কোনো সাধারণ মানুষ কি কাউকে হিপনোটাইস করতে পারে? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+1 টি ভোট
2,023 বার দেখা হয়েছে
"মনোবিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (240 পয়েন্ট)

3 উত্তর

+1 টি ভোট
করেছেন (33,350 পয়েন্ট)
হিপনোসিস একটি কার্যকরী মনোবৈজ্ঞানিক চিকিৎসা পদ্ধতি। এর কার্যকারিতার প্রমান রয়েছে। তবে হিপনোসিস সম্পর্কে আমাদের নানা ভুল ধারনা রয়েছে।
সম্মোহন বলতে বোঝায় কাউকে মানসিকভাবে এমন একটা অবস্থায় নিয়ে যাওয়া যখন সম্মোহিত ব্যাক্তিকে প্রকৃত মানসিক অবস্থা জানা সম্ভব। আসলে মানুষের মনের দুটো পর্যায় রয়েছে, একটি বাহ্যিক মন আরেকটি অন্ত মন। বাহ্যিক মন হচ্ছে আপনার মনে যা আসছে তা আপনি বুঝতে পারেন ও তা করতে পারেন। অন্তমন হচ্ছে আপনার চিন্তারর গভীরতম অংশের ক্ষেত্র। যেখানে আপনি চেতন বা অবচেতন মনের সকল চিন্তা উৎপাদিত হয়। এটা সহজে প্রকাশিত হয় না বা সেকাজ সহজে আপনি করেন না। প্রকৃতপক্ষে অন্তমনের উপর প্রভাব বিস্তার করাকেই সম্মোহন বলে। সম্মোহন যে কেউ করতে পারে। তবে এজন্য চর্চার প্রযোজন পড়ে।
কারো চোখের সামনে হাত বা ফুল নাড়িয়ে কিংবা চোখের তারায় জোরালো আলো ফেলে সম্মোহিত করে তার থেকে তথ্য বা অন্য কিছু হাতিয়ে নেওয়ার দৃশ্য সিনেমা কিংবা নাটকে আমরা দেখেছি। বই বা মনোবিজ্ঞান-বিষয়ক সাময়িকীতে পড়েছি যেকোনো মানুষকে সম্মোহিত করে ইচ্ছামতো যেকোনো কাজ করিয়ে নেওয়ার ঘটনাও।
প্রাচীনকাল থেকেই সম্মোহনবিদ্যা প্রচলিত রয়েছে মানব সমাজে। সেকালে এই বিদ্যাকে জাদুবিদ্যা, বশীকরণবিদ্যা বা অলৌকিক ক্ষমতা বলে মানুষ বিশ্বাস করা হতো। তবে অষ্টাদশ শতকে সম্মোহনবিদ্যার নামকরণ হয় ‘মেজমেরিজম’। অস্টিয়ার ভিয়েনা শহরের ড. ফ্রান্ডস অ্যান্টন মেজমার সম্মোহনবিদ্যার চর্চা শুরু করেন বলে পরবর্তীতে তার নামানুসারে এর নামকরণ করা হয় ‘মেজমেরিজম’।
কিন্তু ১৮৪০ সালে স্কটল্যান্ডের আরেক ডাক্তার জেমস ব্রেড এর নতুন নামকরণ করেন। সম্মোহিত ব্যক্তি যেহেতু এক প্রকার ঘুমের ঘোরে কাজ করে যায় তাই তিনি গ্রিকদের ঘুমের দেবতা হুপনসের নামানুসারে এই বিদ্যার নাম দেন হিপনোটিজম।
সম্মোহনবিদ্যাকে (হিপনোটিজম) কলাবিদ্যা বলা যেতে পারে। হিপনোসিস শব্দের অর্থ সম্মোহন। তাই একজনের চরম প্রস্তাবনা, তীব্র আবেগ ও কল্পনাশক্তি দ্বারা অন্যের মনকে প্রভাবিত করা এবং পরিচালনা করাকে বলা হয় হিপনোসিস। আর যে বিদ্যার মাধ্যমে এটি করা হয় তাকে বলে হিপনোটিজম।
ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা প্রবীর ঘোষ বলেন, সম্মোহন হলো মস্তিষ্কে ধারণা সঞ্চার করা। এর ফলে মস্তিষ্ক উত্তেজিত হয়। তখন যদি সে উত্তেজনার সহনশীলতা ওই ব্যক্তির না থাকে, তবে সে সম্মোহিত হয়।
সম্মোহন মূলত বিজ্ঞানসম্মত একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোনো মনোরোগ বিশেষজ্ঞ তার রোগীর কাছ থেকে অবচেতন অবস্থায় বিভিন্ন কথা বের করে আনার চেষ্টা করেন। এর সফলতা রোগীর অবস্থার তারতম্যে পরিবর্তন হতে পারে। পুরো হিপনোসিস প্রক্রিয়ায় রোগী বা যাকে হিপনোসিস করা হচ্ছে তার শরীরে শিথিলতা নেমে আসে। তীব্র কল্পনাশক্তির কারণে একটি অস্বাভাবিক স্বপ্নায়ন মোহগ্রস্তের অবস্থার বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে, যা অনেকটা ঘুমের মতো মনে হলেও আসলে কিন্তু ঘুম নয়। কারণ এই হিপনোসিস প্রক্রিয়াটিতে পুরো সময়জুড়ে হিপনোটাইজড ব্যক্তিটিকে সজাগ থাকতে হয়।
