শুচিবাই রোগ কী? - ScienceBee প্রশ্নোত্তর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রশ্নোত্তর দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম! প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে জিতে নিন পুরস্কার, বিস্তারিত এখানে দেখুন।

+2 টি ভোট
1,767 বার দেখা হয়েছে
"জীববিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন (39,270 পয়েন্ট)

2 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন (39,270 পয়েন্ট)
❏ সুচিবাই

 

❏ মানসিক রোগগুলোর মধ্যে ১টি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো Obsessive Compulsive Disorder বা সূচিবাই। আমাদের দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই রোগে ভুগছে। এই রোগে তাদের ও অন্যদের পরিবারিক সামাজিক ও পেশাগত জীবন কে মারাত্বক ভাবে ব্যহত করছে। অনেকেই জানে না এটি একটি মানসিক রোগ এর মনোচিকিৎসার দরকার আছে। জানলে ও মানসিক বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে চায় না । এজন্য কালের আবর্তনে এ রোগ ভয়াবহরূপ ধারণ করে। আসুন, আজ আমরা এই রোগ সম্পর্কে কিছুটা আলোচনা করে নিই যাতে সমাজে কিছুটা সচেতনতা সৃষ্টি হয়, আক্রান্ত ব্যক্তি ও তার পরিবার চিকিৎসা নিতে আগ্রহী হয়। মানসিক রোগ নয় চিকিৎসা হয় না, কেবল Stigma এর জন্য।

 

❏ আমি কি পাগল যে, মানসিক বিশেষজ্ঞের স্মরণাপন্ন হতে হবে ? সমাজ কি বলবে ? একজন উচ্চ রক্তচাপ ডায়বেটিস রোগীরা কি সুন্দর ভাবে তার রোগ কে প্রকাশ করতে পারে, চিকিৎসকের কাছে যেতে পারে, চিকিৎসা গ্রহণ করে নিয়ন্ত্রিত সুস্থ জীবন কাটাতে পারে। কিন্তু একজন মানসিক রোগী ও তার পরিবার তা পারে না সংগত কারণে তারা মনো বিশেষজ্ঞের কাছে না গিয়ে হাতুড়ে কবিরাজ, হাকীম, পীর ফকিরের পরামর্শ নিয়ে চলে। এতে তাদের রোগ তো ভালো হয়ই না বরং দিনে দিনে জটিল থেকে জটিলতর হতে থাকে। আসুন আমরা জনসচেতনতার মাধ্যমে এই Stigma বা কুসংস্কারের বলয় থেকে বেরিয়ে আসি। মানসিক রোগীদের প্রতি অমানবিক আচরণ যেন না করি, তাদের প্রতি সহানুভুতিশীল হই।

 

❏ শরীরে রোগে ভোগা যদি অন্যায় না হয় বলতে লজ্জা না হয়, তাহলে যেন মানসিক রোগীদের প্রতি এই আচরণ কেন? দেশের এক বৃহৎ জনগোষ্ঠি মানসিক রোগে ভুগছে, তিলে তিলে শেষ হচ্ছে তাও চিকিৎসা নিতে পারছে না। হাতুড়ে, হেকীম, পীর, ফকিরের কাছে প্রতারিত এবং ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। মানসিক রোগে ভোগা শারীরিক রোগে ভোগার মতোই একটি ব্যাপার এতে লজ্জার কিছু নেই।

 

▶ OCD তে কি থাকে ?

