সোরিয়াসিস রোগের পেছনে রয়েছে ‘এপিডার্মাল টার্নওভার’। সাধারণ অবস্থায় এই এপিডার্মাল টার্নওভারের জন্য ২৮ দিন সময়ের প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ, প্রতি ২৮ দিন অন্তর আমাদের বহিঃত্বক বদলায়। যদি কোনওভাবে এই সময়টা কমে যায়, অর্থাৎ ৩-৪ দিনে নতুন এপিডার্মিস তৈরি হতে শুরু করে, তখনই হয় বিপদ। আধুনিক চিকিত্সা বিজ্ঞানীরা মনে করছেন সোরিয়াসিস রোগটি হওয়ার পেছনে শরীরের সুরক্ষাসংক্রান্ত বিশৃঙ্খলার সমস্যাই দায়ী। এই সময় শরীরের সুরক্ষা ব্যবস্থা শরীরের স্বাস্থ্যকর রোষগুলিকে ভয়ানক শত্রু বলে মনে করতে থাকে। এখন এই মূল রোগটি সারানোর উপযোগী খুব নিশ্চিত চিকিত্সা এখনও সেভাবে পাওয়া যায় না বলে এই রোগের স্থায়ী চিকিত্সা প্রায় নেই।