হিপনোসিস চলাকালীন মস্তিষ্কের সচেতন অংশকে সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ওই ব্যক্তির বিক্ষিপ্ত চিন্তাগুলোকে কেন্দ্র্রীভূত করা হয় এবং তাকে মানসিকভাবে শিথিল করার দিকে মনোনিবেশ করানো হয়।
আমাদের মন কোনো একটি দিকে নিবিষ্ট হয়, কেন্দ্র্রীভূত হয় তখনই আমরা শক্তি অনুভব করি। যখন কোনো ব্যক্তি সম্মোহিত হয় তখন আমরা তার মাঝে কিছু শারীরিক পরিবর্তন ও লক্ষণীয় হয়। যেমন তার নাড়ির স্পন্দনও কমে যায়, শ্বাস-প্রশ্বাসও কমে যায়। সেই সঙ্গে তার মস্তিষ্কের আলফা স্তরে ঢেউ খেলতে থাকে। এই সময় ওই ব্যক্তিকে কোনো একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে বা বিশেষ কোনো নির্দেশনা প্রদান করা হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এর ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এই বিদ্যাকে ব্যবহার করতেন ইংল্যান্ডের ডাক্তার এস ডেল। তিনি সম্মোহনের সাহায্যে রোগীকে ঘুম পাড়িয়ে দাঁত তুলতেন, ছোটখাটো অপারেশনও করতেন।
ব্রিটিশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক নিযুক্ত একটি কমিটি বিস্তর অনুসন্ধানের পর রায় দেয় যে, হিপনোটিজম একটি বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। এরপর যত দিন এগোচ্ছে, বড় বড় চিকিৎসক-বিজ্ঞানীরা এই বিদ্যাটির উপর অত্যুৎসাহী হয়ে বিভিন্ন গবেষণা চালিয়ে আসছেন। বর্তমানে এটি সর্বজনস্বীকৃত যে, হিপনোটিজম একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি।
অনেকেরই একটি ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে যে, প্রবল ইচ্ছাশক্তিসম্পন্ন মানুষকে হিপনোটাইজ করা যায় না। মূলত সব মানুষকেই হিপনোটাইজ করা সম্ভব। মোটামুটিভাবে কোনো জনসংখ্যার ৯০ শতাংশকে হিপনোটাইজ করা যায়। বাকিদের ক্রমশ উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হিপনোথেরাপিতে অভ্যস্ত করে তোলা যায়। হিপনোথেরাপি পদ্ধতি খুব সহজ। অবশ্য হিপনোথেরাপির আসল জোর মোটেই পদ্ধতিতে নয়, সাজেশনে। হিপনোথেরাপির উদ্দেশ্য কাউকে হিপনোটাইজ করা নয়, রোগীকে তার সমস্যা থেকে উদ্ধার করা। হিপনোথেরাপি হলো ‘প্রোগ্রামিং অব সাবকনসাস মাইন্ড’ যা সমস্যার মূলে সরাসরি আঘাত হানতে পারে। তবে অভিভাবন ঠিকঠাক না হলে মনের উপর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে।
কারো কারো ক্ষেত্রে একটি-দুটি অতিরিক্ত শব্দ গ্রহণ বা বর্জন সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে। অতএব যথেষ্ট অভিজ্ঞ ও প্রশিক্ষিত হিপনোথেরাপিস্ট ছাড়া অন্য কারও কাছে থেরাপি নেওয়া উচিত নয়। বহু রকমের অসুখ-বিসুখ সারানো সম্ভব হিপনোথেরাপির মাধ্যমে।
সারানো যায় বললে কম বলা হয়, বলা যায় একেবারে নির্মূল করা যায়, তাও বিনা ঔষধে। ব্যক্তিত্ব ও ক্যারিয়ার গঠনেও হিপনোথেরাপি ভালো কাজ করে। এছাড়াও পড়াশোনায় অমনোযোগ, অনিদ্রা, স্থূলতা, ডিপ্রেশন, রাগ কমানো, ক্ষুধামন্দা এসবের জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা পদ্ধতির হিপনোটাইজ থিওরি।
আশা করছি বিস্তারিত বুঝতে পারছেন। এবং এই উওরটি আপনাকে কিছু হলেও সাহায্য করবে।
সূত্র: ডেইলি বাংলাদেশ
0 টি ভোট
করেছেন (43,930 পয়েন্ট)
সবাইকে হিপনোটাইজ করা যায় না। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে জনসংখ্যার প্রায় 10 শতাংশ অত্যন্ত সম্মোহিত। যদিও এটা সম্ভব যে বাকি জনসংখ্যা সম্মোহিত হতে পারে, তবে তারা অনুশীলনে গ্রহণযোগ্য হওয়ার সম্ভাবনা কম।
0 টি ভোট
করেছেন (9,280 পয়েন্ট)

