যকৃত বা লিভার পিত্তরস তৈরী করে।এই পিত্তরস আবার অনেক কাজে ব্যবহৃত হয়।যেমন: পিত্তরস ডিউডেনামে এসে পরক্ষভাবে পরিপাকে অংশ নেয়।পিত্তরস খাদ্যের অম্লভাব দূর করে, খাদ্য পরিপাকের অনুকূল পরিবেশ তৈরী করে।এই সব কাজ তখনই সম্ভব হবে যখন যকৃত পিত্তরস তৈরী করবে।
এছাড়াও যকৃত উদ্বৃত্ত গ্লুকোজ, ইনসুলিন হরমনের প্রভাবে নিজদেহে গ্লাইকোজেন রূপে সঞ্চয় করে।যকৃতই মূলত বিভিন্ন রাসায়নিক ক্রিয়ার মাধ্যমে নাইট্রজেনঘটিত বর্জ্য পদার্থ তৈরী করে এবং স্নেহজাতীয় পদার্থ শোষণে সাহায্য করে।রক্তে গ্লুকোজ কমে গেকে যকৃতে সঞ্চিত গ্লাইকোজেন এর কিছুটা অংশ গ্লুকাগন হরমনের প্রভাবে গ্লুকোজে পরিণত হয়ে রক্তস্রোতে মিশে যায়।এভাবে গ্লুকোজের ভারসাম্যও বজায় থাকে