বর্তমানে বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রায় সবচেয়ে উজ্জ্বলতার সাথে দেখা দেওয়ায় এবং এর কারণ মৌসুমী পরিবর্তন, উষ্ণতাবৃদ্ধি, উষ্ণতা উচ্চতর হওয়া, উষ্ণতার উত্তেজনা বৃদ্ধি ইত্যাদি।
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বেশ প্রভাবশালী হতে পারে। বাড়তি উষ্ণতা এবং উচ্চ সমস্যা বা সমস্যার ঝুঁকি এবং এর ফলে সুস্থ পরিবারের জন্য উপযোগী পানি একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে তরল সম্পদ এবং খাদ্য সমস্যার মুখোমুখি হওয়া হতে পারে। বাংলাদেশের সমুদ্র তীর এবং নদী তীরে প্রবাহী অঞ্চলের সুষম প্রভাবও হতে পারে, যা বন্যা এবং তুফানের হুমকি বাড়ায়।
বাংলাদেশ একটি দ্বিধা সম্পন্ন দেশ, যেখানে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করে উচ্চ স্তরের পরিকল্পনা এবং কর্মসূচি প্রয়োজন। স্থানীয় সম্প্রদায়, সরকার এবং বিভিন্ন সেক্টরের মধ্যে সমন্বয় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
সঠিক পরিকল্পনা এবং কর্মসূচির মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশ হলো নিম্নলিখিত:
১. বাণিজ্যিক ও শিল্প সেক্টরে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমাতে সম্ভব হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া।
২. জলবায়ু পরিবর্তনের সামনে বাণিজ্য এবং শিল্প সেক্টরের জন্য অনুকূল উন্নয়ন পরিকল্পনা হতে পারে।
৩. কৃষি সেক্টরে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমাতে উন্নয়ন করা হতে পারে। এরমধ্যে জল ব্যবহারের উপর আরও কেন্দ্রিত হতে হবে।
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচ্চতম গুরুত্ব রাখে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে, যেমন জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দরিদ্রতা, অনাধিকার আবাসন, জলবায়ু সংকট, উন্নয়নশীল বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য পর্যাপ্ত সম্মতি গঠিত হতে হবে।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য বাংলাদেশ সরকার এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে সমন্বয় করা প্রয়োজন। সেক্টরের জন্য উপযোগী পরিকল্পনা এবং কর্মসূচি নেওয়া উচিত যা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমাতে সহায়তা করবে।