১ টি Obsessive Thought থাকে যা বার বার রোগীর মনে আসতে থাকে, রোগী বুঝতে পারে এটা অযৌক্তিক, সরাতে চেষ্টা করে বা বাধা প্রদান করে, ব্যর্থ হয় হতাশ হয় অস্থির হয় ।

২টি Part আছে OCD তে ১টা Obsession অপরটি Compulsion Compulsion হলো Obsessive Thought দূর করার ব্যর্থ প্রচেষ্টা।

 

▶ Content - এ কি কি থাকে

▷ Dirt & Contamination

▷ Aggression

▷ Sex

▷ Religion

▷ Orderliness

▷ Illness              

 

☢ Dirt and Contamination OCD তে রোগী পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও জীবাণু নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করতে থাকে এবং বারবার হাত ধৌত করে, বার বার গোসল করে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় ব্যয় করে। প্রচুর সাবান ও পানি নষ্ট করে এর জন্য তার স্বাভাবিক জীবন যাপন অসম্ভব হয়ে পড়ে। পারিবারিক জীবন ব্যহত হয়। অতিরিক্ত ধোয়া মোছার জন্য চর্মরোগেও আক্রান্ত হতে পারে । রোগী কাউকে তার গ্লাসে পানি খেতে দেয় না । কেউ তার ঘরে ঢুকে পড়লে ,বিছানায় বসলে বার বার এ গুলো পরিষ্কার করতে থাকে । কিন্তু তারপর ও তার doubt বা সন্দেহ যায় না। তার মানে বিশ্বাস থেকেই যায়, এখন ও ময়লা ঠিকভাবে যায়নি।

 

☢ Aggression : রোগীর মাথায় চিন্তা আসতে থাকে কাউকে আঘাত করার, কাউকে Stab করে দেয়ার। রোগী বুঝতে পারে তার এই চিন্তা অস্বাভাবিক এবং অযৌক্তিক। কিন্তু তারপর ও এ চিন্তা মাথা থেকে সরাতে পারে না, ব্যর্থ হয়। যেমন:- রোগীর সামনে ১টি ছুরি আছে, রোগীর মাথায় বার বার এই চিন্তা আসতে থাকে, তাই এই ছুরি দিয়ে বাচ্চা কে Stabকরার, পরবর্তী সময় ভয়ে সে ছুরির সামনে যেতেই চায় না। যদি সে Stab করে দেয়। একবার ভেবে দেখুন, কি ভয়াবহ ব্যাপারটা রোগী আত্মদংশনে ভুগতে থাকে, উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় ফেটে পড়ে। তার জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠে।

 

☢ Sex : OCD রোগীদের মাথায় অশ্লীল আজে-বাজে চিন্তা আসে যা তার ব্যক্তিত্বের সাথে Match তো করে না বরং উল্টো। যেমন- এক রোগীর মাথায় তার মা-মেয়ের যৌনাঙ্গ নিয়ে অশ্লীল চিন্তা আসতে থাকে। অশ্লীল ছবি ও আসতে থাকে। যে এটাকে অযৌক্তিক মনে করে সরানোর জন্য প্রাণ-পণ বাধা দেয়। পারে না সরাতে এর পর হতাশ ও ব্যর্থ হয়। আত্মগ্লানি ও আত্মদংশনে মুষড়ে পড়ে। OCD রোগীর এ কারণে ১/৩ অংশ বিষন্নতায় ভোগে, আত্মহত্যার চেষ্টা ও বিরল নয়।  

 

☢ Religion : ধর্মের বিরুদ্ধে, আল্লাহর বিরুদ্ধে অশ্লীল চিন্তা আসতে থাকে। যা তার সনাতন বিশ্বাসের সম্পূর্ণ পরিপন্থি। সে জানে তার এ চিন্তা অযৌক্তিক, সরাতে চায়, পারে না। আত্মদহনে মরে যেতে চায়। সে ভাবে আমি নাস্তিক হয়ে গেছি। আমি নিশ্চিত ভাবে নরকে যাব। কেবল ইসলাম নয়, অন্য ধর্মাবলম্বীদের ও এটা সমস্যা হয়। এর থেকে নাস্তিকের তফাৎ হলো নাস্তিক আত্মদহনে ভোগে না কোনো অনুশোচনা সে করে না। কিন্তু OCD রোগীদের এই ভয়াবহ অবস্থা চিকিৎসা ব্যতিত ভয়াল থেকে ভয়াল রূপ ধারণ করে।