সম্মোহন

 

সম্মোহন বা হিপনোসিস হল প্রস্তাবনা, তীব্র আবেগ ও কল্পনা শক্তি দ্বারা অন্যের মনকে প্রভাবিত করা এবং পরিচালনা করা।[১]

 

এটি এক ধরনের চরম প্রস্তাবনা, শিথিলতা এবং তীব্রতার কল্পনা শক্তির দ্বারা একটি অস্বাভাবিক স্বপ্নায়ন মোহগ্রস্তের অবস্থার বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে। যা অনেকটা ঘুমের মত মনে হলে আসলে ঘুম নয়। কারণ বিষয়টি পুরো সময়জুড়ে সজাগ থাকে। অধিকাংশ সময় একে দিবা স্বপ্নের মত মনে হয়। অথবা কোন বই বা মুভিতে নিজেকে হারিয়ে ফেলার মত। হিপনোসিস চলাকালীন সময়ে মস্তিষ্কের সচেতন অংশকে সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ঐ ব্যক্তির বিক্ষিপ্ত চিন্তাগুলোকে কেন্দ্রীভূত করা হয় এবং তাকে রিলাক্স করার দিকে মনোনিবেশ করা হয়। যখন আমাদের মন কোন একটি দিকে নিবিষ্ট হয়, কেন্দ্রীভূত হয় তখনই আমরা শক্তি অনুভব করি।

 

ইতিহাসসম্পাদনা

প্রাচীন কাল থেকেই সম্মোহন বিদ্যা প্রচলিত রয়েছে মানব সমাজে। সে কালে এই বিদ্যাকে যাদুবিদ্যা বা অলৌকিক ক্ষমতা বলে মানুষ বিশ্বাস করত। অষ্টাদশ শতকে সম্মোহন বিদ্যার নামকরণ হয় ‘মেসমেরিজম্’। অষ্ট্রিয়ার ভিয়েনা শহরের ড. ফ্রাণ্ডস্ অ্যান্টন মেজমার সম্মোহন বিদ্যার চর্চা শুরু করেন। ফলে এর ব্যাপক প্রচার শুরু হয় এবং ডাক্তারবাবুর নামানুসারে সবাই একে ‘মেসমেরিজম্’ বলতে থাকে।

