১ মান্ধাতার আমলের ব্যাংকিং ব্যবস্থা এবং বিদেশে অর্থ প্রেরণ অথবা বিদেশ থেকে অর্থ গ্রহণে আইনি জটিলতা।
২। বিদেশ থেকে আসা অর্থের জন্য প্রতিবার ম্যানুয়ালি ডকুমেন্ট চাওয়া।
৩। দেশ থেকে বাইরে অর্থ প্রেরণ প্রায় অসম্ভব।
৪। Money Laundering প্রতিরোধে ইন্টেলিজেন্ট এবং অটোমেটেড সিস্টেম নেই । অজুহাত এবং ভয়ের কথা বলে International Banking/Financial Transactions জনসাধারণের জন্য রেস্ট্রিক্টেড করে রাখা হয়েছে।
৫। ডিজিটাল লেনদেনে মন্থর গতি (বাংলাদেশ ব্যাংক এর গেটওয়ে গুলোর মধ্য দিয়ে - যেমন BEFTN)। তাছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের Internal Payment Gateways বা API সমূহ (যেমন NPSB) এখনো পুরোপুরি স্ট্যাবল নয় যার কারণে প্রায়ই Trasaction সফল হয় না যেটা খুবই অপেশাদার।
৬। অনলাইনে লেনেদেনে অপ্রতুলতা।
৭। ইন্টারনেট ব্যাংকিং সহজ নয়।
৮। বিদেশি /দেশি অর্থনৈতিক কোম্পানিসমূহের জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা নেই।
৯। অর্থনৈতিক কোম্পানি গুলোর প্রতিবার অটোমেটেড লেনেদনে অতি অল্প লেনদেনের সীমা (Transaction Limit)।
১০। ব্যাংকিং এ অটোমেশনের অপ্রতুলতা। ব্যাংক হিসাব খোলা, তথ্য হালনাগাদ, ভেরিফিশন, ক্লিয়ারেন্স, ইত্যাদি বিষয়গুলোর জন্য এখনো ব্যাংকের ব্রাঞ্চে যেতে হয়।
পেপাল যেদেশে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করবে, তারা সেই দেশের সকল আইন মেনে চলতে বাধ্য । পাশাপাশি মার্কেট স্টাডি করে লাভের সম্ভাবনা না দেখলে তারা সেই দেশে স্বাভাবিকভাবেই ব্যবসা করবে না।