Ubaeid Hasan-
১. নিজের সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখা। নিজের ইতিবাচক গুণাবলি নিয়ে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। প্রয়োজনে নিজের ভেতর ইতিবাচক যেসব জিনিস রয়েছে, সেগুলোর তালিকা তৈরি করতে হবে। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে—‘আমি পারি’।
২. নিজের ক্ষমতাকে অন্যের সঙ্গে তুলনা না করা। একবার ব্যর্থ হলে সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে চলা।
৩. কোনো সমস্যা সমাধান করতে না পারলে অন্যদের সহযোগিতা নেওয়া। নিজেকে বলা, অন্য কেউ পারলে আমিও পারব।
৪. প্রথমেই সবকিছু ভয়ংকর বা চাপমূলক না ভাবা। বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ বা জটিল না ভাবা।
৫. কোনো কাজে খুব হতাশ লাগলে নিজেকে বলা, আচ্ছা ঠিক আছে ‘চেষ্টা করে দেখি’। শিথিল থাকার চেষ্টা করা। এতে মনের ওপর চাপ কম পড়ে। তখন ব্যর্থতার পরিমাণ কম হয়।
৬. ব্যায়াম করা।
৭. ইতিবাচক চিন্তা বাড়ানো।
৮. ভবিষ্যৎ নিয়ে খুব বেশি চিন্তা না করে বর্তমানের নিজের কাজটা ঠিকমতো করে যাওয়া। নিজের কাজ চালিয়ে গেলে ধাপে ধাপে সফলতা আসবে।
সালমা পারভিন
মনোবিজ্ঞানী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।