1. আর্দ্রতার অভাব
চুলে আর্দ্রতার ঘাটতি হলে চুল ঘষা খায় বেশি এবং এক একটা চুল অন্যের সঙ্গে জড়িয়ে কুণ্ডলী পাকিয়ে যায়। চুলের বাইরের দিকের স্তরটি ভেঙে যায় বলে চুল রুক্ষ আর বিবর্ণ দেখতে লাগে। একটানা আর্দ্রতার অভাবে চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে।
2. চুল খুলে ঘুমোনো
যাঁদের চুল খোলা অবস্থায় ঘুমোনো অভ্যেস, তাঁদের চুলে কুণ্ডলী পড়াটা নৈমিত্তিক ঘটনা। চুল সুরক্ষিত রাখতে একেবারেই খোলা অবস্থায় শুয়ে পড়া উচিত নয়। হালকা বিনুনি বা খোঁপা বেঁধে ঘুমোতে যান। একইভাবে ভেজা চুলেও কখনও শুতে যাবেন না। তাতে চুলে এমন কুণ্ডলী পড়বে যা ছাড়ানো সত্যিই মুশকিল!
3. নিয়মিত না আঁচড়ানো
চুলের কুণ্ডলী এড়াতে সকাল-বিকেল আঁচড়ান। চুল নিয়মিত না আঁচড়ালে তেলময়লা জমে চুল নোংরা হয়ে যায় আর অবধারিত কুণ্ডলী পড়ে।
4. ডগা ফাটা শুকনো চুল
চুল নিয়মিত না কাটলে ডগার দিক থেকে চুল রুক্ষ হয়ে যায়, ডগা ফেটেও যায়। এ ধরনের চুলে কুণ্ডলী পড়ে বেশি।