ভিটামিন বি।ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে-
ভারী বর্ষণের সময় পরিবেশে যে জলীয় বাষ্প থাকে তা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কেবল তাই নয়, বৃষ্টির পর জলীয় বাষ্প বেড়ে যাওয়ার ফলে পরিবেশে থাকা একাধিক ক্ষতিকর জীবাণুর কর্মক্ষমতাও কমে যায়। ফলে ত্বক হয় আরও উজ্জ্বল ও নমনীয়। ত্বকের হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্য ফিরে পেতে বৃষ্টি দারুণ কাজ করে।
দূর করে দেহের টক্সিন উপাদান-
বৃষ্টির পানি পান করলে শরীরে জমে থাকা টক্সিন বের হয়ে যায়। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। এটি রক্তের পিএইচ লেভেলকে স্বাভাবিক মাত্রায় নিয়ে আসে স্বাভাবিকের ঘরে। ফলে শরীরে অ্যাসিডিটির মাত্রা কমে যায় এবং রোগের প্রকোপ কমে আসে।
শ্বাসপ্রক্রিয়া উন্নত করে-
বৃষ্টির সময় হাওয়া-বাতাস বিশুদ্ধ থাকে। তাই এ সময়ে দেহে প্রবেশ করা বায়ু আমাদের শ্বাসপ্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটায়। সেই সঙ্গে দূর হয় শরীরে অবস্থান করা বাজে টক্সিন।
পেটজনিত সমস্যার সমাধান ঘটায়-
গ্যাস্ট্রিক কিংবা পেট ফাঁপা সমস্যায় ভোগেন অনেকেই, নানা ধরণের ওষুধও খান রোগ থেকে মুক্তি পেতে। এখন থেকে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিন চামচ বৃষ্টির পানি পান করুন। অ্যাসিডিটি ও গ্যাসজনিত সমস্যা দূর হবে নিমিষেই। সেই সঙ্গে ঘটবে হজম শক্তির উন্নতি।
দূর হয় স্ট্রেস-
মানসিক চাপে ভুগছেন? মিনিট পাঁচেক সময় ঝুম বৃষ্টিতে ভিজুন, কমে যাবে স্ট্রেস লেভেল। সে সঙ্গে দূর হয়ে যাবে ক্লান্তিও।
চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে-
বৃষ্টিতে চুল ভেজান কিংবা বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করে চুলে দিন। এতে স্কাল্পে থাকা একাধিক ব্যাকটেরিয়া ও ময়লা দূর হয়ে যায়। ফলে, বৃদ্ধি হয় চুলের সৌন্দর্য। কেবল তাই নয়, খুশকি দূর করতেও দারুণ উপকারী এ বৃষ্টির পানি।
©আম্বার