কান্না একটি জৈবনিক প্রক্রিয়া। যখন আমাদের মন খারাপ হয় বা কোন বিষয়ে আমরা কষ্ট পেয়ে থাকি তখন আমাদের শরীর ও মস্তিষ্ক কে অতিরিক্ত কাজ করতে হয়। আর তখন যদি স্বান্তনামূলক বাণী বা আচরন মস্তিষ্ক লক্ষ্য করে তখন মস্তিষ্কের নির্দেশে কিছু রাসায়নিক পদার্থ ও হরমোন নিঃসৃত হয়। আর এই হরমোন নিঃসরণ হয় চোখে থাকা হরমোন নিঃসরণকারী গ্রন্থি দিয়ে । ফলে কান্না আসে । মোট কথা হচ্ছে আবেগ প্রবন সময়ে স্বান্তনার বাণী মস্তিষ্ক জানতে পারলে মস্তিষ্কের নির্দেশে হরমোন নিঃসরণ করে ক্লান্তি দূর করে।ফলে আমরা স্বস্তিবোধ করি।
আমার স্বল্প জ্ঞানের মতামত।
ধন্যবাদ।