 

☢ Orderliness : OCD রোগী তাদের জিনিসপত্র তার স্টাইলে গুছিয়ে রাখে। এলোমেলো করলে তার মাথায় আগুন ধরে যায়, প্রচন্ড অস্বস্তি লাগে। যতক্ষণ না তা পূর্বের অবস্থায় আনা না হয়। এরা এক বিশেষ ভাবে হাটে। এ থেকে ব্যতিক্রম হলে আবার প্রথম থেকে শুরু করে। এটাকে বলে Sequence. Sequence নষ্ট হলেই এরা অস্থির হয়ে পড়ে, আবার নতুন করে শুরু করে। টাকা Count করতে থাকে ১টা বিশেষ পদ্ধতিতে একটু হের-ফের হলেই অস্বস্থিতে ভোগে, অস্থির হয়ে উঠে। একে বলে Counting Ritual সে সব বুঝলে ও এই বলয় থেকে বের হতে পারে না।

 

❏ রোগের কারণ :  

▷ Genetic বা বংশগত

▷ Environmental (পরিবেশগত) সাধারণত Stressful Events এর পরে হয়।

▷ Neuro Structural মস্তিস্কের গঠনগত কারণ। Basal Ganglia বড় হয়ে যায়

▷ Cortical Atrphy বা মস্তিস্কের Gray Matter কমে যায়।

▷ Neuro Chemical সেরোটনিন নামক Neurotransmitter এর problem হয়।

▷ Medical Cause: Basal Ganglia Lesion বাচ্চাদের গলায় Stepto Coccal গলায় ইনফেকশন হয়।

 

আমরা জানি, আমাদের মস্তিস্কে প্রতিমুহুর্তে অনেক চিন্তা ভাবনা আসে। আমাদের ব্রেইন প্রয়োজন অনুসারে এগুলোকে ফিল্টার করে থাকে। যখন চিন্তাগুলো সঠিকমত ফিল্টারিং হয় না তখন মস্তিস্কে যত চিন্তা আসে তাকে সরানো যায় না তার ফলে OCDবা সূচিবাই। চিকিৎসা বিজ্ঞানে কিছুদিন পূর্বে ও OCD কে Anxiety Disorder এর মধ্যে ধরা হতো। সাম্প্রতিক কালে এটি কে Anxiety Disorder থেকে আলাদা করা হয়েছে।  

 

DSM-5: এটা আমি আগের লেখায় Anxity Disorder নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছি। তখন OCD বা সূচিবাই নিয়ে আলোচনা করছি।

 

▷ অস্বাভাবিক ব্যক্তিত্ব : দেখা যায় যাদের OCPD নামক অস্বাভাবিক ব্যক্তিত্ব থাকে তাদের ২০-৩৫% এর পরবর্তী সময় অবসেশন হয়।

▷ আমরা অনেক কারণ আলোচনা করলাম, কিন্তু প্রকৃত কারণ চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এখন ও অজানা।

 

☢ OCD : এর হার নারী পুরুষ প্রায় সমান। বয়স সাধারণত এটা ২০-৩৫ বছরের মধ্যে হয়। ৩৫ এর পর OCD রোগ কমন না । বাচ্চাদের OCD তে Obsessive Thought তেমন থাকে না, কিন্তু Compulsion থাকে। বাচ্চাদের OCD diagnosis করা ও কঠিন।

 

❏ চিকিৎসা :

 

▶ Psychological : Exposure and Response Prevention মানে রোগী ময়লায় হাত দিবে কিন্তু হাত ধুতে পারবে না। Thought Stopping বা চিন্তাকে আটকানোর চেষ্টা যখন চিন্তা আসবে। হাতে লাগানো রাবার ব্যান্ড টান দিবে।

▷ Thought Satietation : অস্বাভাবিক চিন্তাকে খাতায় বার বার লেখা, চিন্তার কথাগুলো Record করে শোনা। যাতে সংবেদনশীলতা কমে যায়।

