সিগারেটে আনুমানিক ৬০০টির মতো উপাদান বিদ্যমান। তামাকে আগুন ধরালে ৭০০০ এর কাছাকাছি সংখ্যক রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয়। এদের মাঝে কমপক্ষে ৬৯টি উপাদান ক্যান্সারের কারণ হিসেবে চিহ্নিত। তামাক বা নিকোটিন নেই, এরকম সিগারেট উৎপাদন ও বাজারজাত করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন ভেষজ পাতা ও উদ্ভিদ হতে প্রাপ্ত পদার্থের মিশেলে এই সিগারেট তৈরি। (আর স্বাভাবিক ভাবেই মানুষ এসবের উপরও নেশাগ্রস্ত, কেননা নিকোটিনের সাথে সিগারেট আসক্তির আদৌ কোনো সসম্পর্ক নেই) প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ভেষজ সিগারেটও সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়, এবং বিশেষজ্ঞরা এটি সেবনে নিরুৎসাহিত করেন। কার্বন মনোঅক্সাইড থেকে শুরু করে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম অসংখ্য কণা ভেষজ সিগারেটে বিদ্যমান যা মানবশরীরে রোগ-বালাই সৃষ্টি করে।