিপ্যাথির মাধ্যমে যোগাযোগ করার আগে, কাছাকাছি থাকা কোনও এক আত্মীয়ের সঙ্গে বিষয়টি প্র্যাকটিস করুন। দু’জনে একই সময়ে, পাশাপাশি দুটি ঘরে টেলিপ্যাথির মাধ্যমে যোগাযোগ করতে বসুন। আত্মীয়কে বার্তা প্রেরণ করুন। সে কোনও বার্তা বুঝতে পারলে খাতায় লিখে রাখতে বলুন। প্রথম দিকে হতাশ হতে পারেন। তবে খাতায় সে কী লিখেছে সেটিও দেখুন। যেমন আপনি লাল রঙের আপেলের কথা ভেবেছেন ও তাকে বার্তা পাঠিয়েছেন। আর সে খাতায় লিখেছে ‘লাল’। এমন হলে বুঝতে হবে, ফলাফল খারাপ নয় মোটেই। এইভাবে যোগাযোগ পোক্ত হতে শুরু করলে টেলিপ্যাথির মাধ্যমে দু’জন আলাদা জায়গায় বসে কাটাকুটি খেলতে পারেন। সলভ করতে পারেন একই পাজল! এই ভাবে যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব বুঝলে দূরে থাকা ব্যক্তির সঙ্গেও যোগাযোগ করা সম্ভব।

• মনে রাখবেন:
মেন্টাল টেলিপ্যাথিতে, দুটি মানুষের মধ্যে মানসিক নৈকট্য থাকাটা খুব জরুরি। কারণ, নৈকট্য না থাকলে ফলাফল সম্পর্কে আপনি জানতেই পারবেন না। বলা হয়, টেলিপ্যাথির মাধ্যমে কানে শুনতে পান না বা চোখে দেখতে পান না এমন মানুষের সঙ্গেও যোগাযোগ করা সম্ভব। এমনকী মনুষ্যেতর প্রাণীর সঙ্গেও টেলিপ্যাথিক যোগাযোগ করা যায়। পোষা কুকুরের সঙ্গে এক পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মালিক যেই মাত্র অফিস থেকে ঘরে ফেরার কথা ভাবছেন তখনই ঘরে বন্দী কুকুরটি উঠে দাঁড়াচ্ছে!

ক্রেডিট: চট্টগ্রাম সংবাদ প্রতিদিন

0 টি ভোট
করেছেন (135,480 পয়েন্ট)
টেলিপ্যাথি হলো কোনো রকম সংস্পর্শ বা কথা বার্তা ছাড়াই অন্য কারো সাথে মানসিক ভাবে সংযুক্ত থাকা, সে কি ভাবছে বা করছে বা তার যেকোনো বিপদ বা অনুভূতি বুঝে ফেলা। টেলিপ্যাথির টেলি এসেছে দূরত্ব ও প্যাথি এসেছে প্যাথোস বা প্যাথিয়া থেকে, যা দিয়ে দূরত্ব বোঝায়। এই টেলিপ্যাথির বিষয়টা অনেকটাই বিশ্বাসের উপরে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+4 টি ভোট
2 টি উত্তর 241 বার দেখা হয়েছে
+3 টি ভোট
1 উত্তর 228 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 982 বার দেখা হয়েছে

10,776 টি প্রশ্ন

18,469 টি উত্তর

4,743 টি মন্তব্য

272,695 জন সদস্য

30 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 28 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Shariar Rafi

    420 পয়েন্ট

  2. Tazriyan

    190 পয়েন্ট

  3. Shourov Viperr

    110 পয়েন্ট

  4. Khandoker Farhan

    110 পয়েন্ট

  5. Eyasin

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...