▷ CBT : Cognitive Behavior Therapy রোগীদের চিন্তার ত্রুটিকে সনাক্ত করে দূর করার চেষ্টা করে Psycho Therapy এর মাধ্যমে।

▷ Relaxation Training বা শিথিলায়ন, মেডিটেশন।

 

▶ Physical (ঔষধ)  

 

▷ TCA-Clomiparine (SSRI) Fluoxitine, Sertalline, Fluvoxamine উচ্চ ডোজে দেয়া হয়। এখানে জানা প্রয়োজন TCA, SSRI. বা বিষন্নতা নাশক ঔষধ আস্তে আস্তে উচ্চ মাত্রায় না দিলে Obsession কমবে না।

▷ Benzodeazepine স্বল্পকালীন সময় দেয়া যেতে পারে যা ৩ সপ্তাহের বেশি নয়। এটা মনের অস্থিরতা কমাবে।

 

▶ Social(সামাজিক) : রোগীকে তার বয়স যোগ্যতা ও আগ্রহ অনুসারে একটু কম চাপের কোন পেশায় আত্মনিয়োগ করানো।

▶ অন্যান্য চিকিৎসা DBS (Deep Brain Stimulation) Psychosurgery – Caudate Nucleusকেটে ফেলা

▶ ECT (Electro Convulsive Therapy) বৈদ্যুতিক চিকিৎসা. এটা সাধারণত Resistant OCD তে দেয়া যায়।

 

তবে নিজে নিজে চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করা বিপদজনক অবশ্যই একজন মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ব্যবস্থাপত্র নিবেন। ধন্যবাদ।

 

প্রিয় পাঠক, এই ক্ষদ্র পরিসরে বা এক লেখায় সব কিছু ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। আপনার শারীরিক রোগের ও পরোক্ষ কারণ টেনশন। টেনশন মুক্ত জীবন থাকুন, সুখী হোন।

 

❏ আমাদের এই মানসিক রোগের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। যেন রোগীরা অন্তত চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ জীবনে ফিরে আসার সুযোগ পায়।

� মোঃ হারুনুর রশীদ
করেছেন (100 পয়েন্ট)
আমি ১০০℅ নিশ্চিত  যে আমি এই রোগে আক্রান্ত। কী করা যায়? পরামর্শ  চাই।
0 টি ভোট
করেছেন (9,000 পয়েন্ট)
মানসিক রোগগুলোর মধ্যে অন্যতম সমস্যা হল obsessive compulsive disorder বা সুচিবাই রোগ। আমাদের দেশে লাখ লাখ মানুষ এ রোগে ভুগছেন। এ রোগে তাদের ও অন্যদের পারিবারিক, সামাজিক ও পেশাগত জীবন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অনেকেই জানেন না এটি একটি মানসিক রোগ; মনোচিকিৎসার দরকার আছে। জানলেও মানসিক বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে চান না Stigma এর জন্য। এজন্য কালের আবর্তনে এ রোগ ভয়াবহরূপ ধারণ করে।

 

