sine (সংক্ষেপে আমরা লিখি sin)শব্দটা এসেছে ল্যাটিন sinus থেকে, যার মানে হলো গর্ত বা গহ্বর ! নাকের গহ্বরে প্রদাহ হলে তাকে sinusitis বলে, তখন প্রচণ্ড মাথাব্যথা হয়। তোমরা হয়তো তার কথা শুনেও থাকতে পার।
tangent(যাকে সংক্ষেপে আমরা লিখি tan)মানে হলো স্পর্শক। তোমরা জানো কোন একটা সরলরেখা যখন কোন বৃত্তকে একটা মাত্র বিন্দুতে ছুঁয়ে যায়, সেই রেখাটিকে বলে স্পর্শক রেখা। tangent শব্দটা এসেছে ল্যাটিন tangere থেকে যার মানে স্পর্শ করা।
secant শব্দটার অর্থ হলো ছেদক। একটা সরলরেখা যখন বৃত্তের একপাশ দিয়ে ঢুকে অন্যদিক দিয়ে ফুঁড়ে বেরিয়ে যায়, অর্থাৎ দুটো বিন্দুকে ছেদ করে বেরিয়ে যায় তাকে বলে ঐ বৃত্তের ছেদক। এই নামটা এসেছে ল্যাটিন secare শব্দটি থেকে যার মানে হলো কেটে ফেলা, ছেদ করা।
co-sine বা cos, co-tangent বা cot এবং co-secant বা cosec (একে সংক্ষেপে csc-ও লেখা হয়) – এই নামগুলো আসলে sin ,tan আর sec থেকেই এসেছে। cosine হলো sine এর সাথী, cotangentহলো tangent এর সাথী এবং cosec হলো sec এর সাথী
©BMCB