সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে ডেটা প্রেরক থেকে ব্লক আকারে ট্রান্সমিট হয়। এক্ষেত্রে ডেটা প্রথমে প্রাইমারী স্টোরেজে জমা থাকে। প্রাইমারী স্টোরেজ থেকে ডেটাগুলো ব্লকে ভাগ করে নিয়ে তারপর ট্রান্সমিট করা হয়। একটি ব্লক ৮০ থেকে ১৩২ ক্যারেক্টারবিশিষ্ট হয়। প্রতি ব্লকের শুরুতে একটি হেডার ইনফরমেশন এবং শেষে একটি ট্রেইলার ইনফরমেশন পাঠানো হয়। দুটি ব্লক পাঠানোর মধ্যবর্তী সময় বা টাইম ইন্টার্ভাল একই থাকে।
সুবিধা:
১। ব্লক আকারে ট্রান্সমিট হওয়ার কারনে ট্রান্সমিশন স্পীড অনেক বেশি।
২। দক্ষতা বেশি, দ্রুত পদ্ধতি।
৩। সময় অনেক কম লাগে। (স্পীড বেশি হলে সময় তো কম লাগবেই)
৪। বেশি পরিমাণে ডেটা ট্রান্সমিট করা যায়।
৫। স্টার্ট ও স্টপ বিটের প্রয়োজন নেই।
অসুবিধা:
১। প্রাইমারী স্টোরেজ ডিভাইসের প্রয়োজন হয়।
২। খরচ অনেক বেশি।
৩। রক্ষণাবেক্ষন কঠিন।
৪। ট্রান্সমিশন হার সমান নয়।
ব্যবহার:
১। কম্পিউটার হতে কম্পিউটারে ডেটা ট্রান্সমিট করতে।
২। এক স্থান হতে দূরবর্তী কোন স্থানে ডেটা ট্রান্সমিট করতে।
৩। অনেকগুলো কম্পিউটার বা ডিভাইসে একই সাথে ডেটা ট্রান্সমিট করতে।