মানসিক রোগে চিকিৎসা হয় না, কেবল ঝঃরমসধ এর জন্য। আমি কি পাগল যে, মানসিক বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হতে হবে? সমাজ কি বলবে? একজন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস রোগীরা সুন্দরভাবে তার রোগকে প্রকাশ করতে পারেন, চিকিৎসকের কাছে যেতে পারেন, চিকিৎসা গ্রহণ করে নিয়ন্ত্রিত সুস্থ জীবন কাটাতে পারেন। কিন্তু একজন মানসিক রোগী ও তার পরিবার তা পারেন না। সঙ্গত কারণে তারা মনোবিশেষজ্ঞের কাছে না গিয়ে হাতুড়ে কবিরাজ, হাকিম, পীর ফকিরের পরামর্শ নিয়ে চলেন। এতে তাদের রোগ তো ভালো হয়ই না বরং দিনে দিনে জটিল থেকে জটিলতর হতে থাকে। মানসিক রোগীদের প্রতি অমানবিক আচরণ যেন না করি, তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হই। শরীরে রোগে ভোগা যদি অন্যায় না হয় বলতে লজ্জা না হয়, তাহলে মানসিক রোগীদের প্রতি এ আচরণ কেন? দেশের এক বৃহৎ জনগোষ্ঠী মানসিক রোগে ভুগছেন, তিলে তিলে শেষ হচ্ছে তাও চিকিৎসা নিতে পারছেন না। হাতুড়ে, হেকিম, পীর, ফকিরের কাছে প্রতারিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এ দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি ভোট
2 টি উত্তর 447 বার দেখা হয়েছে
31 ডিসেম্বর 2021 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hojayfa Ahmed (135,480 পয়েন্ট)
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 276 বার দেখা হয়েছে
31 ডিসেম্বর 2021 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Hojayfa Ahmed (135,480 পয়েন্ট)
+1 টি ভোট
1 উত্তর 5,135 বার দেখা হয়েছে
+1 টি ভোট
1 উত্তর 734 বার দেখা হয়েছে
0 টি ভোট
2 টি উত্তর 227 বার দেখা হয়েছে
29 সেপ্টেম্বর 2023 "জীববিজ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন RUBAYET (970 পয়েন্ট)

10,775 টি প্রশ্ন

18,459 টি উত্তর

4,742 টি মন্তব্য

266,212 জন সদস্য

76 জন অনলাইনে রয়েছে
1 জন সদস্য এবং 75 জন গেস্ট অনলাইনে
  1. Nafis Hasan

    220 পয়েন্ট

  2. Farhan Anjum

    140 পয়েন্ট

  3. sobujalam

    110 পয়েন্ট

  4. Saif Sakib

    110 পয়েন্ট

  5. Tasfima Jannat

    110 পয়েন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্মুক্ত বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর সাইট সায়েন্স বী QnA তে আপনাকে স্বাগতম। এখানে যে কেউ প্রশ্ন, উত্তর দিতে পারে। উত্তর গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক সোর্স যাচাই করে নিবেন। অনেকগুলো, প্রায় ২০০+ এর উপর অনুত্তরিত প্রশ্ন থাকায় নতুন প্রশ্ন না করার এবং অনুত্তরিত প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রতিটি উত্তরের জন্য ৪০ পয়েন্ট, যে সবচেয়ে বেশি উত্তর দিবে সে ২০০ পয়েন্ট বোনাস পাবে।


Science-bee-qna

সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ট্যাগসমূহ

মানুষ পানি ঘুম পদার্থ - জীববিজ্ঞান চোখ এইচএসসি-উদ্ভিদবিজ্ঞান এইচএসসি-প্রাণীবিজ্ঞান পৃথিবী রোগ রাসায়নিক শরীর #ask রক্ত আলো মোবাইল ক্ষতি চুল কী #science চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান সূর্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য মাথা প্রাণী গণিত বৈজ্ঞানিক মহাকাশ পার্থক্য #biology এইচএসসি-আইসিটি বিজ্ঞান খাওয়া গরম শীতকাল #জানতে কেন ডিম চাঁদ বৃষ্টি কারণ কাজ বিদ্যুৎ রাত রং উপকারিতা শক্তি লাল আগুন সাপ মনোবিজ্ঞান গাছ খাবার সাদা আবিষ্কার দুধ উপায় হাত মশা শব্দ মাছ ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ব্যাথা ভয় বাতাস স্বপ্ন তাপমাত্রা গ্রহ রসায়ন উদ্ভিদ কালো পা কি বিস্তারিত রঙ মন পাখি গ্যাস সমস্যা মেয়ে বৈশিষ্ট্য হলুদ বাচ্চা সময় ব্যথা মৃত্যু চার্জ অক্সিজেন ভাইরাস আকাশ গতি দাঁত কান্না আম হরমোন বাংলাদেশ
...