এসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে ডেটা ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার পাঠানো হয়। একটি ক্যারেক্টার হয় ৮ বিটের। এই ধরনের ট্রান্সমিশনে ৮ বিট ক্যারেক্টারের শুরুতে একটি স্টার্ট বিট এবং শেষে ১/২ টি স্টপ বিট যুক্ত হয়। সুতরাং মোট বিটের সংখ্যা হয় ১০ বা ১১ বিট।
সুবিধা:
১।যে কোন সময় ডাটা স্থানান্তর হয় এবং গ্রাহক ডাটাগ্রহন করতে পারে।
২। প্রাইমারি স্টোরেজের প্রয়োজন হয়না (প্রাইমারি স্টোরেজ হচ্ছে সেইসকল স্টোরেজ যাদের সাথে প্রসেসরের সরাসরি সম্পর্ক থাকে। এদের মেইন স্টোরেজ ও বলে। যেমন: RAM)
৩। ইন্সটলেশন ব্যয় অনেক কম। অর্থাৎ খরচ অনেক কম।
৪। রক্ষণাবেক্ষণ সহজ।
অসুবিধা:
১। ধীরগতি সম্পন্ন।
২। ডেটা ট্রান্সমিশনে বেশি সময় লাগে।
৩। দক্ষতা ও সিকিউরিটি কিছুটা কম।
৪। ট্রান্সমিশন হার সমান নয়।
ব্যবহার:
১। কম্পিউটার থেকে প্রিন্টারে ডেটা স্থানান্তরে এ পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।
২। কীবোর্ড থেকে কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরে এ পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।