১। দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের দূষিত পদার্থগুলো মূত্রথলির নীচে গিয়ে জমা হয়। অথচ বসে প্রস্রাব করলে মূত্রথলিতে চাপ লাগে, ফলে সহজেই দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
২। দীর্ঘদিন দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের বেগ ধীরে ধীরে কমতে থাকে।
৩। দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পেটের উপরের অংশে কোনও চাপ পড়ে না। ফলে দূষিত বায়ু স্বাভাবিকভাবে বের হতে পারে না। উল্টো তা শরীরের উপর দিকে উঠে যায়। ফলে শরীরের অস্থিরতা, রক্তচাপ, হৃদস্পন্দনের গতি বৃদ্ধি পায়।
৪। দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের দূষিত পদার্থগুলি শরীর থেকে ঠিক মতো বেরিয়ে যেতে পারে না। সেগুলো মূত্রথলির নীচে গিয়ে জমা হয়। দীর্ঘদিন দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে এই দূষিত পদার্থগুলি জমতে জমতে কিডনিতে পাথর সৃ্ষ্টি করে।
৫। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা নিয়মিত দাড়িয়ে প্রস্রাব করেন, তাঁরা শেষ জীবনে ডায়াবেটিস, জন্ডিস বা মারাত্মক কিডনির অসুখে আক্রান্ত হন। কিন্তু বসে করলে এসব রোগ হতে তেমন দেখা যায় না।