কোভিড-১৯ এর মতন প্রাণঘাতী ভাইরাস যদি ল্যাবে তৈরি করা সম্ভব হয়, জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নত দেশগুলো প্লাস্টিককে মাটিতে মেশাতে সক্ষম এমন ব্যাকটেরিয়া তৈরি করছে না কেন? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+2 টি ভোট
483 বার দেখা হয়েছে
"জীববিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (2,630 পয়েন্ট)

2 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (300 পয়েন্ট)
সবাই জানেন, প্লাস্টিকের বর্জ্য সহজে পচে-গলে মাটিতে মিশে যায় না, এ জন্য বহু সময় লাগে। আর ঠিক সে কারণেই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশের জন্য এত বড় হুমকি হয়ে উঠেছে।

 
কিন্তু যদি এমন হয় যে একধরনের ফাংগাস প্রয়োগ করা হলো - যা এই প্লাস্টিককে আক্ষরিক অর্থেই 'খেয়ে ফেলতে' পারে, তাহলে হয়তো প্লাস্টিক বর্জ্য প্রকৃতিতে মিশে যাবার কাজটা পানির মত সহজ হয়ে যাবে।

 

পৃথিবীর পরিবেশ রক্ষার জন্য এটা যে কত বড় ঘটনা হবে, তা বুঝিয়ে বলার অপেক্ষা রাখে না।

 

একজন বিজ্ঞানী - নিতান্ত আকস্মিকভাবেই ঠিক এটাই আবিষ্কার করে ফেলেছেন।

অন্য এক বিষয়ে গবেষণার কাজ করতে গিয়ে দৈবক্রমে সামান্থা জেংকিনস নামে এ গবেষক আবিষ্কার করেছেন এমন একটি ফাংগাস বা ছত্রাক - যা প্লাস্টিক-খেকো।

 

বিবিসির ব্যবসায়-প্রযুক্তি বিষয়ক রিপোর্টর এমা উলাকট জানাচ্ছেন এই গবেষকের কথা।

 

সবখানে প্লাস্টিক বর্জ্য

পৃথিবীর দেশে দেশে পরিবেশ দূষণের এক অন্যতম কারণ হলো প্লাস্টিক। ঢাকা, মুম্বাই, রিও ডি জেনেইরো - যে কোন বড় শহরের আবর্জনার স্তুপের দিকে তাকান, সবখানেই দেখতে পাবেন একটা জিনিস, প্লাস্টিক - হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ প্লাস্টিক।

মিজ জেংকিনস এখন তার আবিষ্কৃত ফাংগাসটি পি ই টি আর পলিইউরিথেনের ওপর পরীক্ষা করে দেখছেন।

 

"আপনি প্লাস্টিক দিচ্ছেন, ফাংগাসটা সেই প্লাস্টিক খেয়ে ফেলছে। তার পর ফাংগাস জন্ম দিচ্ছে আরো ফাংগাসের - আর সেটা থেকে আপনি নানা রকম বায়ো-মেটিরিয়াল বা জৈবপদার্থ তৈরি করতে পারছেন।"

" সেটা নানা কাজে লাগানো যেতে পারে, খাবার তৈরির জন্য, পশুর জন ফিডস্টক তৈরিতে, এমনকি এন্টিবায়োটিক তৈরির কাজে।"

 
ক্ষুধার্ত ফাংগাস

সামান্থা জেংকিন্স হচ্ছেন বায়োহম নামে একটি বায়ো-ম্যানুফ্যাকচারিং ফার্মের প্রধান বায়োটেক প্রকৌশলী।

তার কোম্পানির একটি গবেষণা প্রকল্পের কাজের জন্য তিনি কয়েকরকম ফাংগাস নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছিলেন।

 এর মধ্যে একটি ফাংগাস এমন একটা কাণ্ড করে বসলো যে তার গবেষণার গতিপথ ঘুরে গেল অন্য দিকে।

 ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়ার একটি পরিবর্তিত রূপ প্লাস্টিককে খাবারের সুগন্ধিতে পরিণত করতে পারে।

ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়ার একটি পরিবর্তিত রূপ প্লাস্টিককে খাবারের সুগন্ধিতে পরিণত করতে পারে।

 "ধরুন, একটা জার ভর্তি আছে শস্যকণা - আর তার ওপরে এক দলা ফাংগাস গজিয়েছে।"

 "ব্যাপারটা দেখতে মোটেও উত্তেজনাকর বা আকর্ষণীয় কিছু ছিল না। কিন্তু যেই জারটা খোলা হলো, দেখা গেল - দারুণ এক ব্যাপার ঘটে গেছে।"

 জেংকিন্স দেখলেন, জারটা বায়ুরোধী করার জন্য যে প্লাস্টিকের স্পঞ্জ দেয়া ছিল ফাংগাসগুলো সেটাতে ক্ষয় ধরিয়েছে, এবং অন্য যে কোন খাবারের মতই সেটাকে হজম করে ফেলেছে।

