সিগারেটে বিভিন্ন রাসায়নিক ক্ষতিকর পদার্থ থাকে , যেমন : টার , নিকোটিন , কার্বন প্রভৃতি | এসকল বিষাক্ত পদার্থের ধুম্র মুখে ঢোকা মাত্রই মুখে থাকা ব্যাক্টেরিয়া এর প্রভাবে অসম বিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় | যেহেতু আমাদের মুখের পরিবেশ ঈষৎ অম্লীয় , তাই সিগারেট সেবনের সাথে সাথেই অম্লীয় পরিবেশের তৈরী হয় মুখের মধ্যে | এই সামগ্রিক ব্যবস্থা মুখে ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি করে | সাধারণত কারোর কারোর ক্ষেত্রে এটা মাত্রাতিরিক্ত হয়ে গেলে মুখের পরিবেশ পুনরায় অম্লীয় করতে মুখের মধ্যে প্রশমন বিক্রিয়া সংঘটিত হতে হয় | এজন্যে আপনাআপনি ই লালার উদ্রেক সৃষ্টি হয় এবং লালা এসে মুখের পরিবেশ পুনরায় স্বাভাবিক হতে সাহায্য করে | যদিও এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা সম্পর্কে আমি নিশ্চিত নই , এটা একান্তই আমার দাঁড় করানো হাইপোথিসিস |