 

নামকরণসম্পাদনা

১৮৪০ সালে স্কটল্যান্ডের এক ড. জেমস ব্রেড নতুন নামকরণ করেন। গ্রিক শব্দে ঘুমের দেবতার নাম ‘হুপ্নস’ এই শব্দের অর্থ হল ঘুম। সম্মোহিত ব্যক্তি যে হেতু এক প্রকার ঘুমের ঘোরে কাজ করে যায় তাই ড. ব্রেড এই বিদ্যার নাম দিলেন ‘হিপনোটিজম’ এ নামই বর্তমানে প্রচলিত।

 

ব্যবহারসম্পাদনা

সম্মোহন ব্যবহার করে ঘুম

ব্রিটিশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক নিযুক্ত একটি কমিটি বিস্তর অনুসন্ধানের পর রায় দেয় হিপনোটিজম একটি বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। এরপর যত দিন এগিয়েছে তাবড়-তাবড় চিকিৎসক-বিজ্ঞানীরা এই বিদ্যাটির বিষয়ে অত্যুৎসাহী হয়ে পড়েছেন। সেইসঙ্গে শুরু হয়েছে নিত্যনতুন গবেষণা। অতএব এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা যে সম্মোহন বা হিপনোটিজম একটা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। পৃথিবীতে অনেককিছুই যুক্তিযুক্ত ভাবে ঘটে কিন্তু মানুষের ঘটে সরাসরি সেই যুক্তি খুব সহজেই পৌছেনা বলেই সময় নিয়ে সেটা গবেষণা করে যুক্তি বের করে নয়ত, দৈব কোনকিছু বলে ছুড়ে ফেলে দেয়। জেনে রাখুন, হিপনোটাইজড সবাইকেই করানো সম্ভব। অনেকে মনে করেন, প্রবল ইচ্ছাশক্তিসম্পন্ন মানুষকে হিপনোটাইজ করা যায় না। এটি একটি ভ্রান্ত ধারণা। দেখা গেছে, মোটামুটিভাবে কোনো জনসংখ্যার ৯০ শতাংশকে হিপনোটাইজ করা যায়। বাকিদের ক্রমশ উপযুক্ত প্রশিক্ষনের মাধ্যমে হিপনোথেরাপিতে অভ্যস্ত করে তোলা যায়। হিপনোথেরাপি পদ্ধতি খুব সহজ।অবশ্য হিপনোথেরাপির আসল জোর মোটেই পদ্ধিতে নয়, সাজেশনে। হিপনোথেরাপির উদ্দেশ্য কাউকে হিপনোটাইজ করা নয়, রোগীকে তাঁর সমস্যা থেকে উদ্ধার করা। হিপনোথেরাপি হল “প্রোগ্রামিং অফ সাবকনসাস মাইন্ড”। এটা অনেক দ্রুত পদ্ধতি, যা কিনা সমস্যার মূলে সরাসরি হিট করতে পারে। তবে সাজেশন ঠিকঠাক না-হলে মনের প্রোগ্রামিংয়ে হয়ে যেতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে একটা-দুটো অতিরিক্ত শব্দ গ্রহণ বা বর্জন সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে। অতএব যথেষ্ট অভিজ্ঞ ও প্রশিক্ষিত হিপনোথেরাপিস্ট ছাড়া অন্য কারও কাছে থেরাপি নেওয়া উচিত নয়। বহু রকমের অসুখ-বিসুখ সারানো সম্ভব হিপনোথেরাপির মাধ্যমে।[২] সারানো যায় বললে কম বলা হয়, বলা উচিত এক্কেবারে নির্মূল করা যায়, তাও বিনা ওষুধে

 

(উইকিপিডিয়া)

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+1 টি ভোট
4 টি উত্তর 802 বার দেখা হয়েছে
16 অগাস্ট 2022 "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Maksud (3,610 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
1 উত্তর 205 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
2 টি উত্তর 511 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,459 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

266,072 জন সদস্য

33 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 31 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Nafis Hasan

    220 পয়েন্ট

  2. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  3. sobujalam

    110 পয়েন্ট

  4. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  5. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...