 জেংকিন্সের প্রকল্পের লক্ষ্য ছিল জৈব-ভিত্তিক পদার্থকে ইনসুলেশন প্যানেল তৈরিতে কীভাবে ব্যবহার করা যায় - সেটা পরীক্ষা করা।

 কিন্তু এই প্লাস্টিক-খেকো 'ক্ষুধার্ত ফাংগাস" তাদের গবেষণাকে নিয়ে গেল অন্য আরেক দিকে।

 বায়োহম এখন কাজ করছে কিভাবে এই ফাংগাসের আরো শক্তিশালী একটা জাত তৈরি করা যায় - যা হয়তো একসময় প্লাস্টিক বর্জ্য থেকে পরিবেশকে মুক্ত করতে পারবে।

 প্লাস্টিক-খেকো ফাংগাস আর ব্যাকটেরিয়া
এ নিয়ে আরো কিছু বিজ্ঞানী কাজ করে সাফল্য পেয়েছেন।

 এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি ই-কোলাই নামে একধরনের ব্যাকটেরিয়ার ল্যাবরেটরিতে তৈরি সংস্করণ ব্যবহার করেছেন টেরেপথ্যালিক এসিডকে ভেঙে ভ্যানিলিন তৈরির কাজে - যা খাবারের সুগন্ধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

 
এই টেরেপথ্যালিক এসিড হচ্ছে পিইটি থেকে পাওয়া একটি অণু।

 
পিইটি ভাঙার জন্য এনজাইম ব্যবহার করছে কারবিওস

 
এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বায়োলজিক্যাল সায়েন্সেস-এর ড. জোয়ানা স্যাডলার বলছেন, "আমাদের পরীক্ষানিরীক্ষা এখনো প্রাথমিক স্তরে রয়েছে, এই প্রক্রিয়াটিকে আরো কার্যকর ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক করার জন্য আরো কাজ করতে হবে।"

 "কিন্তু এটি অত্যন্ত উত্তেজনাকর সূচনা, এবং এ প্রক্রিয়াটাকে উন্নত করার পরে ভবিষ্যতে এর বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারযোগ্য হবার সম্ভাবনাও আছে।"

 অন্যদিকে জার্মানির লাইপজিগে হেলমহোল্টৎস সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ-এর একটি দল আরেকটি গবেষণায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ঘটিয়েছে।

 এই দলটি 'সিউডোমোনাম এসপি টিডিএ-ওয়ান' নামে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়াকে পলিইউরিথেন ভাঙার জন্য ব্যবহার করছে।

 স্থানীয় একটি আবর্জনা ফেলার জায়গায় এই ব্যাকটেরিয়াটি পাওয়া গিয়েছিল।

 দেখা যাচ্ছে, এই ব্যাকটেরিয়া প্লাস্টিকের কিছু অংশ খেয়ে ফেলে, আর বাকি অংশ কার্বনডাইঅক্সাইড হিসেবে বাতাসে মিশে যায়।

 সিউডোমোনাস তার এনজাইম ব্যবহার করে পলিইউরিথেনকে ভেঙে ফেলে। এছাড়া অন্য আরো কিছু ক্ষুদ্র অণুজীব আছে যারা প্লাস্টিক খায়।

 লাইপজিগের গবেষক দলটি এই ব্যাকটেরিয়ার জিনোম বিশ্লেষণ করেছে -যাতে এসব এনজাইমের জেনেটিক গঠন বের করা যায়।

 এখন এসব পদ্ধতি বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক হবে কিনা তা নিয়ে কিছু প্রশ্ন আছে।

 মিশিগান স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রামানি নারায়ণ বলছেন, এগুলো খুবই আগ্রহ-উদ্দীপক গবেষণা, তবে এসব প্রযুক্তিকে বর্তমানে প্রমাণিত বাণিজ্যিক পদ্ধতিগুলোর সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে।

 বর্তমান বাণিজ্যিক পদ্ধতিগুলো কী?

এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে গেছে কারবিওস নামে একটি ফরাসী কোম্পানি।

 তারা কম্পোস্টের মধ্যে পাওয়া একটি এনজাইমের সংস্করণ তৈরি করেছে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংএর মাধ্যমে - যা পিইটি ভাঙতে পারে।

 কারবিওস সম্প্রতি ল'রিয়েল এবং নেসলের মত দুটি বড় প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথভাবে কাজ করেছে। এর পর তারা ঘোষণা করেছে যে তারা পুনর্নবায়িত প্লাস্টিক থেকে বিশ্বে প্রথমবারের মত "ফুড-গ্রেড" পিইটি প্লাস্টিক বোতল তৈরি করেছে।

 বাংলাদেশের একটি রিসাইক্লিং কারখানায় পিইটি বর্জ বাছাই করা হচ্ছে।

 কারবিওসের ডেপুটি প্রধান নির্বাহী মার্টিন স্টেফান বলছেন, তাদের প্রযুক্তি দিয়ে যে কোন পিইটি বর্জ্য এখন যে কোন রকম পিইটি পণ্যে রিসাইকল করা সম্ভব।

