আমাদের মিউকাস মেম্ব্রেন যখন কোন জীবাণুর সন্ধান পায় তখন তা ধ্বংস করার জন্য পানি এবং মিউকাসের মিশ্রন তৈরি করে যা সর্দি হিসেবে আমাদের নাক দিয়ে পড়ে। এছাড়া আমাদের নাক যখন কোন এলার্জেনের সংস্পর্শে আসে তখনও অতিরিক্ত মিউকাস তৈরি করে। তাই আমাদের এলার্জি আছে এমন কিছুর সংস্পর্শে আসলে আমাদের নাক দিয়ে পানি পড়ে।
শীতের ঠাণ্ডা আবহাওয়াতেও আমাদের নাক দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ে। এরও খুব সুন্দর একটা ব্যাখা করা যায়। আমাদের ফুসফুসের টিস্যু খুবই সেন্সেটিভ। আমরা নাক দিয়ে যখন শ্বাস নেই তখন নাকের টিস্যু বাতাসটাকে ভিজিয়ে এবং গরম করে ভিতরে ফুস্ফুসে পাঠায়। কিন্তু শিতের সময় বাইরের বাতাস থান্ডা এবং শুষ্ক থাকে যার ফলে আমাদের নাকের টিস্যুগুলি অতিরিক্ত পানি উৎপন্ন করে ফলে একসময় তা জমে নাক দিয়ে বের হয়ে যায়।