রোগীকে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মেনে চলতে হবেঃ
নিয়মিতভাবে ওষুধ সেবন করতে হবে।
সঠিক নিয়মে এবং পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।
অতিরিক্ত উত্তেজনা নিয়ন্ত্রন করতে হবে।
জলে নামা, গাছে উঠা কিংবা গাড়ি চালানো ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে হবে।
খিঁচুনির মাত্রা পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত আগুনের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকতে হবে।
ভ্রমণে সাথে সবসময় ওষুধ সাথে রাখুন।
ধূমপান এবং মদ্যপান বর্জন করতে হবে।
নিয়মিতভাবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে।
রোগীর সাথে সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শের কপি এবং বাসার টেলিফোন নম্বর রাখতে হবে।
যেসব মৃগী রোগে আক্রান্ত মহিলার বয়স ৫০ বছরের নিচে অর্থাৎ রিপ্রোডাক্টিভ এজ, তাদের ক্ষেত্রে, মাসিকের সময় খিঁচুনির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।
একজন মৃগীরোগী বিয়ে, সংসার, কর্মজীবন, লেখাপড়া ও সন্তান নেয়া ইত্যাদি ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।