১৫০ বছর আগে টেলিফোন আবিস্কার করেন স্যার অ্যালেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। ১৮৭৬ সালের পর থেকে যোগাযোগ ব্যবস্থার বিপ্লব আসে এর হাত ধরেই।
গ্রাহাম বেল-ই ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন আমেরিকান টেলিফোন এবং টেলিগ্রাফ কোম্পানি,যেটি টিঅ্যান্টি নামে পরিচিত।
গ্রাহাম বেলের মা এবং স্ত্রী দুজনেই ছিলেন বধির। এই সমস্যা থেকে উওরনের জন্য তিনি শ্রবণশক্তি সম্পৃক ডিভাইস নিয়ে কাজ করেন।
আমার রিসিভ করেই " হ্যালো " বলে যোগাযোগ করি অপর প্রান্তে থাকা বাবা - মা, ভাই- বোন, স্বামী - স্ত্রী ইত্যাদি ব্যক্তি বর্গের সাথে। এই হ্যালো কথাটি কেনো বলি বা কিসের জন্য বলি তা হয়তো অনেকের জানা নেই। আসুন জেনে নেই!
তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, " হ্যালো" একটি মেয়ের নাম। যার পুরো নাম মার্গারেট হ্যালো। তিনি ছিলেন অ্যালোকজান্ডার এর মেয়ে বন্ধু। গ্রাহাম বেল টেলিফোন আবিস্কার করার পরেই তিনি তার বন্ধু হ্যালোর সাথে কথা বলেন! সেই থেকে " হ্যালো" শব্দটি বিশ্বজুড়ে টেলিফোন ব্যবহারকারীদের কাছে জনপ্রিয় একটি শব্দ।