কর্টিসলের মাত্রা কমে যাওয়ায়। কর্টিসল হল একটি হরমোন যার প্রদাহ বিরোধী এবং ব্যথা-উপশমকারী হিসেবে কাজ করে। কর্টিসলের মাত্রা সকালে সর্বোচ্চ এবং রাতে সর্বনিম্ন। কর্টিসলের মাত্রার এই ড্রপ রাতে ব্যথাকে আরও তীব্র করে তুলতে পারে।
বিক্ষিপ্ততার অভাবে। দিনের বেলায়, আমরা প্রায়ই কাজ, স্কুল, সামাজিক কার্যকলাপ এবং অন্যান্য কারণে আমরা ব্যথা থেকে মনোযোগ হারাই। রাতে, যখন আমরা শিথিল এবং ঘুমানোর চেষ্টা করি, তখন এই অন্যান্য চিন্তা ভাবনা থেকে কিছুটা দূরে থাকি, ফলে ব্যথার প্রতি ফোকাস বাড়ে। এটি আমাদের ব্যথাকে আরও তীব্র করে তুলতে পারে।
শরীরের তাপমাত্রার পরিবর্তন। রাতে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। তাপমাত্রার এই হ্রাস পেশীগুলিকে শক্ত করতে এবং জয়েন্টগুলিকে শক্ত করতে পারে, যা ব্যথা বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।
ঘুমের অবস্থান। যদি আমরা একটি অস্বস্তিকর অবস্থানে ঘুমাই, তবে এটি আমাদের পেশী এবং জয়েন্টগুলিতে চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে ব্যথা হতে পারে।