১। গ্যামিটোজেনিক মায়োসিসঃ যে মায়োসিসের মাধ্যমে গ্যামিট উৎপন্ন হবে (গ্যামিটোঃ গ্যামিট, জেনিকঃ তৈরি করে যে)।
এটা ঘটবে- জনন মাতৃকোষে (শুক্রাশয় ও ডিম্বাশয়ে)।
ডিপ্লয়েড জীবে (হ্যাপ্লয়েড কোষে মাইটোসিস ঘটে)।
২। স্পোরোজেনিক মায়োসিসঃ যে মায়োসিসের মাধ্যমে স্পোর উৎপন্ন হয় (স্পোরোঃ স্পোর, জেনিকঃ তৈরি করে যে)।
অনুন্নত জীবে (শৈবাল, ছত্রাক) ঘটবে।
এক্ষেত্রে উৎপন্ন স্পোর হবে হ্যাপ্লয়েড।
অনুন্নত জীবের জননমাতৃকোষ বা জননাঙ্গে ঘটবে।
৩। জাইগোটিক মায়োসিসঃ জাইগোটে যে মায়োসিস ঘটে (জাইগোটিক অর্থ যা জাইগোটো ঘটে)।
এটা ঘটবে অনুন্নত জীবে।
যদি দুটো হ্যাপ্লয়েড স্পোর জাইগোট গঠন করে ডিপ্লয়েড দশা প্রাপ্ত হবে। মূল উদ্ভিদ হ্যাপ্লয়েড হওয়ায় জাইগোটে অবশ্যই মায়োসিস ঘটতে হয়। মায়োসিস ঘটলেই উৎপন্ন বংসধরগুলো পিতা মাতার মতোই হ্যাপ্লয়েড হবে।
লিখেছেন: রাজীব হোসাইন সরকার