 তবে এভাবে উৎপাদিত প্লাস্টিক বোতলের দাম - পেট্রোকেমিক্যাল থেকে তৈরি বোতেলর চেয়ে দ্বিগুণ বেশি।

 কিন্তু তা সত্ত্বেও মি. স্টেফান বলছেন, এই প্রযুক্তি থেকেও একসময় স্বল্প দামের বোতল তৈরি সম্ভব হবে।

 লাইপজিগ ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউটের এ্যানালিটিকাল কেমিস্ট্রির অধ্যাপক ড. উলফগ্যাং জিমারমান বলছেন, কারবিওসের এই প্রযুক্তি সম্ভাবনাময়।
তার মতে, পিইটি বোতল এনজাইম ব্যবহার করে রিসাইকল করা সম্ভব, তবে পিইটি বোতলের এনজাইম ঠেকানোর ক্ষমতা আছে। "সেকারণে এনজাইম প্রয়োগের আগে এই বোতলকে প্রি-ট্রিটমেন্ট করে গলিয়ে ফেলতে হবে। তাতে আবার অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ হবে। অর্থনৈতিকভাবে এবং কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমানোর দিক থেকে এটা আমার কাছে খুব অর্থপূর্ণ মনে হচ্ছে না।"

 মি. স্টেফানও স্বীকার করেন যে এনজাইম ব্যবহার করে রিসাইক্লিং করার পরিসর এখনো খুবই সীমিত।

 "আমরা এখন পর্যন্ত মাত্র দুটি পলিয়েস্টার রিসাইকল করার প্রযুক্তি তৈরি করেছি- যা বছরে সাড়ে সাত কোটি টন উৎপাদিত হয়। কিন্তু এর সাথে তুলনা করুন, পৃথিবীতে মোট প্লাস্টিক উৎপাদন হয় ৩৫ কোটি টন। তাই আমাদের এখনো অনেক কাজ করতে হবে।"

 
সোর্স ঃ বিবিসি নিউজ।

লিংকঃhttps://ichef.bbci.co.uk/news/640/cpsprodpb/747E/production/_119322892_samanthajenkins3.jpg
0 টি ভোট
করেছেন (210 পয়েন্ট)
প্রথমত হলো এমন ব্যাকটেরিয়া আগে থেকেই আছে যা পলিথিন কিংবা প্লাস্টিকে ব্রেক ডাউন করতে পারে বা কনজিউম করতে পারে। ব্যাকটেরিয়াটি নাম হলো I. Sakaiensis (Ideonella Sakaiensis) যা Comamonadaceae গোত্রের সদস্য।

কোভিড-১৯ এর সাথে তুলনা করলে দেখা যায় যে করোনাভাইরাস টি ছড়িয়েছে লিভিং অবজেক্ট দ্বারা। যেমন একজন লোক এ ভাইরাসে আক্রান্ত সে একটি জনসমাগম জায়গায় হাচি দিল কিংবা কাশি দিল। এর ফলে ভাইরাস টি অন্যের শরীরে পৌচে গেলো ঠিক এভাবে একের পর এক ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু I. sakaiensis এর ক্ষেত্রে কি এমনটি হওয়া সম্ভব? মোটেও না। কারন এর জন্য কোন লিভিং অব্জেক্ট এই ভাইরাস টি কে ক্যারি করা লাগবে এবং প্লাস্টিক বা পলিথিনের কাছে পৌচে দিতে হবে। এ ছাড়াও ভিবিন্ন দিক থেকেও দুটি আলাদা যেমন করোনা ভাইরাস লিভিং আব্জেক্ট কে আক্রমণ করে এবং তার দেহকোষে মিউটেট করে অর্থাৎ নতুন রূপ নেয় এবং সংখ্যা বৃদ্ধি করে। যার ফলে এটি বিপজ্জনক হয়ে উঠে এবং মৃত্যুর কারন হয়। অপর দিকে দেখা যায় পলিথিন বা ননলিভিং অব্জেক্টের ক্ষেত্রে ভ্যাকটেরিয়া পুরো অব্জেক্টকে ব্রেক ডাউন করতে হয়,কনজিউম করতে হয় এবং মাটির সাথে মিশিয়ে ফেলে। যা কিন্তু অনেক লং ট্রাইম প্রসেস।

সতুরাং দু ধরনের ব্যাক্টেরিয়াই বিদ্যমান কিন্তু ক্ষেত্র,বৈশিস্ট্য এবং নিয়ম আলাদা।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

+2 টি ভোট
1 উত্তর 138 বার দেখা হয়েছে
+2 টি ভোট
2 টি উত্তর 314 বার দেখা হয়েছে
+11 টি ভোট
3 টি উত্তর 5,151 বার দেখা হয়েছে

10,775 টি প্রশ্ন

18,459 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

265,797 জন সদস্য

53 জন অনলাইনে রয়েছে
2 জন সদস্য এবং 51 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Nafis Hasan

    220 পয়েন্ট

  2. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  3. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  4. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

  5. MariaAmandaP

    100 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...