গাছ রাতে অধিক হারে কার্বন-ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে। ফলে গাছের নিচে কার্বন-ডাই-অক্সাইড এর ঘনত্ব বেশি থাকে এবং অক্সিজেন এর অভাব দেখা যায়। এতে করে গাছের নিচে থাকা ব্যক্তির শ্বাস প্রশ্বাসে কষ্ট হয়। তাই রাতের বেলা গাছের নিচে,বিশেষ করে অধিক পাতাযুক্ত গাছের নিচে অবস্থান করা ঠিক না।
আবার রাত্রে গাছে অনেক পাখি থাকে। লক্ষ করে দেখবেন গাছের নিচে পাখির প্রচুর বিষ্ঠা জমে। গাছে যদি কিছু পাখি অবস্থান করে তাহলে আপনার সারা শরীর পাখির বিষ্ঠা মেখে যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি।
আবার এই পাখিগুলো কিংবা এদের বাচ্চা ও ডিম খেতে অনেক সাপ রাতে গাছে উঠে। সেগুলো হঠাৎ করে আপনার শরীরে আক্রমণ করতে পারে।
তাছাড়া গাছে অনেক বিষাক্ত পোকা থাকে, যেগুলোর আগমন দিনে দেখা গেলেও রাত্রে দেখা যায় না। এগুলো হাতে আপনি আক্রমনিত হতে পারেন।
তাছাড়া পেঁচা, হুতুম, বাদুড়, কক, এ জাতীয় পাখির অস্বাভাবিক ডাক ও চিৎকারে ভূত ভেবে আপনি হঠাৎ ভয় পেতে পারেন।
সর্বোপরি রাত্রে বেলায় পাখি এবং অন্যান্য প্রাণী তাদের মতো করে থাকে ও ঘুমায়। আপনার উপস্থিতিতে ওরা ডিস্টার্ব ফিল করতে পারে।
এগুলো বিবেচনা করে রাত্রে গাছের নিচে অবস্থান না করাই ভালো।